ক্ষণিকের পরিচয়
পার্কে বাচ্চারা কেমন হুটোপুটি করে খেলছে দেখুন।
হ্যাঁ,ওরা তিতলির মতো উড়োক।
আমি প্রজ্ঞার দাদু সুধাংশু… আমি শুভর ঠাকুমা।পরিচয় পর্বে দুজনের অনেক কথা হলো।
জানেন আমরা আছি বলেই ওরা মুক্ত বাতাস পাচ্ছে।সবার বাবা – মা কর্মে ব্যস্ত।বাচ্চাদের দেখবার সময় পায় না।
সুধাংশুবাবু বলেন আমার একার মাহিনা..তিনছেলে মানুষ করেছি… বাড়ি বানিয়েছি।
শুভর ঠাকমা বললেন এখন যা খরচ দুজনে চাকরির প্রয়োজন।আমার বড়বৌ গৃহবধূ।ছোটবৌ ব্যাঙ্কে চাকরি করে।ওর স্বচ্ছলতা দেখে বড়ছেলে অভিমান করে আমাকে বলে …আমার চাকরি করা বৌ দরকার ছিল।একার মাহিনায় শখ করা যাইনা।
একদিন শুভ প্রজ্ঞাকে টেলিফোনে জানাল ঠাম্মি তারা হয়ে গেছেরে।তাই পার্কে আর…..