সুকুমার বড়ুয়া (বাংলাদেশের প্রখ্যাত ছড়াকার)
সুকুমার বড়ুয়ার জন্ম ১৯৩৮ সালের ৫ই জানুয়ারি চট্টগ্রাম জেলার রাউজান থানার মধ্যম বিনাজুরি গ্রামে। তার বাবার নাম সর্বানন্দ বড়ুয়া এবং মা কিরণ বালা বড়ুয়া। চট্টগ্রামের গহিরা গ্রামের শিক্ষক প্রতাপ চন্দ্র বড়ুয়ার মেয়ে ননী বালার সাথে ১৯৬৪ সালের ২১শে এপ্রিল তিনি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হোন। ব্যক্তিগত জীবনে সুকুমার বড়ুয়া তিন মেয়ে এবং এক ছেলের পিতা
ছিলেন তিনি ।
বর্ণজ্ঞান থেকে প্রথম শ্রেণী পর্যন্ত তিনি মামা বাড়ির স্কুলে পড়াশোনা করেছেন৷ এরপর বড় হয়ে দিদির বাড়িতে এসে তিনি ডাবুয়া খালের পাশে ‘ডাবুয়া স্কুল’-য়ে ভর্তি হন৷ কিন্তু সেই স্কুলে দ্বিতীয় শ্রেণী পর্যন্ত পড়ার পর তার পড়ালেখা বন্ধ হয়ে যায়।
অল্প বয়স থেকেই তিনি বিভিন্ন সময় মেসে কাজ করেছেন। জীবিকা নির্বাহের জন্য একটা সময় তিনি ফলমূল, আইসক্রিম, বুট বাদাম ইত্যাদি ফেরী করে বিক্রি করেছেন৷ ১৯৬২ সালের ৩রা ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী হিসেবে চৌষট্টি টাকা বেতনের চাকরি পান তিনি৷ ১৯৭৪ সালে পদোন্নতি হয়ে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩য় শ্রেণীর কর্মচারী হিসেবে নিযুক্ত হন। ১৯৯৯ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টোর কিপার হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন।
‘ তালুকদারের পরিবারের লোকজন কেউ থাকেনা, বাসাটা এখন মেস হয়ে গেছে। সেই মেসে মাসে ১৫ টাকা বেতনের কাজ নিলেন সুকুমার বড়ুয়া। পাঁচ জনের জন্য রান্না করতে হয়। কিন্তু ১৫ টাকা বেতনে তাঁর আর চলছিল না। মাকে টাকা পাঠালে বাকি টাকা দিয়ে নিজের চলা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। সেই কাজ ছেড়ে ১৯৫৯ সালে কিছুদিন ফলমূল বিক্রি করলেন। এরপর আইসক্রিম, বুট বাদাম ইত্যাদি বিক্রি করেও রোজগার বাড়ানোর চেষ্টা করেছেন। লালদিঘির পাড় থেকে শুরু করে উজারা সিনেমা হল পর্যন্ত অনেক কিছু ফেরি করে বিক্রি করে বেড়িয়েছেন সুকুমার। অবস্থাসম্পন্ন বড় বড় আত্মীয়রা দূর থেকে করুণ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতেন। অনেকে আক্ষেপও করেছেন। দানিয়ালাপাড়ায় মাসিক পাঁচ টাকায় বাসা ভাড়া করে মাকে নিয়ে এলেন তিনি। অনেকদিন পর আবার মায়ের সাথে থাকা শুরু হল। কিন্তু রোজগার আর খরচের তারতম্যের কারণে জীবন প্রায় থেমে যায় যায় করছে। মেসে থাকতে ঢাকার পত্রিকায় ছয় সাতটি লেখা বেরিয়েছিল। এখন কিন্তু লেখালেখি নিয়ে ভাবার অবকাশও নেই।
বছর খানিক এভাবে কাটলো। এরপর মাকে আবার মামা বাড়ি পাঠিয়ে দিলেন। আর নিজে ফিরে গেলেন সেই পুরোনা মেসে। আগের বেতনেই। এখানে একটা সান্ত্বনা আছে, কাজের ফাঁকে ফাঁকে লেখালেখি করার সুযোগটা পাওয়া যায়। এরমধ্যে ‘দৈনিক জামানা’ পত্রিকায় একটা দীর্ঘ লেখা নিয়ে গেলেন তিনি। নাম, ‘পথের ধূলো’। করুণ কবিতা। কবিতাটি জসীম উদ্দীন এর ’কবর’ কবিতা পড়ে অনুপ্রাণিত হয়ে লেখা। এই কবিতাও পড়ার সুযোগ হয়েছিল তাঁর মেসেই।
এরমধ্যেই ঢাকায় আসার জন্য মন তৈরী হয়ে গেছে সুকুমারের। কারণ তাঁর মন বলছে, এখানে থাকলে আসলে কিছুই হবেনা। কিন্তু জীবনে উপার্জন আর সুনাম দুটোরই দরকার আছে। তাই মিথ্যে বলতে হলো তাঁকে। মেসের কর্মকর্তাদের একদিন বললেন, ‘আমি এক ছাপাখানায় প্রশিক্ষণের কাজ পেয়েছি।’ কবি হয়ে বাবুর্চিগিরি যেমন পোষায় না তেমনি মানায়ও না। বড় ভাইয়ের মতো স্নেহপ্রবণ সবাই সুকুমারকে মুক্তি দিতে রাজি হলেন।
মহানন্দে সাত টাকা দশ আনার টিকিট কেটে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করলেন সুকুমার বড়ুয়া। ঢাকায় এসে পেলেন দাদাভাইকে, ইত্তেফাক অফিসে। তারপরে বাবু দেবপ্রিয় বড়ুয়ার (অবসরপ্রাপ্ত বাসস প্রধান) সাথে পরিচয় হল। তোপখানা রোডে তাঁরা সাতজন মেস ভাড়া করেছেন। কাজের লোক দরকার। আবারও চাকরি মিলে গেল। মাথাপিছু পাঁচ টাকা করে সাতজনের জন্য পঁয়ত্রিশ টাকা মাইনের চাকরি। চাকরিতো হলো কিন্তু লেখা আর হয়না। তবুও অনেক কষ্ট করে লিখলেন ‘ছারপোকার গান’ আর ‘খাওয়ার গান’ শিরোনামের দুটি লেখা। ১৯৬১ সালের ২৭ ডিসেম্বর। মাকে হারিয়ে একদম একা হয়ে পড়লেন সুকুমার বড়ুয়া।
১৯৬২ সালের ৩রা ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী হিসেবে চৌষট্টি টাকা বেতনের চাকুরী হয় সুকুমারের। ১৯৬৩ সালে তোপখানা রোডে ছয় টাকায় বেড়ার ঘর ভাড়া করে এই প্রথম স্বাধীনভাবে প্রচুর লেখালেখি শুরু করেন। কচিকাঁচার আসর, খেলাঘর আর মুকুলের মাহফিলে এসমস্ত লেখা ছাপা হতে থাকে। ১৯৭৪ সালে পদোন্নতি হয়ে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩য় শ্রেণীর কর্মচারী হন। ১৯৯৯ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টোর কিপার হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন।
১৯৬৪ সালের ২১শে এপ্রিল ননী বালার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন সুকুমার বড়ুয়া। চট্টগ্রামের গহিরা গ্রামের এক বিশিষ্ট শিক্ষক প্রতাপ চন্দ্র বড়ুয়ার মেয়ে ননী বালা। সুকুমার বড়ুয়া চার সন্তানের জনক। তাঁর তিন মেয়ে ও এক ছেলে।
এখন তাঁর অধিকাংশ সময় কাটে নিজের লেখাগুলিকে সংরক্ষণ করার চিন্তায়। তিনি আজীবন বুকের ভেতর একটি বড় স্বপ্ল লালন করছেন। সেটি চট্টগ্রামে সুকুমারের পৈতৃক ভিটায় ‘সুকুমার শিশু তীর্থ’ নামে একটি শিশু পাঠাগার স্থাপন করা। এই পাঠাগারটি স্থাপন করার জন্য তিনি সামাজের সকলের কাছে আবেদন জানান। বেঁচে থাকাকালীন তিনি এই পাঠাগারের কাজ শেষ করতে চান।
(সংগৃহীত – মূল লেখক: পথিক সুমন
পুনর্লিখন : গুণীজন দল)।
দীর্ঘদিন ধরে তিনি ছড়া রচনায় ব্যাপৃত রয়েছেন। বিষয়-বৈচিত্র্য, সরস উপস্থাপনা, ছন্দ ও অন্তমিলের অপূর্ব সমন্বয় তার ছড়াকে করেছে স্বতন্ত্র। প্রাঞ্জল ভাষায় আটপৌরে বিষয়কেও তিনি ছড়ায় ভিন্নমাত্রা দেন। তার ছড়া একাধারে বুদ্ধিদীপ্ত, তীক্ষ্ণ , শাণিত আবার কোমলও বটে।
বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত ছড়াকার তিনি।
তাঁর কয়েকটি ছড়া –
“(এমন যদি হতো)
এমন যদি হতো
ইচ্ছে হলে আমি হতাম
প্রজাপতির মতো
নানান রঙের ফুলের পরে
বসে যেতাম চুপটি করে
খেয়াল মতো নানান ফুলের
সুবাস নিতাম কতো ।
এমন হতো যদি
পাখি হয়ে পেরিয়ে যেতাম
কত পাহাড় নদী
দেশ বিদেশের অবাক ছবি
এক পলকের দেখে সবই
সাতটি সাগর পাড়ি দিতাম
উড়ে নিরবধি ।
এমন যদি হয়
আমায় দেখে এই পৃথিবীর
সবাই পেতো ভয়
মন্দটাকে ধ্বংস করে
ভালোয় দিতাম জগৎ ভরে
খুশির জোয়ার বইয়ে দিতাম
এই দুনিয়াময় ।
এমন হবে কি ?
একটি লাফে হঠাৎ আমি
চাঁদে পৌঁছেছি !
গ্রহ থেকে গ্রহান্তরে
দেখে শুনে ভালো করে
লক্ষ যুগের অন্ত আদি
জানতে ছুটেছি ।”
(মুক্তিসেনা)
ধন্য সবাই ধন্য
অস্ত্র ধরে যুদ্ধ করে
মাতৃভূমির জন্য।
ধরল যারা জীবনবাজি
হলেন যারা শহীদ গাজি
লোভের টানে হয়নি যারা
ভিনদেশিদের পণ্য।
দেশের তরে ঝাঁপিয়ে পড়ে
শক্ত হাতে ঘায়েল করে
সব হানাদার সৈন্য
ধন্য ওরাই ধন্য।
এক হয়ে সব শ্রমিক কিষাণ
ওড়ায় যাদের বিজয় নিশান
ইতিহাসের সোনার পাতায়
ওরাই আগে গণ্য।
(ঠিক আছে)
অসময়ে মেহমান
ঘরে ঢুকে বসে যান
বোঝালাম ঝামেলার
যতগুলো দিক আছে
তিনি হেসে বললেন,
ঠিক আছে ঠিক আছে।
রেশনের পচা চাল
টলটলে বাসি ডাল
থালাটাও ভাঙাচোরা
বাটিটাও লিক আছে
খেতে বসে জানালেন,
ঠিক আছে ঠিক আছে।
মেঘ দেখে মেহমান
চাইলেন ছাতাখান
দেখালাম ছাতাটার
শুধু কটা শিক আছে
তবু তিনি বললেন,
ঠিক আছে ঠিক আছে।
(নেই)
দিনদুপুরে ঘর-ডাকাতি
পানি তোলার লোটাও নেই
সর্ষে-তেলের বোতল গায়েব
তেল তাতে এক ফোঁটাও নেই।
সরু চালের ভাণ্ড উজাড়
চাল তাতে আর মোটাও নেই
তিনটে গেল মিষ্টি কুমোড়
তার কোনো এক বোঁটাও নেই।
ছাগল বাঁধার দড়ি গেছে
দড়ির মাথায় খোঁটাও নেই,
আরেক মাথায় ছাগল ছিল
এখন দেখি, ওটাও নেই।
(শাখা)
ক-শাখা, খ-শাখা
গ-শাখা, ঘ-শাখা
দুপুরের ছুটিতে
নুন দিয়ে শশা খা
পরীক্ষায় ফেল হলে
হাঁ করে মশা খা।
(ডাটা সংবাদ)
পুঁইয়ের ডাঁটা লাউয়ের ডাঁটা
বায়োডাটার ঝোল,
ডাটা প্রসেস করতে হলে
কম্পিউটার খোল।
ডাঁটার পাগল বুড়োবুড়ি
ক্যালসিয়ামে ভরা,
শজনে ডাঁটায় গুণ বেশি তাই
বাজার ভীষণ চড়া।
উচ্চতর ডিগ্রি নিতে
ডাটাই পরম ধন,
সারা বছর খেটে করেন
ডাটা কালেকশন।
ডালের সাথে মাছের সাথে
যেমন ডাঁটা চলে,
গবেষকের ডাটা আবার
অন্য কথা বলে।
(আনিকা ও শারিকা)
ওই আমাদের আনিকায়
মিষ্টি বাখরখানি খায়
সর্দি হলে বরফ দিয়ে
গরম গরম পানি খায়।
তার যে সাথি শারিকায়
ভাত দিয়ে তরকারি খায়
তাড়াতাড়ি চলতে গিয়ে
মাথায় মাথায় বাড়ি খায়।”
তাঁর রচিত গ্রন্থাবলী
১). পাগলা ঘোড়া (১৯৭০ সালে, বাংলা একাডেমী)
২). ভিজে বেড়াল (১৯৭৬ সালে, মুক্তধারা)
৩). চন্দনা রঞ্জনার ছড়া (১৯৭৯ সালে, মুক্তধারা)
৪). এলোপাতাড়ি (১৯৮০ সালে, বাংলা একাডেমী)
৫). নানা রঙের দিন (১৯৮১ সালে, শিশু একাডেমী)
৬). সুকুমার বড়ুয়ার ১০১টি ছড়া (১৯৯১ সালে, বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র)
৭). চিচিং ফাঁক (১৯৯২ সালে, ওলট পালট প্রকাশনী)
৮). কিছু না কিছু (১৯৯৫ সালে, বিশাখা প্রকাশনী)
৯). প্রিয় ছড়া শতক (১৯৯৭ সালে, মিডিয়া)
১০). বুদ্ধ চর্চা বিষয়ক ছড়া (১৯৯৭ সালে, সৌগতঃ ভিক্ষু সুনন্দ প্রিয় )
১১). ঠুস্ঠাস্ (১৯৯৮ সালে, প্রজাপতি প্রকাশন)
১২). নদীর খেলা (১৯৯৯ সালে, শিশু একাডেমী)
১৩). আরো আছে (২০০৩ সালে, আরো প্রকাশন)
১৪). ছড়া সমগ্র (২০০৩ সালে, সাহিত্যিকা)
১৫). ঠিক আছে ঠিক আছে (২০০৬ সালে, প্রবাস প্রকাশনী, লন্ডন)
১৬). কোয়াল খাইয়ে (২০০৬ সালে, বলাকা, চট্টগ্রাম)
১৭). ছোটদের হাট – (২০০৯ সালে, বাংলাদেশ শিশু একাডেমী)
১৮). লেজ আবিষ্কার – (২০১০ সালে, প্রথমা প্রকাশন)
১৯). ছড়াসাহিত্যিক সুকুমার বড়ুয়া সম্মাননা গ্রন্থ (২০১১ সালে)
[ তাঁর প্রাপ্তপুরস্কার ]
১). বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার (১৯৭৭ সাল)
২). ঢালী মনোয়ার স্মৃতি পুরস্কার (১৯৯২ সাল)
৩). বৌদ্ধ একাডেমী পুরস্কার (১৯৯৪ সাল)
৪). বাংলাদেশ শিশু একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার (১৯৯৭ সাল)
৫). ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বৌদ্ধ ছাত্র সংসদ সম্মাননা (১৯৯৭ সাল)
৬). অগ্রণী ব্যাংক শিশু সাহিত্য সম্মাননা (১৯৯৭ সাল)
৭). জনকণ্ঠ প্রতিভা সম্মাননা (১৯৯৮ সাল)
৮). আলাওল শিশু সাহিত্য পুরস্কার (১৯৯৯ সাল)
৯). চোখ সাহিত্য পুরস্কার, ভারত (১৯৯৯ সাল)
১০). নন্দিনী শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব (শিশু সাহিত্য) (২০০০ সাল)
১১). আইরিন আফসানা ছড়া পদক (২০০২ সাল)
১২). স্বরকল্পন কবি সম্মাননা পদক (২০০৪ সাল)
১৩). শিরি এ্যাওয়ার্ড (২০০৫নসাল)
১৪). শব্দপাঠ পদক (২০০৬ সাল)
১৫). বৌদ্ধ সমিতি যুব সম্মাননা (২০০৬ সাল)
১৬). চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব সম্মাননা (২০০৬ সাল)
১৭). অবসর সাহিত্য পুরস্কার (২০০৬নসাল)
১৮). মোহাম্মদ মোদাব্বের হোসেন আরা স্মৃতি পুরস্কার (২০০৭ সাল)
১৯). লেখিকা সংঘ সাহিত্য পদক (২০০৭নসাল)
২০). রকিবুল ইসলাম ছড়া পদক (২০০৮রসাল)
২১). লিমেরিক সোসাইটি পুরস্কার (২০০৯ সাল)
২২). রাউজান ক্লাব সম্মাননা (২০০৯ সাল)
২৩). কবীর চৌধুরী শিশু সাহিত্য পুরস্কার (২০১০ সাল)
২৪). একুশে পদক (২০১৭ সাল)
————————————————————–
[ সংগৃহীত ও সম্পাদিত। তথ্যসূত্র – উইকিপিডিয়া
সূত্রনির্দেশ –
বাসস (২০ই ফেব্রুয়ারি ২০১৭ সাল)। “একুশে পদক প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী”। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাংলাদেশের জাতীয় সংবাদ সংস্থা)।
-২৮শে ফেব্রুয়ারি ২০১৭ সালে মূল (HTML) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ই জুন ২০১৭ সাল
।
ইকবাল, দিদারুল (২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭)।
“একুশে পদক প্রদান করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী” (HTML)। চীন আন্তর্জাতিক বেতার (সিআরআই)। সংগ্রহের তারিখ – ১০ই জুন ২০১৭ সাল।
অরুপ রতন বড়ুয়া, সন্তান সুকুমার বড়ুয়া
“সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি”। -১লা জুন ২০১৮ সালে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ -১লা মার্চ ২০১৪ সাল।
“বাংলা একাডেমি প্রদত্ত অন্যান্য পুরস্কার”।