তসলিমা নাসরিন (বাংলাদেশের কবি, সাহিত্যিক, ও কলামিস্ট)
১৯৬২ সালের ২৫শে আগস্ট তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান প্রদেশের ময়মনসিংহ শহরে তসলিমা নাসরিনের জন্ম হয়। দুই ভাই দুই বোনের মধ্যে তিনি তৃতীয়। তার মা ঈদুল ওয়ারা ছিলেন একজন ধর্মপ্রাণ মুসলমান গৃহিণী এবং পিতা রজব আলী পেশায় চিকিৎসক ছিলেন। ১৯৭৬ সালে তিনি ময়মনসিংহ রেসিডেন্সিয়াল স্কুল থেকে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এস.এস.সি) পাস করেন। ১৯৭৮ সালে আনন্দ মোহন কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচ.এস.সি) পাস করেন। এরপর তিনি ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে ১৯৮৪ সালে এম.বি.বি.এস পাস করেন। ১৯৮৬ সাল থেকে ১৯৮৯ সাল তিনি সরকারী গ্রামীণ হাসপাতালে এবং ১৯৯০ সাল থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত মিটফোর্ড হাসপাতালে স্ত্রীরোগ বিভাগে ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢা.মে.ক.হা)- এ অ্যানেসথেসিওলজি বিভাগে চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
তেরো বছর বয়স থেকে তসলিমা কবিতা লেখা শুরু করেন। কলেজে পড়ার সময় ১৯৭৮ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত তিনি ‘সেঁজুতি’ নামক একটি সাহিত্য পত্রিকা সম্পাদনা ও প্রকাশ করেন। ১৯৭৫ সালে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় তসলিমার কবিতা প্রকাশিত হয়। ১৯৮৬ সালে ‘শিকড়ে বিপুল ক্ষুধা’ নামক তার প্রথম কবিতা সংকলন প্রকাশিত হয়। ১৯৮৯ সালে ‘নির্বাসিত বাহিরে অন্তরে’ ও ১৯৯০ সালে ‘আমার কিছু যায় আসে না’ কাব্যগ্রন্থগুলি প্রকাশিত হয়। এই সময় তসলিমা ঢাকা হতে প্রকাশিত নঈমুল ইসলাম খান দ্বারা সম্পাদিত খবরের কাগজ নামক রাজনৈতিক সাপ্তাহিকীতে নারী অধিকার বিষয়ে লেখা শুরু করেন। তার কাব্যগ্রন্থ ও সংবাদপত্রের কলামে নারীদের প্রতি ইসলামপন্থীদের শোষণের অভিযোগ করায় ১৯৯০ সালে বাংলাদেশের একদল ইসলামপন্থী এই পত্রিকার অফিস ভাঙচুর করে। এই সময় নির্বাচিত কলাম নামক তার বিখ্যাত প্রবন্ধ-সংকলন প্রকাশিত হয়, যার জন্য ১৯৯২ সালে তসলিমা আনন্দ পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৯৩ সালের মধ্যে ‘অতলে অন্তরীণ’, ‘বালিকার গোল্লাছুট’ ও ‘বেহুলা একা ভাসিয়েছিল ভেলা’ নামক আরও তিনটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়। ‘যাবো না কেন? যাব’ ও ‘নষ্ট মেয়ের নষ্ট গল্প’ নামক আরও দুইটি প্রবন্ধ-সংকলন এবং ‘অপরপক্ষ’, ‘শোধ’, ‘নিমন্ত্রণ’ ও ‘ফেরা’ নামক চারটি উপন্যাস প্রকাশিত হয়।
১৯৯৩ সালে লজ্জা নামক তার পঞ্চম উপন্যাস প্রকাশিত হয়। এই উপন্যাসে বাংলাদেশের মুসলিমদের দ্বারা একটি সংখ্যালঘু হিন্দু পরিবারের ওপর অত্যাচারের বর্ণনা করা হয়। এই উপন্যাসটি প্রকাশের পর অমর একুশে গ্রন্থমেলায় একদল ইসলামপন্থী তসলিমার ওপর শারীরিকভাবে নিগ্রহ করে ও তার এই উপন্যাস নিষিদ্ধ ঘোষণা করার দাবি জানায়। গ্রন্থমেলা কর্তৃপক্ষ তাকে মেলায় প্রবেশ করতে নিষেধ করেন। এই বছর অক্টোবর মাসে কাউন্সিল অব ইসলামিক সোলজার্স নামক এক ইসলামপন্থী সংগঠন তার বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করে।
তসলিমা নাসরিনের সাতটি আত্মজীবনী গ্রন্থের অধিকাংশ বাংলাদেশ ও ভারত সরকার দ্বারা নিষিদ্ধ হিসেবে ঘোষিত হয়। ‘আমার মেয়েবেলা’ নামক তার প্রথম আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থে ইসলাম ও মুহাম্মাদের প্রতি বিতর্কিত মন্তব্যের কারণে ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ হিসেবে ঘোষিত হলেও ২০০০ সালে এই বইয়ের জন্য তসলিমা দ্বিতীয়বার আনন্দ পুরস্কার জয় করেন। ২০০২ সালে তার দ্বিতীয় আত্মজীবনী ‘উতাল হাওয়া’ বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ হিসেবে ঘোষিত হয়। ২০০৩ সালে ‘ক’ নামক তার তৃতীয় আত্মজীবনী বাংলাদেশ উচ্চ আদালত কর্তৃক নিষিদ্ধ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। পশ্চিমবঙ্গে এই বইটি দ্বিখণ্ডিত নামে প্রকাশিত হলেও ভারতীয় মুসলিমদের একাংশের চাপে নত হয়ে পশ্চিমবঙ্গে বইটি নিষিদ্ধ হিসেবে ঘোষিত হলে সরকারের এই সিদ্ধান্ত লেখক মহলে তীব্রভাবে সমালোচিত হয়। এই নিষেধাজ্ঞা ২০০৫ সাল পর্যন্ত বলবৎ ছিল। ২০০৪ সালে ‘সেই সব অন্ধকার’ নামক তার চতুর্থ আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।
১৯৯৪ সালের মে মাসে দ্য স্টেটসম্যান পত্রিকার এক সাক্ষাৎকারে তিনি ইসলামি ধর্মীয় আইন শরিয়া অবলুপ্তির মাধ্যমে কুরআন সংশোধনের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। এর ফলে ইসলামপন্থীরা তার ফাঁসির দাবি জানাতে শুরু করে। তিন লাখ ইসলামপন্থীদের একটি জমায়েতে তাকে ইসলামের অবমাননাকারী সাম্রাজ্যবাদী শক্তির দালালরূপে অভিহিত করে। দেশ জুড়ে তার শাস্তির দাবিতে সাধারণ ধর্মঘট ডাকা হয়। হাবিবুর রহমান সিলেটে একটি সমাবেশে তার মাথার দাম ৫০ লাখ টাকা ঘোষণা করে। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে তার বিরুদ্ধে জনগণের ধর্মীয় ভাবনাকে আঘাত করার অভিযোগে মামলা রুজু করা হয় এবং জামিন-অযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। সেসময় আলোকচিত্রী শহিদুল আলম সহ বিভিন্ন জনের আশ্রয়ে তিনি দুই মাস লুকিয়ে থাকার পর উচ্চ আদালতের নির্দেশে তার জামিন মঞ্জুর করা হয় এবং তসলিমা বাংলাদেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হন।
বাংলাদেশ থেকে নির্বাসিত হওয়ার পর তিনি ১৯৯৪ সালে সুইডেনে ও ১৯৯৫ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত জার্মানিতে বসবাস করেন। ১৯৯৭ সালে তিনি সুইডেন ফিরে গেলে রাজনৈতিক নির্বাসিত হিসেবে জাতিসংঘের ভ্রমণ নথি লাভ করেন। এই সময় তিনি সুইডেনের নাগরিকত্ব লাভ করেন ও সুইডিশ কর্তৃপক্ষের নিকট তার বাংলাদেশের পাসপোর্ট জমা দেন। ১৯৯৮ সালে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করেন। এই সময় তার মা অসুস্থ হয়ে পড়লে তিনি বাংলাদেশ সরকারের নিকট দেশে ফেরার অনুমতি চেয়ে ব্যর্থ হলে তিনি জাতিসংঘের ভ্রমণ নথি ত্যাগ করে সুইডিশ কর্তৃপক্ষের নিকট হতে তার বাংলাদেশের পাসপোর্ট ফেরত পান ও বিনা অনুমতিতে বাংলাদেশ প্রবেশ করেন। বাংলাদেশে তার বিরুদ্ধে পুনরায় জামিন-অযোগ্য গ্রেপ্তারী পরোয়ানা রুজু হলে তিনি পুনরায় দেশ ছাড়তে বাধ্য হন। ১৯৯৯ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত তিনি ফ্রান্সে বসবাস করেন।
দীর্ঘ ছয় বছর অপেক্ষার পর ২০০০ সালে তিনি ভারতে প্রবেশ করার ভিসা সংগ্রহ করতে সমর্থ হলে তিনি কলকাতা যাত্রা করেন। এই বছর মার্চ মাসে তিনি ‘শোধ’ নামক তার একটি উপন্যাসের মারাঠি ভাষায় অনুবাদকর্মের প্রচারে মুম্বই শহরে পৌঁছানোর সময় ইসলামপন্থীরা তাকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারার হুমকি দেন। ২০০২ সালে তসলিমার পিতা মৃত্যুশয্যায় শায়িত হলে তসলিমার বাংলাদেশ প্রবেশে অনুরোধ করে ব্যর্থ হন। ২০০৪ সালে ভারত সরকারের পক্ষ থেকে তাকে অস্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি দেওয়া হলে তসলিমা কলকাতা শহরে বসবাস শুরু করেন। ২০০৬ সালে টিপু সুলতান মসজিদের ইমাম সৈয়দ নূরুর রহমান বরকতি নাসরিনের মুখে কালিলেপন করলে পুরস্কৃত করার কথা ঘোষণা করেন। ২০০৭ সালের মার্চ মাসে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল বোর্ড নামক একটি সংগঠন তার মুন্ডচ্ছেদের জন্য পাঁচ লাখ টাকা ঘোষণা করেন। এই বছর ৯ই আগস্ট তিনি ‘শোধ’ উপন্যাসের তেলুগু ভাষায় অনুবাদকর্মের প্রচারে হায়দ্রাবাদ শহরে গেলে অল ইন্ডিয়া মজলিস-এ-ইত্তেহাদুল মুসলিমীন নামক একটি রাজনৈতিক দলের প্ররোচনায় উত্তেজিত জনতা তাকে আক্রমণ করে। ১৭ই আগস্ট কলকাতা শহরের মুসলিম নেতারা তসলিমাকে হত্যা করার জন্য বিপুল অর্থ পুরস্কার দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। ২১শে নভেম্বর অল ইন্ডিয়া মাইনোরিটি ফোরাম নামক একটি ইসলামী জঙ্গিগোষ্ঠী কলকাতা শহরে তাণ্ডব শুরু করলে সেনাবাহিনীকে আইন ও শান্তিরক্ষার জন্য মোতায়েন করা হয়। এই দাঙ্গার পর নাসরিনকে কলকাতা থেকে জয়পুর হয়ে নতুন দিল্লি সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। ভারত সরকার তাকে পরবর্তী সাত মাস একটি অজ্ঞাত স্থানে গৃহবন্দি করে রাখে। ২০০৮ সালে তাকে ‘সিমোন দ্য বোভোয়ার’ পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত করা হলেও তিনি ভারতে প্রবেশে অনুমতি না পাওয়ার আশঙ্কায় ফ্রান্স যাত্রা করে পুরস্কার নিতে অসম্মত হন।এই সময় তিনি ‘নেই কিছু নেই’ নামক তার আত্মজীবনীর ষষ্ঠ ভাগ প্রকাশ বাতিল করেন ও কলকাতার দাঙ্গার জন্য দায়ী ‘দ্বিখণ্ডিত’ নামক তার বিতর্কিত বইটির কিছু অংশ অপসারণ করতে বাধ্য হন। ভারতের প্রাক্তন বিদেশসচিব মুচকন্দ দুবে মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালকে একটি পত্রে ভারত সরকারকে চাপ দিয়ে তসলিমার গৃহবন্দী অবস্থার মুক্তির জন্য অনুরোধ করেন। ২০০৮ সালের ১৯শে মার্চ তসলিমা ভারত ছাড়তে বাধ্য হন।
২০১৫ সালে আল-কায়েদার সঙ্গে যুক্ত ইসলামপন্থীরা তার প্রাণনাশের হুমকি দিলে সেন্টার ফর ইনক্যুয়ারি তাকে ঐ বছর ২৭শে মে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যেতে সহায়তা করে এবং তার খাদ্য, বাসস্থান নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।” নির্বাসিত হওয়ার পর তসলিমা নাসরিন ভারতে থাকাকালীন সময়ে প্রথম বাংলাদেশী হিসাবে জনপ্রিয় টেলিভিশন শো ‘বিগ বস ৮’- এ আমন্ত্রণ পান। কিন্তু তিনি এই আমন্ত্রণ প্রত্যাখান করেন।
১৯৮২ সালে তসলিমা কবি রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ’র প্রেমে পড়েন এবং গোপনে বিয়ে করেন। ১৯৮৬ সালে তাদের বিবাহ-বিচ্ছেদ ঘটে। ১৯৯০ সালে বাংলাদেশের প্রখ্যাত সাংবাদিক ও সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খানের সাথে তার বিয়ে এবং ১৯৯১ সালে বিচ্ছেদ হয়। তিনি ১৯৯১ সালে সাপ্তাহিক বিচিন্তার সম্পাদক মিনার মাহমুদকে বিয়ে করেন এবং ১৯৯২ সালে তাদের বিবাহ-বিচ্ছেদ হয়। তসলিমার কোন সন্তানাদি নেই।
নানান সময়ে তসলিমা নাসরিন সমালোচিত হয়েছেন। ২০২১ সালের এপ্রিলে ইংরেজ জাতীয় দলের ক্রিকেটার মঈন আলীকে নিয়ে টুইট করেন। তিনি বলেন, ‘মঈন আলী ক্রিকেট না খেললে সিরিয়াতে গিয়ে আই এস.আই.-য়ের সঙ্গে যোগ দিত।’ তার এই টুইটের ফলে আরও অনেক ক্রিকেটার এর বিরোধিতা করেন। ইংরেজ জাতীয় দলের পেসার আর্চার রি-টুইট করে লিখেছেন, “আপনি কি সুস্থ? আমার মনে হয় না।” তবে, তোপের মুখে এবং বিরোধিতার মুখে তসলিমা নাসরিন তার এই টুইট সরিয়ে ফেলতে বাধ্য হন। এছাড়াও আরও কিছু ইংরেজ ক্রিকেটার স্যাম বিলিংস ও বেন ডাকেট টুইটারে তসলিমা নাসরিনের আইডিটিকে রিপোর্ট করার জন্য আহবান জানান। তসলিমা নাসরিন পরবর্তীতে এক সাক্ষাৎকারে জানান, তিনি মূলত মঈন আলীকে নির্দেশ করে টুইটটি করেন নি। তিনি “কট্টর ইসলাম”কে নির্দেশ করে টুইটটি করেছেন। এবং এই টুইটের কারণে তার মাঝে কোন অনুশোচনা নেই। তাকে নিয়ে ইংরেজ ক্রিকেটারদের বিরোধিতা নিয়ে তিনি বলেন, “তারা তাদের সতীর্থকে সমর্থন করছে ভালো কথা। তারা বলেছে বলে আমি টুইটটি মুছে দিয়েছি, কিন্তু তারা আমার সম্পর্কে কতদূর জানে?”
[তার গ্রন্থ তালিকা]
(কবিতা)
১). শিকড়ে বিপুল ক্ষুধা, ১৯৮১ সাল
২). নির্বাসিত বাহিরে অন্তরে, ১৯৮৯ সাল
৩). আমার কিছু যায় আসে না , ১৯৯০ সাল
৪). অতলে অন্তরীণ, ১৯৯১ সাল
৫). বালিকার গোল্লাছুট, ১৯৯২ সাল
৬). বেহুলা একা ভাসিয়েছিল ভেলা, ১৯৯৩ সাল
৭). আয় কষ্ট ঝেঁপে, জীবন দেবো মেপে, ১৯৯৪ সাল
৮). নির্বাসিত নারীর কবিতা, ১৯৯৬ সাল
৯). জলপদ্য, ২০০০ সাল
১০). খালি খালি লাগে, ২০০৪ সাল
১১). কিছুক্ষণ থাকো, ২০০৫ সাল
১২). ভালোবাসো? ছাই বাসো!, ২০০৭ সাল
১৩). বন্দিনী, ২০০৮ সাল।
(প্রবন্ধ সংকলন)
১). নির্বাচিত কলাম, ১৯৯০ সাল
২). যাবো না কেন? যাব, ১৯৯১ সাল
৩). নষ্ট মেয়ের নষ্ট গল্প, ১৯৯২ সাল
৪). ছোট ছোট দুঃখ কথা, ১৯৯৪ সাল
৫). নারীর কোন দেশ নেই, ২০০৭ সাল
৬). নিষিদ্ধ, ২০১৪ সাল
৭). তসলিমা নাসরিনের গদ্য পদ্য, ২০১৫ সাল।
(উপন্যাস)
১). অপরপক্ষ ১৯৯২ সাল
২). শোধ, ১৯৯২ সাল
৩). নিমন্ত্রণ, ১৯৯৩ সাল
৪). ফেরা , ১৯৯৩ সাল
৫). লজ্জা, ১৯৯৩ সাল
৬). ভ্রমর কইও গিয়া, ১৯৯৪ সাল
৭). ফরাসি প্রেমিক ,২০০২ সাল
৮). শরম,২০০৯ সাল।
(ছোট গল্প)
১). দু:খবতী মেয়ে, ১৯৯৪ সাল
২). মিনু, ২০০৭ সাল।
(আত্মজীবনী)
১). আমার মেয়েবেলা, ১৯৯৯ সাল
২). উতাল হাওয়া, ২০০২ সাল
৩). ক, ২০০৩ সাল; (পশ্চিমবঙ্গে দ্বিখণ্ডিত নামে প্রকাশিত, ২০০৩ সাল)
৪). সেই সব অন্ধকার, ২০০৪ সাল
আমি ভালো নেই, তুমি ভালো থেকো প্রিয় দেশ, ২০০৬ সাল
৫). নেই, কিছু নেই, ২০১০ সাল
৬). নির্বাসন, ২০১২ সাল।
(তাকে নিয়ে চলচ্চিত্র)
তসলিমা নাসরিনের জীবনভিত্তিক প্রথম চলচ্চিত্র নির্বাসিত ২০১৪ সালে মুম্বাই চলচ্চিত্র উৎসবে মুক্তি পায়।
২০১৫ সালে এই চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ বাংলা চলচ্চিত্র বিভাগে ৬২তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেছে।
[পুরস্কার ও সম্মাননা]
তসলিমা তার উদার ও মুক্তচিন্তার মতবাদ প্রকাশ করায় দেশ-বিদেশ থেকে একগুচ্ছ পুরস্কার ও সম্মাননা গ্রহণ করেছেন। সেগুলো হলো –
১). ● আনন্দ সাহিত্য পুরস্কার, ভারত, ১৯৯২ সাল
২). ● নাট্যসভা পুরস্কার, বাংলাদেশ, ১৯৯২ সাল
৩). ● ইউরোপীয় সংসদ থেকে চিন্তার স্বাধীনতার জন্য সাখারভ পুরস্কার, ১৯৯৪ সাল
৪). ● ফ্রান্স সরকার থেকে মানবাধিকার পুরস্কার, ১৯৯৪ সাল
৫). ● ফ্রান্স থেকে নান্টেস পুরস্কারের আদেশ, ১৯৯৪ সাল
৬). ● কার্ট টুচোলস্কি পুরস্কার, সুইডিশ পেন, সুইডেন, ১৯৯৪ সাল
৭). ● হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, থেকে হেলম্যান-হ্যামেট গ্রান্ট, ১৯৯৪ সাল
৮). ● হিউম্যান-এটিস্ক ফরবান্ড, নরওয়ে, থেকে মানবতাবাদী পুরস্কার, ১৯৯৪ সাল
৯). ● ঘেন্ট ইউনিভার্সিটি, বেলজিয়াম, থেকে অনারারি ডক্টরেট, ১৯৯৫ সাল
১০). ● জার্মান একাডেমিক এক্সচেঞ্জ সার্ভিস, জার্মানি, থেকে বৃত্তি, ১৯৯৫ সাল
১১). ● উপসালা বিশ্ববিদ্যালয়, সুইডেন, থেকে মনিসমানিয়ান পুরস্কার,১৯৯৫ সাল
১২). ● আন্তর্জাতিক মানবতাবাদী এবং নৈতিক ইউনিয়ন, গ্রেট ব্রিটেন, থেকে বিশিষ্ট মানবতাবাদী পুরস্কার, ১৯৯৬ সাল
১৩). ● ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি ফর হিউম্যানিজম, ইউএসএ, থেকে মানবতাবাদী বিজয়ী, ১৯৯৬ সাল
১৪). ● আনন্দ সাহিত্য পুরস্কার, ভারত, ২০০০ সাল
১৫). ● আগামীকালের জন্য গ্লোবাল লিডার, ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম, ১৯৯৬ সাল
১৬). ● এরউইন ফিশার পুরস্কার, অ-ধর্মীয় ও নাস্তিকদের আন্তর্জাতিক লীগ (IBKA), জার্মানি, ২০০২ সাল
১৭). ● ফ্রি থট হিরোইন অ্যাওয়ার্ড, ফ্রিডম ফ্রম রিলিজিয়ন ফাউন্ডেশন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ২০০২ সাল
১৮). ● কার সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস পলিসিতে ফেলোশিপ, জন এফ কেনেডি স্কুল অফ গভর্নমেন্ট, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ২০০৩ সাল
১৯). ● সহনশীলতা ও অহিংসার প্রচারের জন্য ইউনেস্কো-মদনজিৎ সিং পুরস্কার, ২০০৪ সাল
২০). ● আমেরিকান ইউনিভার্সিটি অফ প্যারিস থেকে অনারারি ডক্টরেট, ২০০৫ সাল
২১). ● গ্র্যান্ড প্রিক্স ইন্টারন্যাশনাল কনডরসেট-আরন, ২০০৫ সাল
২২). ● শরৎচন্দ্র সাহিত্য পুরস্কার, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত, ২০০৬ সাল
২৩). ● প্যারিস, ফ্রান্স, এর সম্মানসূচক নাগরিকত্ব, ২০০৮ সাল
২৪). ● সিমোন ডি বেউভোয়ার পুরস্কার, ২০০৮ সাল
২৫). ● নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফেলোশিপ, ২০০৯ সাল
২৬). ● উড্রো উইলসন ফেলোশিপ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ২০০৯ সাল
২৭). ● নারীবাদী প্রেস পুরস্কার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র,
২০০৯ সাল।
—————————————————————-
[ সংগৃহীত ও সম্পাদিত। তথ্যসূত্র – উইকিপিডিয়া
“Taslima Nasreen”। The Lancet (English ভাষায়)। ৩৬৩ (৯৪২৬): ২০৯৪। ২০০৪-০৬-১৯. আইএসএসএন 0140-6736। ডিওআই:10.1016/S0140-6736(04)16477-5.
Ghosh, Subhajyoti। “Why Taslima Nasreen wants to return to Bangladesh”। www.bbc.com। সংগ্রহের তারিখ ২৩শে মে ২০১৫ সাল।
Chazan, David (১৯৯৯-০১-২৬)। “World: South Asia: Taslima goes back into exile”। BBC। সংগ্রহের তারিখ – ২৮শে মে ২০০৯ সাল।
“কেন আমেরিকায় এলাম : তসলিমা নাসরিন”। www.ntvbd.com। ৪ঠা মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯শে জুলাই ২০১৫ সাল।
“ভারতে থাকার অনুমতি পেলেন নাসরীন”। প্রিয়.কম। – ২রা মে ২০২০ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ – ৩রা অক্টেবর,২০১৭ সাল।
“তসলিমা নাসরিনের লজ্জা-র পরের অংশ আসছে”। Indian Express Bangla। সংগ্রহের তারিখ – ১২ই এপ্রিল ২০২১ সাল।
“Taslima Nasrin”। English.emory.edu। সংগ্রহের তারিখ ১৪ই ডিসেম্বর ২০১০ সাল।
Condemned to life as an outsider The Guardian, November 30, 2007.
“Taslima Nasreen: Controversy’s child”। BBC News। ২৩শে নভেম্বর ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ৩১শে মে ২০০৯ সাল।
“Radicals in Bangladesh Want Writer Put to Death”। The State। ২৫শে সেপ্টেম্বর ১৯৯৩ সাল। পৃষ্ঠা ৪-এ.
Ahmed, Anis (৩১শে অক্টোবর ১৯৯৩ সাল)।
“Bangladesh Author Has Bounty on Her Head”। Chicago Tribune। পৃষ্ঠা ১১.
Targett, Simon (২৪শে ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫ সাল)। “She who makes holy men fume”। Times Higher Education। সংগ্রহের তারিখ ১লা জুন ২০০৯ সাল।
“Bangladesh: A group called the Sahaba Soldiers; the goals and activities of the group; treatment of those who hold progressive religious and social views by the Sahaba Soldier members (1990–2003)”। UNHCR। ২৯শো জুলাই ২০০৩ সাল। ১৪ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০০৯।
Ahmed, Kamal (১৩ই আগস্ট ১৯৯৯ সাল)। “Bangladesh bans new Taslima book”। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ১লা জুন ২০০৯ সাল।
“Bangladesh bans third Taslima book”। BBC News। ২৭শে আগস্ট ২০০২ সাল। সংগ্রহের তারিখ ১লা জুন ২০০৯ সাল।
“Bengal bans Taslima’s book”। The Hindu। Chennai, India। ২৮শে নভেম্বর ২০০৩ সাল। ৪ঠা ডিসেম্বর ২০০৩ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১রা জুন ২০০৯ সাল।
Joshua, Anita (১৮ই ফেব্রুয়ারি ২০০৪ সাল)। “West Bengal Government assailed for banning Taslima’s book”। The Hindu। Chennai, India। ২৩শে মার্চ ২০০৪ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১লা জুন ২০০৯ সাল।
Dhar, Sujoy (২০০৫)। “Arts Weekly/Books: Split By Leftists and Fanatics”। Inter Press Service। ২৫শে মে ২০০৮ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১লা জুন ২০০৯ সাল।
“Court lifts ban on Nasreen’s book in Bengal”। Rediff.com। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ১রা জুন ২০০৯ সাল।
“Exiled Taslima Nasrin to return to Bangladesh”। Indian Muslims। ১৬ জুলাই ২০০৭। ৪ঠা মে ২০১২ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১লা জুন ২০০৯ সাল।
“New book banned at behest of Islamic bigots: Taslima”। Press Trust of India। ২০ই ফেব্রুয়ারি ২০০৪ সাল। ৩রা ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১লা জুন ২০০৯ সাল।
“Nasrin Sahak, Taslima: Bangladeshi author”। Encyclopædia Britannica। সংগ্রহের তারিখ ২৮শে মে ২০০৯ সাল।
Walsh, James (১৫ আগস্ট ১৯৯৪)। “Death To the Author”। Time। ১৮ই অক্টোবর ২০০৮ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১লা জুন ২০০৯ সাল।
“আমাকে ঘাড় ধরে দেশ থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে : তসলিমা নাসরিন (ভিডিও)”। প্রিয়.কম। ২০২০-০৫-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ – ৩রা অক্টোবর ২০১৭ সাল।
“শহিদুল আলম আমাকে লুকিয়ে রেখে প্রাণে বাঁচিয়েছিলেন: তসলিমা নাসরিন”। Jugantor। সংগ্রহের তারিখ ১৪ই নভেম্বর ২০১৮ সাল।
“Bangladeshi author and doctor Taslima Nasreen threatened by Islamic fundamentalists”। Fileroom। সংগ্রহের তারিখ ২৮শে মে ২০০৯ সাল।
Richards, David (২৫শে জুলাই ১৯৯৮ সাল)। “Home is where they hate you”। The Nation। সংগ্রহের তারিখ ৮ই মার্চ ২০১০ সাল।
Bavadam, Lyla (১৮–৩১শে মার্চ ২০০০ সাল)। “From Bangladesh, with courage”।
Frontline। 17 (6)। ৬ই জুন ২০১১ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১লা জুন ২০০৯ সাল।
Dam, Marcus (২৬শে নভেম্বর ২০০৭ সাল)। “Kolkata is my home”। The Hindu। Chennai, India। ১লা ডিসেম্বর ২০০৭ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০শে মে ২০০৯ সাল।
Bhaumik, Subir (২৭শে জুন ২০০৬ সাল)। “Cleric quizzed over author threat”। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ১লা জুন ২০০৯ সাল।
“Indian Muslim Body Offers Reward for Killing a Female Journalist”। Assyrian International News Agency। ১৭ই মার্চ ২০০৭ সাল। সংগ্রহের তারিখ ১লা জুন ২০০৯ সাল।
“Taslima roughed up in Hyderabad”। The Hindu। Chennai, India। ১০ই আগস্ট ২০০৭ সাল। ৪ঠা নভেম্বর ২০০৭ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১শে মে ২০০৯ সাল।
“Target Taslima: No room for critics in Islam?”। CNN-IBN। ১০ই আগস্ট ২০০৭ সাল। ৬ই অক্টোবর ২০১২ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১শে মে ২০০৯ সাল।
Hossainৎ, Rakeeb (১৮ই আগস্ট ২০০৭ সাল)। “Fatwa offers unlimited money to kill Taslima”। Hindustan Times। সংগ্রহের তারিখ ৩১শে মে ২০০৯ সাল।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
“Army deployed after Calcutta riot”। BBC News। ২১শে নভেম্বর ২০০৭ সাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১শে মে ২০০৯ সাল।
Ramesh, Randeep (২৭শে নভেম্বর ২০০৭ সাল)। “Bangladeshi writer goes into hiding”। The Guardian। London। সংগ্রহের তারিখ ৩১শে মে ২০০৯ সাল।
“Shunned writer Taslima Nasreen arrives in Indian capital”। DPA। ২৩শে নভেম্বর ২০০৭ সাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১শে মে ২০০৯ সাল।
Bhaumik, Subir (২২শে নভেম্বর ২০০৭ সাল)। “Calcutta calm after day of riots”। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ৩১শে মে ২০০৯ সাল।
Vij-Aurora, Bhavna (৮ই ডিসেম্বর ২০০৭ সাল)। “Bad hair days, short of colour: Taslima misses beauty regime and machher jhol in ‘house arrest'”। The Telegraph। Calcutta, India। সংগ্রহের তারিখ ৩১শে মে ২০০৯ সাল।
“Top French honour for Taslima Nasreen”। Hindustan Times। ১৪ই জানুয়ারি ২০০৮ সাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১শে মে ২০০৯ সাল।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
“Taslima says ‘no’ to Sarkozy’s invitation for French honour”। The Statesman। ২৫শে জানুয়ারি ২০০৮ সাল। ৩০শে নভেম্বর ২০০৫ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১শে মে ২০০৯ সাল।
“Taslima wants freedom in India”। Reuters/New Age Front Page। ১৯শে ফেব্রুয়ারি ২০০৮ সাল। ১৩ই নভেম্বর ২০০৯ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১শে মে ২০০৯ সাল।
“‘Freedom’ in hospital, for three nights”। The Telegraph। Calcutta, India। ৩১শে জানুয়ারি ২০০৮ সাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১শে মে ২০০৯ সাল।
Bhattacharya, Kajari (২১শে জানুয়ারি ২০০৮ সাল)। “I’ve lost all creative freedom: Taslima”। The Statesman। সংগ্রহের তারিখ ৩১শে মে ২০০৯ সাল।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
“Amnesty help on Taslima sought”। The Statesman। ১লা ফেব্রুয়ারি ২০০৮ সাল। ৩০শে নভেম্বর ২০০৫ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১শে মে ২০০৯ সাল।
“Amid Death Threats from Islamists, CFI Brings Secular Activist Taslima Nasrin to Safety in U.S.”। Center for Inquiry। সংগ্রহের তারিখ – ১লা জুন ২০১৫ সাল।
“Taslima Nasrin Moved to US Following Death Threats in India”। -০৮-১১ই আগষ্ট ২০১৫ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ – ৫ই জুন ২০১৫ সাল।
“বিগ বসের আমন্ত্রণকে প্রত্যাখ্যান করলেন তসলিমা নাসরিন?”। প্রিয়.কম। -০৫-০২রা মে ২০২০ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ – ৩রা অক্টোবর ২০১৭ সাল।
“Taslima Nasreen’s new book causes a furore in the literary circles of Dhaka and Kolkata”। Frontline magazine। Official website। ২৭শে ফেব্রুয়ারি ২০১৫ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ই এপ্রিল ২০১৪ সাল।
Deen, Hanifa (২০০৬ সাল)। The Crescent and the Pen: The Strange Journey of Taslima Nasreen। Greenwood Publishing Group। পৃষ্ঠা – ৭৯। আইএসবিএন 9780275991678.
editor, News (২৯শে মার্চ ২০১২ সাল)। “Minar Mahmud dies”। Bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ১২ই এপ্রিল ২০১৪ সাল।
“মঈন আলীকে ‘জঙ্গি’ বলে আলোচনায় তসলিমা নাসরিন”। প্রথম আলো। ৬ই এপ্রিল ২০২১ সাল। সংগ্রহের তারিখ ৭ই এপ্রিল ২০২১ সাল।
“তসলিমার ‘মইন আলী -আইসিস’ টুইটে খেপেছেন ইংলিশ ক্রিকেটাররা”। ৭ই এপ্রিল ২০২১ সাল। সংগ্রহের তারিখ ৮ই এপ্রিল ২০২১ সাল।
নাসরিন, তসলিমা (১৯৯৯ সাল)। আমার মেয়েবেলা। Calcutta: Peoples Book Society। আইএসবিএন 81-8538-331-6।
“A slice of Taslima’s life captured on screen”। The Times of India। ২১শে অক্টোবর ২০১৪ সাল। সংগ্রহের তারিখ ১৩ই আগস্ট ২০১৫ সাল।
৬২তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কার বিজয়ীদের তালিকা, NDTV Movies
“1994 – Commission nationale consultative des droits de l’homme”। Cncdh.fr।, ২০ই জুলাই ২০১১ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ – ১৪ই ডিসেম্বর ২০১০ সাল।