সুকৌশলে দায়িত্বকে পাশ কাটিয়ে,
পা বালিশ নিয়ে ঘুরে আয়েশে ঘুমিয়ে যাওয়ারাই
দায় দায়িত্বের পাঠ শেখায় অন্য দের…,
শুধু খুঁত ধরতে ধরতে দিন কাটিয়ে হাই তোলারা আয়নায় নিজেদের স্বরূপ দেখতে ভুলে গিয়ে,
আঙুল তুলে শিক্ষা দেয় প্রকৃত মন যুগিয়ে চলা পারফেক্ট মানুষ কিভাবে হতে হয়!
কেবল নিজেদের স্বার্থ বুঝে পরিকল্পনা মাফিক
পা গুনে ফেলা মানুষ গুলো যখন বাতলে দেয়,
সমাজ সংসারে কেমন হবে মহিলাদের দায়িত্ব,
ঠিক তখন হাসি পেলেও হাত চেপে রাখাটাই শ্রেয়,
নইলে যে ঘটে যাবে না হিরোশিমা, নাগাসাকি
বিস্ফোরণ, সে গ্যারান্টি দেওয়া বড্ড চাপ!
নীল আকাশে ভেসে চলা বলাকা দের কখনো কেমন সংসার চৌহদ্দির যাবতীয় নিয়ম নীতি
বাধা প্রতিবন্ধকতা উপলদ্ধি করা প্রয়োজন ….
তা না করে দায়িত্ব পালন করে চলা সংসার খাঁচার পাখিদের কি করনীয়,
মানিয়ে চলা কি আর এমন চাপ প্রভৃতি নিয়ে জ্ঞান গর্ভ বক্তৃতা দিয়ে নিজেকে জাহির করলে,
নিস্ফলা সে আয়োজন বৃথা হয় তা নয়,
ক্রমশ তারা গুরুত্বহীন হয়ে পরে স্বাভাবিক নিয়মে।
সবকিছুতে গুরুত্ব পাওয়ারা নিজেদের দোষে ক্রমশ গুরুত্বহীন হয়ে কোণঠাসা হলে সে কষ্ট হজম করা তাদের চাপের হলেও এটাই বাস্তবতা..,
কি আচরণ করছি সে নিয়ে কাটা ছেঁড়া করা প্রয়োজন,
অন্যদের আঘাত করে ফেললাম কিনা এই বিবেক দর্শন সম্পর্কের ফাটল মেরামতি তে
ভীষন রকম কার্যকরী উপাদান রূপে পরিগণিত।
তাই সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টি না খেয়ে,
মন যুগিয়ে না চলে একই রকম মানবিক স্বত্তা বজায় রাখাটাই বাঞ্ছনীয়,
এতে অন্যদের কাছে নিজ স্বরূপ,সম্মানের আসন অপরিবর্তিত থাকে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত।