কোলকাতা, গোবিন্দপুর সুতানটি এই তিন জায়গা নিয়ে জব চার্ণক সিটি

চার দিকে জাতপাতের বৈষম্য নানান অরাজকতাকে বলবে আমাদের দেশ পেয়েছিল

এসো গো বন্ধু হাত বাড়াও দেখিতোমার হাতে পড়াই আমার বানানো

মানবতা আজ ফুলদানিতে শুকিয়ে যাওয়া ফুলস্বার্থ চরিতার্থ করতে মানুষ করছে

বলতে পারো আমাকে সবাই কেন এত ডাকে!যতটুকু সময় পাই আমি,

নীলাকাশে নানা রঙের নানান ঘুড়ির মেলা-শরৎ ঋতুর জানায় মায়ের আসার

আলোয় ভরা ভুবন ছিলপাকা ধানের হাসিপোলাপানের খেলা ছিলঠাম্মা যেত কাশী।

মেঘ ছানারা ঘুরে বেড়ায়লুকোচুরি খেলেপুজো পুজো গন্ধ আসেশরৎ মামু এলে!

চারিদিকে আলোর রোশনাইদীপাবলির রাতিগরীব ঘরে জ্বলে দেখোচৌদ্দ করে বাতি।আল্পনাতে চৌদ্দ

ভাইফোঁটার শুভসময় দিদির মুখস্থ,সাতসকালে দিদি বাপেরবাড়িতে হৈ হৈ করে উপস্থিত,বাড়ির

প্রজ্বলিত মোমবাতির বুক পুড়তে দেখেকাঁপছে যেন দিয়ামাটির প্রদীপ বলছে হেঁকে

মহিলাদের বন্দিজীবনকে বলেছে শুনি?নারী পুরুষ সবই সমানযুদ্ধে যাচ্ছে উনি। নারী

তুমি রবে নীরবে যেচলে গেলে ফেলেযারা তোমায় খুন করেছেআছে তারা

আদিম শিশু জানে না কিছুজানে না সভ্য হতেএকই ভাবে জীবন

জীবনে চেয়েছি যারে আমিপাই নি তো আমি তাকে কভু ।তাও

ভোজন রসিক পেটুকবাবুটেবিল জুড়ে খাবারকোনটা তিনি আগে খাবেনস্কুলে আছে যাবার।অবাক

ভুলে যেতে চাই সব কথাসেই ধর্ষকের মুখভয়ংকর রাত কেড়েছিলমেয়েটির সব

শীতের বুড়ির ঘুম ভেঙেছেঠান্ডা লাগছে তাইবালাপোশে শীত মানে নাতুলোর লেপ

ভাগ্যের চাকা বনবন ঘোরেভালো মন্দের জীবনসবই মোদের ললাট লিখনশেষে আসে

তোমার জালে আটকে গেছি ভাবছ তুমি মিতাভালোবাসার জাল গুটাতে হাতে

জীবন খাতায় চাওয়া পাওয়াহিসাব করতে বসিভাবছি গরমিল লাগছে কেনবারংবার তাই

জীবন কটা দিনের হাসি কান্নায় ভরাতোমার কোলে আশ্রয় পেয়ে ধন্য

চুপিচুপি বলি তোমায়পিঠে বানান কর্তাআমি শুধু রাঁধতে পারিআমিষ , বেগুন

তালগাছেতে ঝুলছে দেখিবাবুই পাখির বাসানিপুণ কলা কৌশলীতেবানিয়েছে খাসা।বাবুই পাখি দক্ষ

দেওয়া-নেওয়া বলতে বুঝিলেনদেনের ওই খেলা।হিসাব কষে দেখা গেলহেরে গেছি মেলা।

কলম সৈনিক চলো সবাইঅঙ্গীকার তো করিহাতে হাতে হাত মিলিয়েনুতন ভারত

কেমনে সইবো সখী তুমি বলোআমি বিরহেতে মরিফিরে এসো তুমি আমার

বসন্তের শিহরণে তোমাকে যখন করি অনুভবঅনুভব করি তোমার পলাশ রাঙা

ওই শোনো রিনিঝিনি সুরে রাধিকার পায়ের নূপুর বাজেবাজে দেখ মুরলী

ঋতু পরিবর্তন আরেক ঋতু চলে আসেআসে নববীর বেশে নব বসন্তবসন্ত

গগন তোমার খোলা হাওয়ায়মন বিহঙ্গ ওড়েআমি তোমার দিনমনিআসি আবার ভোরে।

আমার জীবনঘড়ির টিক টিক শুনতে পাচ্ছি,শুনতে পাচ্ছি ডাক্তার বলছেন আর

একাকীত্ব জীবন আমারকাটে চোখের জলেনানাবিধ প্রহেলিকায়পড়ছি নানান ছলে। জীবন আজ

ফুল বাগিচায় আপন মনেটুনটুনি গান গায়নলেন গুড়ের রসগোল্লাখোকা তখন খায়।

এপারে ছিল সহচরী তোমারওপারে ছিলে সহচর তুমি মাঝখানে বাঁধা দিত

মোর চঞ্চল মন আষাঢ় শ্রাবণদুটি আঁখি খোঁজে তোমারে সর্বক্ষণবৃষ্টির ফোঁটায়

কিশোরী বেলার স্মৃতি মনে পড়ে নিঃসঙ্গতায়সব ভোকাট্টা আজঅতীত লুকানো ডায়েরির

বাব্বু মুদ্দের ঘর‍্যের মাট্টি লিব‍্যিকতুদ্দের জাইত যাব্বেক লাইকি বইল‍্যিক দুইগ্গা

জীবনটা সুখ দুঃখের রঙ্গমঞ্চ কনসার্টে বাজে বিদায় সুরপর্দা পড়ে গেলেই

প্রিয়তমকে দেখেছ তোমরাযে আছে নির্জনে নির্বাসনে ফুল হয়ে রইবো ফুটেতোমার