তোমাকে যত দেখি আর ভাবি চেয়েসেই তুমি যে এসেছিলে অনুভবেঅন্তরের

এসে জমিয়ে দিলে পয়লা পৌষের ডাকেনা ডাকলে তুমি আসো না

মিরাকেলের অপেক্ষায় আপমর ভক্তকুলযবনিকাপাতের ছায়ায় জগৎ আকুলরোগশয্যায় শুয়েও বললে ফাইট

অণুপরিবারে আজ ধরেছে ঘূণ পোকাশিখছে শিশু ঠকবাজি আর ধোঁকা,শিশু মনেই

ভরা অমাবস্যা ঘুটঘুটে অন্ধকারবিতাড়িত উৎসব বিদেহী আত্মারমর্ত্যে আসে তারা যে

কোজাগরী লক্ষ্মী পূজা আশ্বিনের পূর্ণিমায়স্বর্গে ফিরে গিয়েই দেবলক্ষ্মী হারিয়ে যায়।অসুরদের

এমন বুলবুল এলে পড়েশব্দেরা এসে ভীড় করেকল্পনার তুলিতে রং ভরেভাবনারা

সাহিত্যের জগতে ইন্দ্রপতনরয়ে গেল শুধু অমূল্য সৃজনবাজল ঘন্টা সন্ধ্যা সাড়ে

মেয়েদের বিয়ে হলে আজকের দিনেঅনেকেই বরের ঘরে এসে শোনেকোন ঘর

হাথরস গণধর্ষণ কাণ্ডের রেশ রয়েছে তাজাধর্ষণের অভিযোগে উত্তাল দেশ ‘হোক

বিশ্বজুড়ে চলছে ঠকবাজি অনাচার দুর্নীতিনেই মান নেই হুঁশ দিকে দিকে

উঠেছে দারুণ ঝড়সামলাও নিজ ঘরচমকে উঠি শুনে খবরপরকীয়ায় দিওনা আর

ভরে নিয়ে বুকে তৃপ্তির নিঃশ্বাসমনে রেখো শুধু জাগ্রত বিশ্বাস,হৃদয়ের মূল্য

অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় পুড়িয়ে হয় দেহের বিনাশতবুও জানি আত্মার হয় না যে

[বিধবাবিবাহ প্রবর্তন আমার জীবনের সৎকর্ম।আমি দেশাচারের নিতান্ত দাস নহি।নিজের বাসমাজের

বেলপাতা তুলসী দূর্বা ধানে দেবতা প্রণামজল দানে করি তিথিতে পুর্বপুরুষের

পুঞ্জিত শুভ্র মেঘরাশি নিয়ে সুনীলগগনেছড়িয়ে শিউলির মিষ্টি সুবাস সমীরণেকাশফুল চামড়

নৈবেদ্য সাজিয়ে অক্ষরেহৃদয় ভাষ্য স্রোতে ধরেফুলের মতো ছড়িয়ে সুবাসমননে মননে

তোমার খোঁজে না কেউ আর সিন্ধুপারেতুমি এখন জাঁকিয়ে আছ সবার

নিজ ঘরে যদি কেউ না পায় আদরপর উন্নতিতে মন হয়

আজকাল দেখি যে কেনতুমি কর খুব রূঢ় ব্যবহার ৷এসব সহ্য

আত্ম নিপীড়িত নগ্ন ক্ষুধার্তগৃহহীন সর্বহারা সমাজ বর্জিতমানুষদের পাশে পরম মমতায়স্নেহের

রাধাকৃষ্ণের প্রেমলীলায়মনের মূল্যায়ণ যতটা হয়,বাস্তবে স্ত্রীর মনের মূল্যস্বামী কি ততটা

প্রেমের আবেগে উন্মাদনায়খোঁজে তাকে পুরনো ঠিকানায়আবার যদি দেখা হয়ে যায়কোন

পরনে বেনারসী শাড়ীঅঙ্গ অলঙ্কারে ভারীআমি যে অবলা নারীআসবে নিতে বরের

বর্তমান সময় ভাগ্য চাকায়ভুগছে দেশ হীনমণ্যতায়চলছে জীবন আধুনিকতায়মানবজীবন বড় অসহায়।বুঝে

বয়স আটাত্তর বছর পেরনোর পরেআঘাতের চিহ্ন নিয়ে সারা শরীরেভর্তি হলেন