দূর–দিগন্ত পানে চেয়ে স্মৃতির তরুনী-যাই বেয়ে
পেঁজা তূলো মেঘগুলো দেখে বিস্ময়ে হরষিত প্রাণ
কল্পনায় কতো ছবি যায় এঁকে–
স্নিগ্ধ-সৌম্যকান্তি পক্ককেশ,চিবুকে-স্মিত হাসির রেশ
শুভ্রশ্মশ্রুমন্ডিত মুখে উন্নত নাসিকা-প্রশস্ত ললাট
ধ্যানমগ্ন আত্মসুখে নীরব সৃজনে
চমকিত উল্লাসে হয়ে আত্মহারা চেয়ে দেখি অপলকে
ক্ষণকাল, যেন বাক্যহারা!এ ছবি যে বড়ো আপনার!
নয় শুধু আমার—–বিশ্বজনার
বরণীয় কবি,স্মরণীয় কবি,যুগাতীতের কবি রবীন্দ্রনাথ
স্মরণে তুমি ,মননে তুমি,জুড়ে আছো তুমি চেতনায়
তুলির আঁচড়ে মূর্ত যে তুমি প্রতিনিয়ত কল্পনায়
তুমি প্রেরণা জাগাও অন্তরে সবার দেখাও পথ আশার
ওগো,সত্যদ্রষ্টা মহাঋষি! আবেগ-আপ্লুত চিত্ত যে
আমার অশ্রুসায়রে ভাসে—
প্রিয় কবিরে এঁকেছি আমার হৃদয়ের ক্যান্ ভাসে !