একটা ভোর যখন লিখব ভেবেছিলাম-
অকাল বৃষ্টি
চোখের চারপাড়া ঘুরে হতভম্ব,
জানান দিল, এখন মধুমাস শেষ।
পাল তুলে ভেসে গেছে আলোব্যালেরিনা…
এইবার শুধু
চারপাশে অন্ধকারের মাইলফলক,
অথচ আমি অন্ধকার লিখতে চাইনি
শুধু হাজার বছরের বৃষ্টি নামে চোখে;
বৃষ্টি খুললেই মনে হবে নির্বিকার কিছু কুয়াশা গুঁড়ো
একফালি ‘আমি’ ভেস্তে দিয়ে
আস্থা রাখি খেয়াঘাটের নদীতে
হয়ত স্পষ্ট হয়ে ওঠে
সে তখন অভিমানের জলরং !
ভেবে দেখলে
ভাবা যাক
অনুবাদহীন একটা না একটা হ্যাঁ,
খাঁজে খাঁজ়ে গুঁজে রাখা কিছু সহজ সাজের গল্প,
অস্পষ্ট জেব্রার মত ওভারল্যাপিং ফুটেজ,
যার আশিয়ানা নেই, নজরানা নেই !
আহা ! আহা ! আসমানি কস্তূরী বড্ড মনে পড়ে…
কে যেন বলে গেল,
কোথায় রাখা আছে সব হইরই?
অথবা
আছে তো !!
হয়তো আছে…
বরফবন্দী। বরফের খাঁচায়। বরফের পিনকোডে !!