কবিতা লিখতে গিয়ে মানুষের কাছে খারাপ হয়েছি বহুবারকবিতা লিখে লিখে

এখন যা দেখছি সবই অন্যায়শিক্ষাতে অন্যায়ভিক্ষাতে অন্যায়চরিত্রে অন্যায়ভালোবাসায় অন্যায়প্রেরণায় অন্যায়অন্যায়

এতটা দুঃখ পেতে হবে জানলে কোনদিন লেখালেখির জগতে প্রবেশ করতাম

সোম থেকে শনি প্রত্যেকদিন সকালবেলা পাটুলীর কাজ গুলো সেরে ঘড়িতে

সুন্দর আয়োজন ;ঝকঝকে আলো , বাবুদের নিমন্ত্রণওখানে ঠাঁই নেই আমার

জীবনের চূড়ান্ত পর্যায়ে তোমাকে রাখার ভাবনায় ব্যর্থ হইয়াছি বহুবারঅগ্রসর হয়েছিনু

ছেঁকা খেয়ে একা হই ; বেঁকা হয়ে পড়ি বই জ্ঞানীদের

যন্ত্রণায় সিক্ত প্রহর যাপন আমার আপননিদ্রাহারা নিশীথে কে এসে ফিরে

এত অপমান পাবো বলিয়া লিখিয়াছি কত কবিতাকবিতায় তোমাদের দিতে পারি

আমরা আসলে আসল মানুষ নইআমাদের ভিতরকার সুপ্ত মানুষ যিনি তাঁরে

ঘূর্ণায়মান পৃথিবীর হাত ধরে কোথায় চলে আসলাম   চলে যাওয়া আসার

ঘরের বাইরে বেরোতেই নীরব উঠুনসতেজ ফুলগাছে রঙিন স্বপ্নের বুনন;রাস্তার ধারে

চিরো নতুন সেই বনলতাহাসিমুখে করে যাও জীবনযাপননিরবে করিছো পালন নীরবতাআজ

হে ভগবান;দিও যত খুশি অপমানতব মানবেরও পায়ে লুটায়ে পড়িব আমিজীবনে

তোমরা সকলেই শিক্ষক আমার আমার জীবনের কোন তথ্যই সঠিকভাবে আমার

এই সমাজের সর্ব মানব কুলেরমহাবৈচিত্রের মহা ব্যবধানের মাঝেপেয়েছি অগণিত শিক্ষক

অফিসপথে হঠাৎ করে সপ্তাহের অন্যান্য ছয় দিনের মত আজও বৈষ্ণব

নমস্কার; আমি সমাজবিরোধী বলছিসমাজবিরোধী কথা শুনে ভাবছেন কেন এ কথা

বন্ধু; তোমাকে দিলাম বিদায়এই ব্যথা আর সইতে পারলাম না।তোমাকে বিদায়

এই যে ভাই;ওরকম দাঁত কেলাবেন না, আমরা এযুগের বাঙালি। আমরা

সাপের চেয়ে মানুষের কথায় বিষ বড্ড বেশিপাকা লঙ্কার চেয়েও ঝাঁজ

আমাদের একটা কৃষ্টি ছিলআমাদের একটা সংস্কৃতি ছিল;আমাদের একটা ধর্ম ছিলআমাদের

প্রণাম তোমায় হে সকল মূর্খ বঙ্গভাষীবুকে হাত দাও; মাথা খাটাও;কাদের

রোদ্দুর রায়গেলে তুমি কোথায় ?সময় ডাকছে তোমায়;ফিরে এসো আর একবার—-রাজ্যের

মাঝরাতে ঘুম ভেঙে যাওয়া পাখিদের কথা জানতে চায়নি কেউআমাদের স্মরণ

কলম ছুটে আসে ভাষা নেই কোত্থাও     ওহে রাণীর ভূষণ; বঙ্গভূষণ,

ইতিহাস টাঙ্গানো আছে দেওয়ালে দেওয়ালে                   পুরনো নিদর্শনের গায়ে——               আধভাঙা ধ্বংসস্তূপ

একদিন হঠাৎ রাস্তায় দেখা।প্রশ্ন করলাম;স্যার আপনার নাম?আমি পরমেশ্বর।দিন চলতে চলতে

তোমার কথা বলার———ধরনগুলো ঠিক মেনে নিতে পারছি নামেনে নিতে পারছি

ওরা চলে গেছে যাক                      চলে যাবে আরও সবাই————শূন্য আকাশের তলে

          জনপথে এগিয়ে চলে আমাদের নক্ষত্র        

আজ একুশে জুলাই     গতকাল রাত থেকেই শহরের প্রতিটি রাস্তায়             

ওগো বর্ষা তুমি আসোনা কেন অমন করে ?যেমন করে আমার

বৈচিত্রতার সাক্ষী হয়ে রইল আজকের দিনটা বাবা অর্থাৎ (আমার ছেলে

এখনো মাঠের সবটুকু—             গ্রাস করেনি ঐ রাক্ষুসে প্রাচীর                             এখনো………….  প্রাচীরের

তোমার জাত বংশ নিয়ে প্রশ্ন তুলবো নাকারণ; ওটা তোমার হাতে

আজ তোমাকে দেখতে বড় ইচ্ছে হচ্ছে,ইচ্ছেরা গণ্ডি হারা কোন সমুদ্রে

হে মহামান্য নেতাগণ                 আপনাদের নিয়ে পাড়ায় পাড়ায়     চায়ের দোকানে দোকানে

পাথরে পাথরে ঘষা লেগে সৃষ্টি হয় কোন বৈদ্যুতিক শক্তিঘনীভূত মেঘে

বর্ষা এলে ভয় হয় এখন মধ্যরাত। রাতগুলো জেগে ওঠে বর্ষার