নিস্তব্ধ দুপুরে নিপাট ঘুমের অলস্যরা উৎসুক!
পলকের আধখোলা জানালায় ফিরে ফিরে আসে
শ্রুত-স্বর! গভীর তৃষ্ণায় দূরাভিলাষী ঘুম লুকোচুরি খেলে;
হয়তো অমল প্রতীক্ষায় ছিলো কিছু কবিতা।
কবিতার শরীর জুড়ে নিখুঁত শব্দের গভীর প্রজ্ঞা ;
প্রাঞ্জল কাব্যিকতায় বিমুগ্ধ আমাদের আত্মিক শুদ্ধতা।
উদাসীন সব মুহূর্ত নিয়ে উড়ে যাচ্ছে ঘুম বিমূর্ত থেকে
ক্রমশ মূর্ত ভাবনার দিকে!
ঋদ্ধতায় কবিতার ঐশ্বর্য পাখা খোলে–
শুনি মনকেমনের বাউল বেলায় তার আহ্বান।
এখন নিবেদিত পাঠক্রমে তোমার সপ্রতিভ বিচ্ছুরণ!
প্রগাঢ় শান্তি দেয়,–
অবসাদহীন ঘুম আর কবির একগুচ্ছ কবিতা।