সাঁকো (Sanko) ওরা আমার হাত দুটো পেছনদিকে মুড়ে বাঁধল নাইলনের

বিশ্বমামার খুদে বন্ধু সাপ দেখলে সবচেয়ে ভয় পান বিশ্বমামা, আর

মা (Maa) জানলার পরদাটা সরিয়ে দিল দীপ। সকাল থেকেই ঝুরুঝুরু

প্রবাসী (Prabashi) ট্যাক্সিতে হেলান দিয়ে বসে সুরঞ্জন একটা বই পড়ছিল।

একটি গ্রাম্য পটচিত্র (Ekti Gramyo Potochitro) একদিন সকাল দশটা-এগারোটায় দিলারাবিবিকে

তালভঙ্গ (Talbhango) একদল ভক্ত পৌঁছে দিল হোটেলের দরজা পর্যন্ত। রাত

নদীতীরে (Noditire) তারপর আমি ইন্দিরা গান্ধীকে জিজ্ঞেস করলুম, আপনি বই

রেলের কামরার গল্প (Reler Kamrar Golpo) প্রত্যেক ট্রেনের কামরাতেই একটা

রণজয় আর অলৌকিক শিশুরা রণজয়ের জীবনে কোনও দিনের বেলা নেই।

নীল আগুন (Neel Agun) যেরকম পথে ঘাটে হিপিদের দেখা যায়,

প্রথম নারী (Pratham Nari) বেশি দূরে নয়, হয়তো গড়িয়া বা

এলাচের কৌটো (Elacher Kouto) সাইকেল রিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে খানিকটা

চেয়ার (Chair) আগাগোড়া শ্বেতপাথরে বাঁধানো বিশাল চওড়া সিঁড়ি। দুধের মতন

বিশ্বমামার গোয়েন্দাগিরি সকাল বেলা খবরের কাগজ পড়তে-পড়তে বিশ্বমামা একটা বিরাট

রণজয়ের শহর-অভিযান ঘুম থেকে উঠে একটা মস্ত হাই তুলে রণজয়

অলৌকিক (Aaloukik) একদিন দিব্য স্নান শেষ করার আগেই বাথরুম থেকে

দশ বছর আগে পরে (Dosh Bochor Age Pore) প্রথমে মনে

ঝুটো পাথর (Jhuto Pathor) একটু বিপজ্জনকভাবেই রাস্তা পার হয়ে গেল

নীল মানুষ ও ছোট্ট বন্ধু কেন যে মা ওকে জন্ম

শাস্তি (Shasti) এয়ারপোর্ট থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে। এমন নয়

ইচ্ছাশক্তি মহাশূন্যের আর্মস্ট্রং স্টেশনের ওপরে ঘুরছে ঝিলমদের রকেট। এর আগে

দেওয়ালের সেই ছবি বাবা অফিস যাওয়ার জন্য তৈরি হন ঠিক

নীল মানুষের কাহিনি দোতলার বারান্দায় পাপু একা-একাই একটা বল নিয়ে

পঞ্চমশক্তি বিকেলবেলাটা যে এমন সুন্দর ঝকঝকে হয়ে উঠবে, আশাই করিনি।

জঙ্গলের মধ্যে মন্দির (Jangoler Modhye Mandir) টর্চ, টর্চ কোথায়? অতীশদা,

ট্রেন কাহিনি (Train Kahini) পশ্চিমবাংলায় প্রতি মাসে গড়ে অন্তত পাঁচটি

প্রথম মানবী (Pratham Manobi) ভোরবেলা সেই নারী প্রবেশ করল আদিম

চোখাচোখি (Chokhachokhi) দূর পাল্লার ট্রেনযাত্রায় আমার ইচ্ছে করে পরিচয়টা বদল

মোমচোর (Momchor) মালবিকার একটুও ভয় নেই। বাজি পোড়ানোর নেশায় সে

নীল মানুষের খেলা বাবা-মা’র সঙ্গে গাড়ি করে বেড়াতে যাচ্ছে হাসি

বিশ্বমামার ভূত ধরা আমার বন্ধু বাপ্পা কী দারুণ ভাগ্যবান। তার

সেতুর ওপরে (Setur Opore) গড়বন্দীপুরের ছেলেরা আমাকে একটা সাইকেল দিতে

ভুল মানুষের গল্প (Bhul Manusher Golpo) হোটেলটা নতুন। এদিক দিয়ে

তিনু ও তিন্নি (Tinu o Tinni) উঠোনে পা দিয়েই বলরাম

শিকার কাহিনি (Shikar Kahini) মেয়েটিকে দেখলেই বোঝা যায়, সে আগে

রাত্তিরবেলা একা একা বাড়িটা ভাঙাচোরা হলেও দোতলার একখানা ঘর মোটামুটি

ভালোবাসা (Bhalobasa) তপনের আজকাল প্রায়ই মন খারাপ থাকে। প্রায়ই সে

ভূতের দেশে নীল মানুষ সেই রণজয়ের কথা মনে আছে? অন্য

নিশীথ কুসুম (Nishith Kusum) বিরাট জুতোর দোকানের কাছে নাকটা ঠেকাল

পরম ও দীপালি (Param-o-Dipali) ইস্কুল থেকে ফিরে, সদর দরজা দিয়ে

বিশ্বমামা ও নকল ফুল ঘরে ঢুকেই বিশ্বমামা বললেন, কীসের একটা

সোনার কাঠির স্পর্শ (Sonar Kathir Sparsha) নির্মলা রায় কোনওদিন ভাবতে

নীল মানুষের মন খারাপ গভীর জঙ্গল, এখানে মানুষ প্রায় আসেই

নতুন পুকুরের জাগ্রত দৈত্য কেয়া গাছের ঝোঁপের পাশে পর-পর দুদিন

দুই বন্ধু (Dui Bandhu) নমাসে ছমাসে সত্যচরণ একবার করে আসেন

দৃশ্যাবলী (Drishyaboli) একদিন রুচি তার বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিল। তার

নারী (Nari) সুজাতার সেই হেঁটে যাওয়ার ভঙ্গিটা আজও আমার স্পষ্ট

মর্মমেদনার ছবি (Mormodaner Chobi) লেক মার্কেটে নাকি অন্য বাজারের চেয়ে

কয়েকটি দৃশ্য (Koekti Drishya) চার-পাঁচজন বন্ধুর সঙ্গে গল্প করতে-করতে যাচ্ছিল

জল নয়, যেন অমৃত (Jol Noi Jeno Amrita) কয়েক হাত

গরম ভাত অথবা নিছক ভূতের গল্প (Gorom Bhat Othoba Nichak

শিল্পী (Shilpi) দুপুরে খাওয়া-দাওয়া হয়েছে প্রচুর, তারপর একটু ঘুম দিলে

স্বপ্নের নেশা (Swapner Nesha) একটা সরু গলির শেষ প্রান্তে সেই

সমান্তরাল (Samantaral) পান্নালাল যখন ব্যাপারীগঞ্জে নামল তখনও ভোর হয়নি। ছোট

যে জীবন দেখা হয়নি (Je Jibon Dekha Hoyni) মাকে খুঁজে

সোনামণির অশ্রু (Sonamonir Ashru) লোকটিকে ভালো করে লক্ষ্য করুন! রোগা-পাতলা,

ওরা এই পৃথিবীর কেউ নয় (Ora Ei Prithibir Keo Noi)

অদৃশ্য বাঁশি (Adrishya Banshi) আমি জীবনে তিনবার সেই বাঁশি শুনেছি।

ভীষ্মের দীর্ঘশ্বাস (Bheeshma-r Dirghaswas) তৃষ্ণার্ত রাজা এসে থামলেন এক স্বচ্ছ

জ্বর (Jwar) প্রথমটা অসিত বুঝতে পারেনি, শুধু সমস্ত শরীরে কীরকম