সৌমেন চক্রবর্তী
লেখক পরিচিতি
—————————
নাম : সৌমেন চক্রবর্তী
সৌমেন চক্রবর্তী হাওড়া জেলায় জন্মগ্রহণ করেন ১৯৮৩ সালের ৮-ই সেপ্টেম্বর। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে অনার্স নিয়ে গ্র্যাজুয়েশন করার পর প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে পদার্থবিজ্ঞানে মাস্টার্স করেন। এখানেই লেখকের জীবনে একটা নতুন দিশা উন্মুক্ত হয়। এম. এস. সি. তে অপশনাল বিষয় হিসেবে ছিল জ্যোতির্পদার্থবিজ্ঞান। মহাশূন্যের মহা স্রোতে উনি নিজেকে নতুন করে চেনেন। শুরু হয় নতুন করে সাহিত্য চর্চা। এমন সময় উনি কলকাতার বোস ইন্সটিটিউট্ থেকে গবেষণা করার সুযোগ পান। বিজ্ঞান চর্চার পাশাপাশি সাহিত্য চর্চাও সমান তালে চলেছে। লেখক বর্তমানে হাওড়ার গড় ভবানীপুর রামপ্রসন্ন বিদ্যানিকেতনে শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত আছেন। সাহিত্যের সব আঙ্গিকেই সমান দক্ষতার পরিচয় দিয়ে চলেছেন উনি। লেখকের একটি কাব্যগ্রন্থ ও প্রবন্ধ সংকলন প্রকাশের পথে। এছাড়া শুধু ছাত্র ছাত্রী নয়, সাধারণ মানুষের মধ্যে বিজ্ঞান চেতনা গড়ে তোলার জন্য ওনার সম্পাদিত অনলাইন পত্রিকা “সাহিত্য ও বিজ্ঞান” বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য।
সৌমেন চক্রবর্তীর প্রবন্ধ || সৌমেন চক্রবর্তীর কবিতা
লেখকের সৃষ্টি
স্মৃতিধর প্রস্তর || Soumen Chakraborty
যুগ যুগান্তর আলো আঁধারের বিষাদ গেঁথেছো মর্মেলিপিতন্ত্তুজে ছাপ রেখে যাও,
বিধুরতা || Soumen Chakraborty
শিশির পড়ার শব্দ শুনেছো কখনো?নিস্তব্ধ রাতদুপুরে অসমাপ্ত জোছনামত্তা আবেশ অনুভব
রিক্তা তুমি || Soumen Chakraborty
রিক্তা তুমি কি আগুন হবে?দীপ্তি ছড়াবে আঁধার মাঝে!মাতঙ্গিনীর ইতিহাস পড়েশান্ত
মহাকাশের অগ্রণী প্রাণী লাইকার কাল্পনিক জবানবন্দী || Soumen Chakraborty
মহাকাশের অগ্রণী প্রাণী লাইকার কাল্পনিক জবানবন্দী (১৯৫৭ সালের ৩ রা
আলোকবর্তিকা || Soumen Chakraborty
আলো যদি নাইবা হলে বৎস, আলোকবর্তিকা হও!বড়ো হলঘরে গমগম করতো
ফার্স্ট হওয়া চাই || Soumen Chakraborty
রমেন বাবুর ছোট্ট মেয়ে বয়স বছর সাতসাঁতার শেখে, নৃত্য করে,
সৃষ্টি ও লয় || Soumen Chakraborty
কে যেন হায়! ডাক দিয়ে যায়লড়বি নাকি ওরেআমার আছে এটম
বিজ্ঞানমনস্ক বিদ্যাসাগর || Soumen Chakraborty
বিজ্ঞানমনস্ক বিদ্যাসাগর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কেবলমাত্র একটি নাম নয়, এটি একটি
বদনাম || Soumen Chakraborty
দুর্ঘটনার প্রতিঘাত কতো স্বপ্নকে চুরমার করে দিয়েছেট্রেনে কাটা পড়া দেহাংশের
স্বপ্নরঙীন || Soumen Chakraborty
স্বপ্নগুলো উঁকি মারে জানলা দিয়েহঠাৎ দেখি দিগন্ত জুড়ে পাহাড় রানীদুচোখ
হিগস্ বোসন || Soumen Chakraborty
স্কুলে স্যার বলেছিলেন সম্পর্ক গুলোকে আগলে রাখবি।সেইমতো আমি হৃদয় পাত্রে
মেঘনাদ || Soumen Chakraborty
মেঘের মধ্যে আমি আজ দেখলাম মেঘনাদকে,সাদা মেঘের ভিতর থেকে আস্ফালনে
ক্ষেপা ভক্ত || Soumen Chakraborty
আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখে তীব্র যানজট,কারা যেন লাল সিগন্যাল দেখিয়েছেমরণপণ লড়াই চালাচ্ছে
ব্রহ্মাণ্ডের রত্নভান্ডার – ১৬-সাইকি|| Soumen Chakraborty
ব্রহ্মাণ্ডের রত্নভান্ডার “যেখানে দেখিবে ছাই, উড়াইয়া দেখ তাই, পাইলেও পাইতে
প্রচ্ছনা || Soumen Chakraborty
পেলবতাহীন অতিরঞ্জিত সম্পর্কের নাট্যমঞ্চে সবাই আজ অভিনেতাশোলোক কাটা কবিয়ালের কন্ঠভর্তি
আয়না || Soumen Chakraborty
আয়না বলে আয় রে খোকাআমার সামনে দাঁড়াআমার মুখটা দেখাবে বলেহচ্ছে
প্রতিযোগিতা || Soumen Chakraborty
আমি ঝড়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দৌড়াচ্ছিলামভেবেছিলাম আজ তাকে হারাবোই,ঝড় বিদ্যুৎ
অনুরণন || Soumen Chakraborty
একদিন আকাশকে জড়িয়ে ধরেছিলাম,তার বিশালতাকে দুই বাহু মাঝে আঁকড়ে ধরবার
খোলস || Soumen Chakraborty
ছাল ছাড়াচ্ছিলাম নিষ্ঠাভরেএকটার পর একটা, একটার পর একটা,প্রতিটা খোলসের রঙ
ভুলের পুঁতি || Soumen Chakraborty
আমি ভেবেছিলাম তোমাকে অনুসরণ করবো, হাত ধরে চলবো,তুমি বললে তুমিই
আদর্শ আবেগ || Soumen Chakraborty
হে কবিতা!তুমি কবির হৃদয়ে নিজেকে জাগ্রত করো।তুমি ব্যথার গহ্বরে এনে
প্রেমের হাতছানি || Soumen Chakraborty
তুমিই আমার সোনার তরী ,তুমিই আমার গান,তুমিই আমার ব্যাকুল চাওয়া,তুমিই
ফার্স্ট হওয়া চাই || Soumen Chakraborty
রমেন বাবুর ছোট্ট মেয়ে বয়স বছর সাতসাঁতার শেখে, নৃত্য করে,
তুমি শুনেছো কি? || Soumen Chakraborty
তুমি শুনেছো কি ক্ষুধার্তের আর্ত চিৎকার?পূর্ণিমার ভরা জোছনার ঋজুপথে ধেয়ে
আশীর্বাদ না অভিশাপ || Soumen Chakraborty
তুমি তেজোদীপ্ত, মহাদেবের ন্যায় প্রলয়ঙ্কর,ক্ষিপ্রতা আর সাহসীকতায় বাঁধাধরা নিয়ম হয়
অতীত বর্তমান ভবিষ্যৎ || Soumen Chakraborty
বর্তমানের শরীর দিয়েগড়িয়ে পড়ছে রক্ত ঘামবৃথাই তুমি তর্ক করোকে ডান
প্রেম || Soumen Chakraborty
তোমাকে খুঁজে ফিরি শঙ্খ ঘোষের প্রেমের কবিতার মাঝেতন্নতন্ন করে প্রতিটি
অতল ঠাকুর || Soumen Chakraborty
অন্ধকারের চাদর সরেসকালের রোদ্দুরের প্রেম,মনোমুগ্ধকর বাতাসে ভেসে আসে গীতবিতানের সুর‘বাদল
সংশয়ের পাহাড়চূড়ায় || Soumen Chakraborty
সংশয়ের পাহাড় চূড়ায় এসে দাঁড়ালে আর সংশয় অনুভূত হয় না।নিচ
মহাজাগতিক বিস্ফোরণ || Soumen Chakraborty
মহাজাগতিক বিস্ফোরণ ব্যস্ত জনপদে হঠাৎ তীব্র শব্দ। সুতীব্র আলোর ঝলকানিতে
শিশিরের ইতিবৃত্ত || Soumen Chakraborty
শিশিরের ইতিবৃত্ত “শিশিরে শিশিরে শারদ আকাশে ভোরের আগমনীশিউলি ঝরানো দিন
পঙ্কিল সমাজ || Soumen Chakraborty
স্নিগ্ধ শোভন মুখমন্ডলকে আবিষ্ট করে আছে ক্লান্তির মেঘেরাশরীরের কোষ থেকে
ভক্তের ভগবান || Soumen Chakraborty
সবার কন্ঠে জয়ধ্বনি, সবাই টানছে রথধুলায় ভরে আকাশ বাতাস, ধুলায়
শিশিরের ইতিবৃত্ত || Soumen Chakraborty
শিশিরের ইতিবৃত্ত “শিশিরে শিশিরে শারদ আকাশে ভোরের আগমনীশিউলি ঝরানো দিন
বেদব্যাসের সাহিত্য সাধনা || Soumen Chakraborty
বেদব্যাসের সাহিত্য সাধনা মহাভারতের রচনাকার ছিলেন মহর্ষি বেদব্যাস। তিনি ছিলেন
নারীমুক্তি আন্দোলনে সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর || Soumen Chakraborty
নারীমুক্তি আন্দোলনে সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর উনবিংশ শতাব্দীর ভারতবর্ষে চারিদিকে তখন কুসংস্কারের
উপহারের রোজনামচা || Soumen Chakraborty
উপহারের রোজনামচা “স্নেহ উপহার এনে দিতে চাইকী যে দেব, তাই
উপহারের ইতিবৃত্ত || Soumen Chakraborty
উপহারের ইতিবৃত্ত মানুষের জীবন শুরুই হয় ঈশ্বরের দেওয়া সুন্দর উপহার
আইনস্টাইন ও গড লেটার || Soumen Chakraborty
আইনস্টাইন ও গড লেটার বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ মানুষ স্যার আলবার্ট