অস্থির কলঙ্করেখা বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: সিগারেট খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর গভীর

গোলাপের জন্য গোলাপ আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের চেহারাটা একবার দেখে

জঙ্গলে, চাঁদের আলোয় মানুষ-নেকড়ে, অথবা নেকড়ে-মানুষ—ওরা যখন-তখন চেহারা পালটে ফেলতে

সতেরো শব্দের ম্যাজিক খুন করলে শাস্তি পেতে হয়। সেটাই নিয়ম।

অনিন্দ্যসুন্দরের অপমৃত্যু ‘মৃত্যুর সময়ে বয়স কত হয়েছিল? বাহান্ন—তাই তো?’ দেবদূত

তৃতীয়, রাকেশ প্রথম খুনটা শুনতে পেল রাকেশ, স্বচক্ষে দেখল দ্বিতীয়টা,

সুমনা, সুমনা আমার বউ সুমনাকে আমি ভীষণ ভালোবাসি। বিয়ের পর

দৈবের বশে একটা স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে সোজা হয়ে উঠে দাঁড়াল

নিঃসঙ্গ শঙ্খচূড় চিঠিটা পড়ে ছিল টেবিলেই। মিস সোম সেটা আর

অশ্লীল-বিলাস বড় রাস্তার ওপরেই দোকানটা। ফুটপাথ থেকে তিনটে ধাপ উঠে

সমস্যা গুরুতর নার্সের এগিয়ে দেওয়া পোশাকের গায়ে মনোযোগ দিয়ে আঙুল

যে জন জানে হাওড়া থেকে ট্রেন ছাড়ার পর এই নিয়ে

এখানে একটা লাশ আছে তুমি ঘুমিয়ে পড়েছ, রাকেশ। হ্যাঁ, ঘুমিয়ে

মুদ্রাদোষ বড় দোষ প্রথম দুর্ঘটনা জাহাজে পা দিতেই কেমন একটা

নিখুঁত খুনের অ্যানাটমি অনেক ভেবেচিন্তে নীতিশ দত্ত ঠিক করলেন, তাঁর

যদি খুন বলেন লোকটাকে আবার একই ভঙ্গিতে দেখা গেল। রোজ

তূণের তির ফিরে আসে সদর দরজার হাতলে খুব সাবধানে হাত

শকুনির ছক আনন্দ সান্যাল একটু দ্বিধাগ্রস্তভাবে বসেছিলেন। নিজের সিগারেট-লাইটারটা দশ

হত্যাকাণ্ড ‘আপনি আপনার ওয়াইফকে খুন করতে চান?’ কাউন্টারে বসে থাকা

অন্ধকার রঙের কুকুর বহু বছর আগের ঘটনা হলেও সেই সন্ধেটার

নীল রঙের মশারি এ ঘটনা কাউকে কখনও বলিনি। কিন্তু এই

চ্যানেল এক্স রাত আটটা নাগাদ বাড়ি ফেরামাত্রই শাশুড়িমা বললেন, বাবাজীবন,

অনির্বাণ ছাই আমাকে নামিয়ে দিয়ে লজঝড়ে বাসটা ধুলো উড়িয়ে চলে

আলো জ্বেলো না, কেউ শব্দ কোরো না… আলো জ্বেলো না,

না যেন করি ভয় গরম বেগুনিতে কামড় দিয়ে শানু একটু

আঁধারপ্রিয়া ‘পুরানো সেই দিনের কথা ভুলবি কি রে হায়। ও

অপরূপ অন্ধকার বিশ্বনাথকে গোপন খবরটা দিয়েছিলেন ওঁরই বন্ধু সন্দীপন। তবে

একজনের ভেতরে দুজন অজয়কে নিয়ে কখনও গল্প লিখব ভাবিনি৷ কিন্তু

এক যে ছিল চোর সোমপ্রকাশ চুপচাপ বিছানায় শুয়ে ছিলেন৷ গায়ে

চাঁদ যখন ডাকে গরমের ছুটিতে হোমটাস্ক দেওয়াটা সব স্কুলেরই রেওয়াজ৷

তিন নম্বর কোণ স্বর্ণার ভয়ংকর ফোনটা যখন এল তখন দুপুর

তুমি যখন আঠেরো প্লাস —তখন তোমার জীবন যাবে পালটে৷ আসলে

ভূতনাথের ডায়েরি : ছায়াবন্দি খেলা মিস্টার জোয়ারদার, আপনার কাছে কোনও

ভূতনাথের ডায়েরি : কনে-দেখা আলোয় ‘সব মেয়েকেই ভালো দেখায়।’ ছোট

ভূতনাথের ডায়েরি : সামান্য কুয়াশা ছিল আগাম কোনও খবর না

ভূতনাথের ডায়েরি : আঁধারে মায়ার খেলা প্রিয়নাথ বসবার ঘরে ঢুকতেই

ভূতনাথের ডায়েরি : মনের মতো বউ ‘পাওয়া ভারী দুষ্কর।’ পান

ভূতনাথের ডায়েরি : অলক্ষণের গণ্ডি লক্ষ্মণের গণ্ডির কথা তো আপনারা

ভূতনাথের ডায়েরি : নন্দিনীর রাতের স্বপ্ন মৃত্যু নিয়ে কথা হচ্ছিল।

৩২শে জানুয়ারির রাত ভোর হতেই দরজা খুলে বারান্দায় এসে দাঁড়িয়েছে

হারিয়ে যাওয়ার ভয় সপ্তাহ দুয়েক আগে কলেজ স্ট্রিট অঞ্চলের একটি

হারিয়ে যাওয়া প্রথমে গিয়েছিল বিক্রম শৰ্মা আর রণবীর সেন। তার

হারান স্যারের ভূত ঠিক সক্কালবেলাতেই বিশ্বকাকু হইহই করে বাড়িতে ঢুকলেন।

হঠাৎ বজ্রপাত এখন আমি আপনাদের যে-খুনটার কথা বলব সেটা কিন্তু

সুন্দরী (Sundari) রিঙ্কু বিছানায় বসে বই পড়ছিল। কমলেশ আয়নার সামনে

সুখের সংসার ডট কম ভোরের আলো ফুটেছিল অনেক আগেই, কিন্তু

সাবধান! সাপ আছে (১) চোখ বুজে ঘুরে দাঁড়াও, বিশ্বাস, অনন্ত

সাত ঋতুর জীবন ০১. এসো, জলধারা এসো আজ সকাল থেকেই

সন্ধের পর, একা মল্লিকা বেশ বুঝতে পারছিল চেঁচিয়ে কোনও লাভ

সন্দেহের এক কণা স্পেসপোর্টে ফ্যালকন-১ নেমে পড়তেই বুকের ভেতরটা কেমন

সংঘর্ষ যদি হয় কার জন্যে এসব লিখে যাচ্ছি জানি না।

শেষ লেখা (Shesh Lekha) ঘরটা অস্বাভাবিক চুপচাপ। রাত এখন গভীর,

শুয়োর বিষয়ক একটি অসম্পূর্ণ গবেষণাপত্র প্রথমে বন্দনা করি বাহ-নন্দনঅতঃপর বন্দি

রাতের ট্রেনে দেখা হয়েছিল আপনি সুনন্দা পত্রিকার নিয়মিত পাঠক। তাই

রাত ফুরোল, কথা ফুরোল কোনও মেয়েকে একান্তে চুমু খেতে যাওয়ার

রক্তের দাগ ছিল নিজের টেবিলে বসে অত্যন্ত মনোযোগ দিয়ে শার্লক

যারা গাড়ি জোরে চালায় তাদের আমি ভীষণ ভয় পাই। সুকল্যাণদা