বাড়ীটা ঠায় দাঁড়িয়ে বুকে আশ্চর্য স্নেহময় ছায়া ।
আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে থাকা লতা গুল্মের দীর্ঘশ্বাসে বাতাস ওঠে ভারী হয়ে।
নরম ঘাসে ঢাকা জমিটুকু কবেই হারিয়ে গেছে কাঁটা ঝোপের কঠিন অন্দরে ।
একবার কেউ এসে বলেছিল-‘ আবার না হয় সাজিয়ে দেব নূতন করে! ‘
খিড়কির পানা পুকুরে আজো অনেক পদ্ম ফোটে,
ভোরের আকাশে রঙ ছড়িয়ে নূতন করে সূর্য ওঠে ।
পোড়ো বাড়ীটাও নূতন দিনের কথা ভাবে আর বুকের মাঝে আবারও বুঝি বৃষ্টি নামে ।
ভ্রমরের দল গুণগুণ করে বলে যায়কানে কানে -‘
আরো একবার না হয় নূতন করে বুঝে নিও এই জীবনের মানে! ‘