একটা বলিষ্ঠ লেখা লিখবো বলে আমি নখে শান দিচ্ছি !
সামান্য যতটুকু আড়াল করি ,
ততটুকুই গাছের ফাঁকে ঝিমিয়ে পড়ে !
পাঁজরে পাঁজরে নখের আঁচড় আর নাভির গর্তে নিঃশ্বাস ছাড়ে একটা দীর্ঘাঙ্গী ছায়া !
পাঁচিলটা কবেই দুমড়ে মুচড়ে গ্যাছে ,
তার ওপরেই ত্বকের বলিরেখা পাট ভেঙেছে !
কী য্যানো একটা আটকে আছে গলায় ,
কী যন্ত্রণা ۔۔۔۔
উফফ !
লেখাগুলো চুয়ে পড়ছে শরীরেই ,
নষ্ট۔ভ্রুণ পাখনা মেলে দ্যায় মোমদানিতে !
গলে যায় কোমরের মেদ থেকে স্তন۔পদ্ম ,
এ য্যানো কবিতার চরম মুহূর্ত !
আমি রতি۔খেলায় মেতে উঠলে ঢ্যামনার বাচ্চাগুলো রাস্তায় নামে ,
মাকড়সার রস শুষে নেওয়া মাটি আসলে আমার বুক ,
চারিদিকে শুধুই প্রথা ভাঙা শরীরের যৌনতা !
তবে এটা কোনো পরকীয়া না ,
এসবে আমি লজ্জিতও নই !
আমার শুধু নষ্ট মনের কবিতার চারাগাছ হয়ে জন্ম নিতে বড়ো লোভ হয় গো ۔۔۔۔۔