তমসাঘন আঁধারের ছায়া দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর,
স্থির বসে আছে জোনাকি অমারাত্রির গা ঘেঁসে,
অনুচ্ছেদ জুড়ে শুধুই কাটাকুটির অঙ্ক,
ভাগশেষের ক্ষেত্রফলে কেবলই শূন্যের আধিক্য।
অশৌচের কালবেলা নিবৃত্তির জরাজীর্ণ সময়,
মঙ্গল শাঁখ সান্ধ্যপ্রদীপে মাঙ্গলিক আলোর সূচনা,
অন্তঃস্থ মনের জ্যোতি আজ খুলুক দ্বার,
বিচ্ছুরিত প্রতিবিম্বে ভেসে যাবে চরাচর।
অনুচ্চারিত কথার ডালি ভরা দুরন্ত গুঞ্জন,
তবু জমে থাকে ঈষৎ কষ্ট অনুরাগ,
উৎসারিত আবেগ চুঁইয়ে সম্ভাবনার আলোয়
খানখান পাললিক কৃষ্ণশিলা।
ধুয়ে যাক বিশ্ব প্রান্তরের কলুষতা,
আলোকের ঝর্ণা ধারায় আবর্তিত মিলন মেলায়
দৃপ্ত উচ্চারণে উদ্ভাসিত হোক জ্যোতি বর্ষণ…….