পুকুর ভর্ত্তি জল টলটলে
নদী ফুঁসছে ফেঁপে ফুলে
জঙ্গল পুড়ছে ভয়াবহ দাবানলে
ছবিটা গ্রিনল্যান্ডের যাচ্ছে বদলে।
হিমাঙ্ক তাপমাত্রায় হিমবাহ থাকে জানি
তাপমাত্রার ভয়াবহতায় আশঙ্কায় আবহবিজ্ঞানী।
দুরন্ত খবর ছড়িয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়
দ্রুত গলছে বরফ বিপজ্জনক মাত্রায়।
পাঠিয়েছে ছবি কৃত্রিম উপগ্রহ
শেয়ার হয়েছে দাবানলের ভয়াবহ।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম হিমবাহ
গ্রিনল্যান্ডমুখী ইউরোপের তাপপ্রবাহ।
২০১২- র পর থেকে সমীক্ষা অনুযায়ী
২০১৯- এর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩১শে জুলাই।
ওয়েবসাইট “পোলার পোর্টাল”-এ দাবি করা হয়েছে
যেটা ড্যানিশ মেরু গবেষণা সংস্থায় আছে।
এক হাজার কোটি টন বরফ ঘন্টায়
গলে তা সাগরের জলে মিশে যায়।
দাবি করে ডেনমার্ক আবহাওয়াবিদ রথ মোটরাম
আটলান্টিক মহাসাগরে জল ১৯৭০০কোটি টন।
মার্টিন স্টেডেন বিজ্ঞানীর ধারণায়
সমুদ্রতল আনুমানিক ০.১মিলিমিটার প্রায়।
মনে হয় যেন ফারাক অল্প
পড়বে প্রভাব ভয়াবহ গল্প।
বৃদ্ধি পাবে ঝরঝঞ্জার সংখ্যা
দেখা দেবে উপকূল এলাকায় বন্যা।
“কোপার্নিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিস”হয়েছে ব্যস্ত
ধীরে ধীরে সংগ্রহ করে চলেছে নতুন তথ্য।
কমাতে হবে দ্রুত কার্বন নিঃসরণ
হাতে আর বেশি সময় নেই এখন।
বললেন রাষ্ট্রপুঞ্জের মহাসচিব আন্তোনিয়ো গুতেরেস
জুলাই মাসেই তাপমাত্রা ২.১৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস।
তাপপ্রবাহে হিটস্ট্রোকে সামান্য লোক যায় মরে
আর ফুসফুস ও হৃদযন্ত্র যখম হয় ধীরে ধীরে।
আবহবিজ্ঞানীরা বলছেন বিশ্বজুড়ে এখন
তাপপ্রবাহ।
সমুদ্রে মিশছে দ্রুত গ্রিনল্যান্ডের গলিত হিমবাহ।