ছোটোদের চাঁদ মামা ছোট বেলায় পড়া গল্প অবলম্বনে লেখা:শান্তি নগরের

ছমছম আগেরকার দিনে মেয়েদের খুব ছোটতে বিয়ে হত—পুতুল খেলার বয়সে

গর্ভভাড়া প্রফেসর প্রলয় ও বাসন্তীর একমাত্র কন্যা পরমা —-হঠাৎ কলেজে

সন্দেহের বশে কিশোর ও রমলার নুতন বিবাহিত জীবন।রমলার শ্বশুর,শাশুড়ি বছর

বন্ধু সৌমেন আমি যাচ্ছি,তুমি তৃষার দিকে লক্ষ্য রেখো।সোনালী তুমি এত

খুন খুন হয়েছে একজন হিজরা গুরু মা।গুরু মার যথেষ্ট বয়স

বিষাদের সুর পাঁচ বছর হলো বৃদ্ধাশ্রমে আছে মাসীমা।মাঝে মধ্যে ছেলের

পূর্ণিমা আমার বোন চক্রবর্তী বাড়িতে দুর্গা মা বাড়িতে তৈরী হয়।যুগ

রঙ নাম্বার রীনাদি ফোনটা ধরো ,বেজেই যাচ্ছে।আরে খুশীর খবর দেবো

স্বর্গীয় আনন্দ বিশ সালে বাইশে মার্চের পর থেকে প্রতিটি মানুষের

টক ঝাল মিষ্টি পরিবার আরে বড়বৌমা কোথায় গেলে ??ঐ দেখো

রক্তের হোলি মহুয়া খুব আনন্দে আছে—–আজ ছেলের মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ—-সাউথ

বোকামির দন্ড ক্রিং ক্রিংমায়ের চিৎকার ওরে মা দেখ না এই

শ‍্যামা এলো রে ঘরে ছাব্বিশ বছরের “তারা “… দুটি বাবুর

মাসীর বাংলিশ #বৌদি ও বৌদি । *মাসি আস্তে কথা বলো।দেখছতো

বন্ধু আমার প্রায় দশবছর বাদে আমার প্রিয় বন্ধু টুটুনকে দেখে

স্মৃতিচারণ আজ এই শ্রাবণ দিনে মনে পড়ে শুধু মায়ের কথা।

পুনর্মিলন এটা কি সম্ভব অরু!কেন সম্ভব নয় মেঘ?হায়রে এখন তোমার

বাবা উপহার কাকু তাড়াতাড়ি দুই প‌্যাকেট বিরিয়ানি দাও।কিসের নেবে দোকানদার

ধর্ম বিদ্বেষ বাড়িতে হৈচৈ চলছে জিনিষপত্রের কেনার তোড়জোড় চলছে। কেননা

প্রেম পীড়িতি ভালোবাসার খুন রমা ও অলকের প্রেম ছোট থেকে।

শেষ টা বেশ আমি আজকে সুন্দর ভাবে সেজে পাত্রপক্ষের সামনে

ভস্ম মেখে ঘোরে শম্ভুশ্মশানে যাঁর নিবাসদক্ষকণ্যা মালা পরানকি আছে তাঁর

গুটি গুটি করে শরৎ ঋতু দেখি বিদায় নিলখিলখিলিয়ে হেমন্তিকা যেন