সোনা কুনোর বন্ধু দেখিডাকছে ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ,ব্যাঙাচিটা খেলা করেশোলে কামরায় ঠ্যাং।

আটচালার ওই কুঁড়েঘরেকবির চাচার বাস,সংসারেতে বড্ড অভাবতাইতো মনে ত্রাস। ছোটখাটো

দাবদাহে বুলু পিসি কষ্টে বেজায় হাঁসফাঁস করে,সেই কারণে সদা তিনি

অহিংসা যে পরম ধর্মবলে গেছেন শাক্য,হিংসা নিয়ে কিসের কথাবলব না

লাল কাঠ পিঁপড়ার আজ দুপুরেহচ্ছে দেখি বিয়ে,পিপীলিকা জোট বেঁধেছেভেপু বাজায়

চিতল রাঁধেন কাতল রাঁধেনরাঁধেন ভালো শুটকি ,গন্ধ শুকে বমি করেসোনার

সরলা মাসি করলা ভাজেনবাসি কাপড় পরে,মালিক পত্নী মেরে দিলেনচুলের মুঠি

রামছাগলের পেটে ক্ষিদেভাবছে বসে তাই,বৃক্ষ সকল উঁচু উঁচুকেমন করে খাই।

সম্পর্ক বাবুল আর আমি সেই নার্সারি থেকে বন্ধু।যেদিন স্কুলে অভিভাবকদের

বীর ব্যায়ামবীর লম্বুকর্ণসুঠাম দেখি দেহ,কন্যা যদি সঙ্গে থাকেবোঝে না তো

শীতের সময় গাছি দেখিখেজুরের রস পারে,বাঁটুল দাদা গাছির থেকেকেনেন সেটা

মজারুদা কৃষি পণ্ডিতগবেষণা করেন,অবসরে জানেন উনিমাঠে হালচাষ ধরেন।ভালোবেসে বলদ নিয়েসারা

মামার বাড়ির বড়ো দাদু টোপর মাথায় দিয়ে,সেজে গুজে বরের বেশে

ইয়াক হটাৎ তেড়ে আসেমজারু দেয় ছুট,ভয়ের চোটে পদ শূন্যেপ্রায় দেখি

বার্বি ডলের জন্মদিনেভীষণ হবে মজা,খাওয়া হবে লুচি ঘুগনিজিলাপি আর গজা।

ভালো উপহার বিয়ের পর সোমার শ্বশুরবাড়িতে প্রথম ”বড়দিন “কাটাতে হবে।

বধূবরণ দীপন চক্রবর্তী ওরফে লাল্টু হঠাৎ কাউকে কিছু না বলে

বংশ প্রদীপ আমি বেশ কয়েকদিন আগে দিদির বাড়ি বেনারস মাসখানেকের

মধুচন্দ্রিমা মধুচন্দ্রিমায় কোথায় যাওয়া হবে এই নিয়ে রাঘব ও তৃষার

ভালো মানুষ ত্রিদীব আর ছন্দার বন্ধুত্বের জীবন ভালো কাটছিল।ছন্দা যখন

মনের মধু পলাশ বনে-অলিরা যায় ছুটে,পলাশ গাছে পলাশ কসুমকত আছে

ওই সচেতনতার অভাবে –দেশ নাগরিক কাঁদে,প্রলোভনে পড়ে গিয়েপড়ছে নানান ফাঁদে।

প্রকৃতি মা নিজের মতোআপনমনে চলে,নতুন সৃষ্টিতে হৃদয় হাসে-গিরিশ তখন গলে।উষ্ণায়নে

মহুয়া বাসে মাতাল আমি-মাতলামি তাই করিমহুয়ার ঘ্রাণ আবেশ আনেসুখ সাগরে

ভয়াবহ ঘটনা মা ও বাবার একমাত্র কন্যা ফুল্লরা।একটু বেশি মাত্রায়

বসন্ত প্রেম আমি বাবা ও মায়ের একমাত্র মেয়ে,আর মিশুক ও

যেমন কর্ম তেমন ফল লালু ও রাবড়ির কন্যা ইংরেজি স্কুলে

কলিকালের ছেলেমেয়ের প্রেমের বড়ো নেশা,প্রেম জোয়ারে ভাসিয়ে তরী চলে গাত্র

পা দুলিয়ে পেত্নী বলেগণ্ডা কতক মাছের পেটিদে -নাতার বদলে পাকা

প্রথম প্রভাতে নয়ন আঘাতেরবির কিরণ লাগেভেসে ভেসে আসে পাখির কুজনআঁখি

কামিনী গাছে সুগন্ধি কামিনীকামিনী রায় হাসে,কামিনী চালের পায়েস রেঁধেমোহিনী দেখি

ভালবাসা যেন শুধুই আচ্ছা মা তোমাদের কাছে একটা প্রশ্ন আছে

বরের সাজে বাঘ বাবাজিপালকি চেপে বিয়ে করতেযাচ্ছে;ধুতি পরে টোপর মাথায়গপ

পিপাসায় ফাটে বুককাষ্ঠ সম মুখ; /প্রদত্ত/সূর্যালোকে গাত্রজ্বালাকত দেখি দুখ। কাঠফাটা

অমাবস্যা রাতে কাপালিকের অট্টহাসিএলোচুলে যামিনী কাঁপে,কপালকুণ্ডলা আঁধারে ভয় পায়ভাবে কোন

মনের কথা বলবো কারে আপন কাকে ভাবিমাঝদরিয়ায় ডুবতে বসে খাচ্ছি

দুই বিড়ালে ঝগড়া করেগরর গরর রবেমেনি হুলোর খুনসুটি গোবন্ধ হবে

দীপের খামে সন্ধ্যা নামেগোধূলি যেন হাসেতমসা রাত তখন দেখিআস্তে করে

কাক ও কোকিল তীব্র রোদেপাচ্ছে ভীষণ কষ্টশালিখ বলে ছাওয়ায় বসিসময়

হানিমুন ইমলিকে সমুদ্র হাতছানি দিয়ে ডাকে।প্রতি বছর ওই মেয়ের জন্য