মুহূর্তেরা এভাবেই ফিরে আসুক বারে বারে
সেদিন কারা যেন– — —
কারা যেন ভুলবুঝেছিল আমারে,
আমি আজও আছি দেখো হেসে কলমেরে ভালোবেসে,
দিও নাকো বন্ধু মোরে দূরে ঠেলে–
চাহি যে আরও ভালো বাসিতে——–
হয়তবা তাহারই চিহ্ন রাখিতে—––-–
করি ঘোরাঘুরি তোমাদেরই আশেপাশে।
কাহারো লাগিয়া আঁকিছিনু বিরহ; আজ তাহা মনে নাই মনে নাই
মোর সাধনা অকারণে বেদনায় আজ কাঁদে নাই কাঁদে নাই,
বাতাসের দিবালোক চরণ ধরিয়াছে আকাশের
উদার আকাশ দেখে প্রেমের তরীখানি মুক্তির প্রকাশের,
চিরস্মরণীয় এই সন্ধিক্ষণ যারা করেছিল জ্ঞাপন
নাহি ভুলিবো তাহাদের কভু; তারা যে মোর বড় প্রিয়; বড় আপন।
সুখে ভরা পৃথিবীতে দুঃখ তো আসবেই
ভরা জোয়ারের সুন্দর যৌবনে কভু কভু ভাঙ্গা তরী ভাসবেই
আমি সত্য; তুমি সত্য;সত্যের তথ্য কাঁধে নিয়ে ছুটে চলে ইতিহাস
আমি তুমি; তুমি আমি; কলহ যাপনের সেই নবকল্লোল গিয়েছিল বুঝি ডুবে অতলে—
ব্যথায় নৈশ যাপন করেছিল মোদের সহবাস।
তন্দ্রার সাক্ষীতে চন্দ্রের ভূমিকাও জোসনাকে বেঁধেছিলো
কৃষ্ণপক্ষের গাঢ় অন্ধকার ভেদ করে তবু সেদিন পূর্ণিমার চাঁদ আকস্মিক জেগেছিল
ভুলব না সে রাতের তারাদের জাগরণ
ভুলবোনা; ভুলবোনা তবু তোমার প্রেমের মহা রণন।।