হৃদয়ের শৈত্যপ্রবাহে উষ্ণতা এখন সঙ্কটজনক বাণপ্রস্থে,
পাঁজি নক্ষত্র ঘেঁটেই বেরিয়েছিল প্রত্যাশিত মাহেন্দ্রক্ষণ-
নিখুঁত উচ্চারণে মাকড়সার জালে ভর করে ঘোর অমানিশা,
যদিও নৈঃশব্দের ভাষা ঢের বেশি ছিল অলৌকিক,
ঋতুমতী জোছনায় কুলুপ আঁটা দীর্ঘায়িত ছায়ায় আঁধার এখানে ব্রাত্য।
সম্পর্কের পথে পড়ে থাকে লোভাতুর ঋণ,
আমি দেদার কুড়োই মনের সুখে, হই ঋণী আপাদমস্তক,
জীবন রেখে গেলাম বন্ধক ছেঁড়া তমসুকে-
আমার তো জানা নেই ক্রীতদাস প্রথা উঠে গেছে কি না!
জাতিস্মর প্রলেপে তুমিও হতে পারো আমার ছন্নছাড়া সুখের ভাগিদার,
সিঁদুরে মেঘের মতো অপক্ক মনের মধ্যে ভরে রাখা আছে নোনা বালি।
ক্ষয়িষ্ণু সময় ফিরিয়ে দাও বর্ণময় অমৃতযোগ ,
সুখের চোরাবালিতে মনজমিন নিভৃতে তবু খোঁজে হৃত গার্হস্থ্য একান্নবর্তী চৌকাঠ ….