যেমন করে হেমন্তের শীত ঘন হয়ে এলে দীঘির জল হিমশীতল হয়।
অভিমানী দুধসাদা রাজহংসী জলরাশি ছেড়ে পাড়ি জমায় মাঠে।
তেমন করেই, বিন্দু বিন্দু আবেগী অশ্রু কণায়, হাসির আড়ালে নিজেকে গুছিয়ে, সাজিয়ে রাখি সব রঙ ছড়িয়ে,সাদা রঙে ভরিয়ে।
যে কথা কাউকে যায় না বলা, সে কথা শুধু তোমাকে বলা যায়।
তোমার মন মন্দিরে পূজো করতে দিও,না হয় একটু মনের আশ্রয় দিও।
আমায় মনে রেখো অভ্যাসে, না হলে মনে রেখো তোমার সারাটা দিনের কাজের অবসরে।
আমায় খুঁজে নিও পরশে, না হয় একটু আবেশে!
একবার নয়, হাজারো বার পুড়তে রাজি তোমার ওই মেঘে ভরা গভীর নীল দু চোখে।
গভীর চোখের ভাষা বলো সবাই কি পড়তে পারে!
তুমি অসীম সাগরের মতো বুক পেতে দাও, আমি নদী, আছড়ে পড়ার আনন্দে ভাসি বারে বারে!
জানি, তুমি নেই কোনখানেতে,তুমি আছো তাই আমার সবখানেতেই।
নীল আকাশে সাদা মেঘের ঘরে তোমায় অনুভব করি, অভিমানী রঙ ছড়িয়ে ভাবি তুমি আছো পাশে,
আমার অন্তর ছুঁয়ে ছুঁয়ে!