বাঁচার তাগিদে বেঁচে আছি শোনোপিছুটান আছে কিছু ,তোমার মতন উড়িতেও

ফুলের গাছে চড়ুই পাখিরকটর কটর ডাক;গাছের ডালে দেখে কিনাভীমরুল পোকার

রাতের বেলা কালো আঁধারপথ হারায় বিহারী;বনের মধ্যে ভূতেরা বলেআসছে দেখো

ফলের রাজা সুমিষ্ট আমনানান রকম নামভালোবাসে সবাই খেতেতাই বাজারে দাম।

তোমার লেখা কবিতা আরতোমার লেখা গানেজগৎ জুড়ে তোমার ছবিআছো সবার

আজ শেয়াল মামার হবে নাকি বিয়ে!নিতবরটি সেজেছে তুতো ভাই টিয়ে।

সুদের দাম বেশি ঋষিকেশ বাবুর ছেলে সৌগত নীলরতন সরকার মেডিকেল

নদীর বানে কুটির ভাসেউলঙ্গ যে জীবনসকাল বেলায় প্রভাত সঙ্গীতএসে গেছে

পরের বাড়ির কন্যা যখনশ্বশুর বাড়ি আসেআদর যত্ন প্রথম প্রথমদেখে কয়েক

বাব্বু গো শুইন কান্যে মু তো ইক কাম্মের মাস্যিটো আছ্ছিক,দুই’বিল্লা

অপরূপা নীলাকাশেসাদা মেঘের ছানা,মাঠে ঘাটে সাদা কাশফুলতুলতে করে মানা। শরৎ

দুইগ্গা গেল্য নক্ষ্মী আইলইবার আসবেক কাল্যি,তুরা মুকে চিইন্তে পাইরবিকমু যে

তাজ্জব ব্যাপার কে ওখানে! অন্ধকারে কার ছায়া !বুলু এলি বাবা!!কর্তা

গভীর তমসাচ্ছন্ন রাতে এক অবলার মাঝে মাঝে চিৎকার–আসন্ন প্রসবা মূক

লীগে আমি লিখবো বলে ভেবেছি এক পদ্য,অনেক ভেবে কিছুতেই যে

কিছু টাকায় কেনা কলম ,যুগ ধরে তুমি হয়েছো ক্রীতদাস!হে কলম!

চতুর্থীর দিন কারখানা থেকে ছুটি হবার সাথে সাথেইছুটছে উমার মা,মেয়েটার

ছুটে এসে ছেলে বলে,মাগো কোন্দেশটা মোর!আসাম তথা ভারতভূমি ,না বাঙলাদেশের

দুর্বিষহ ঘূর্ণিপাকে বিধ্বস্ত জীবন, শরীরের ক্রোমোজোম কোষে মারাত্মক আকুলতা !জীবনের

মা উপহার স্বামী ও স্ত্রী দুজনে চাকরি করলে খুব অসুবিধা

শীতের সময় কুকুরগুলোরবেজায় ঠান্ডা লাগেলেপের তলায় ঘুমাই যখনআমার টনক জাগে।

শাশুড়ি মা বলছি তোমায়তোমার মেয়ে ভালোছেলের বৌ’টা পরের মেয়েআগুন দিয়ে

আমি একটা বন্দী পাখিচোখের জলে রই।নীলাকাশ ডাকে আমায়কোথায় গেলি সই।

যে উন্নয়ন রীতিমত দৌড়ে যাচ্ছিলআজ উন্নয়নের পায়ে বেড়ি পরানো-চারিদিক থেকে

তুই যে আমার আধফালি চাঁদ ঝিলিক দেওয়া হাসি।তোর প্রেমেরই স্বপ্নে

নিষিদ্ধ পল্লীতে লালজামা পরা ছোটমেয়েটিহাত নাড়তে নাড়তে বলেছিল সোনা কাকুআবার

এবারে পুজোটা কিন্তু হল না মনের মতো।আগামী সনে পুষিয়ে নেব

শ্রমিক কৃষাণ মুটে মজুর রোদে ঝরায় ঘাম।তাদের ঘামের বিনিময়ে পাচ্ছে

শরতে নয় হেমন্তে হিমের পরশ যে পড়ে ।ভোরে শবনম ঘাসের

মানুষ আসে নিয়ম মেনে বসুমাতার মেলায়।নাটেরখেলা চলতে থাকে সুখ-দুঃখের ভেলায়।বসুন্ধরায়

অপরূপ শোভা তোমার সুস্বাগতম সবিতা।অরুণের ছটায় মনে আসে কবিতা। তোমার

জীবনটা কেমন থমকে দাঁড়িয়েছে।খাঁচার পাখি কেমন ঝিমিয়ে পড়েছে। নীল আকাশ

মুক্তির সন্ধানে ছুটছি আমি আসমুদ্র হিমাচল।কিন্তু মুক্তি রে তুই কোথায়

আস্তিক নাস্তিক একটি কয়েনের দুই দিক।পরিস্থিতি অনুযায়ী চরিত্র বদলানো কি

জীবন মানে পর পর কটা অধ্যায়।প্রতিটি পাতায় ছাপা থাকে যেন

সত্যটা হোক যতই কঠিন তবুও তাকেই মানি।মিথ্যায় ঢাকা ক্ষণিকের সুখে

ষাটে অবসর হলেই, সবাই বলেবৃদ্ধ।ধমকে সবাই বলে এবার খাবে সিদ্ধ।আগের

জীবন তরী পার করলাম রাগে অনুরাগে।এখনো ফুল ফোটে আমার কুসুম

কুসুম ছড়ানো জীবন মোদের কখনো নয়প্রতি পদক্ষেপে আছে নানান ঝঞ্ঝা