আমি যেদিন জন্মেছিলামছেলে বলে সকলে আনন্দেআত্মহারাতারপর মা ,ধাইমা চমকে ওঠেনসকলের

বিশ্বাস বড় ঠুনকো প্ররোচনায় হারায়কল্পিত আঘাতে হেরে চলে গেলে―তোমার প্রেমের

জমজমাট রাস্তায় সাতসকালে দুর্ঘটনা–অগত্যা গাড়ির আসনে স্টিয়ারিং ধরে বসে থাকা—দুর্ঘটনা

একদিন নদী শুকিয়ে যাবেপাহাড়টা ও থাকবে নাদূরে জনবসতি সব কঙ্কালথাকবে

সু্বর্ণরেখায় জল থৈ থৈ তারপর জল উধাও!আধভেজা জমিতে কিছু আধমড়া

অবচেতন মনে একি দেখি―ভেসে যেতে চাই মন–থমকে দাঁড়াই আমি!দেখি যে

বন্ধু,প্রেমিকা ,প্রতারক,বেইমান শত্রু,খুনিহায়রে তোমায় কি নামে ডাকি!নিজের সংসারটা ভালোই গুছিয়ে

কত জমা কথা তুলি দিয়ে জল রঙ করে মনমন্দিরে―টুকরো টুকরো

বেশ কয়েকবার কলিং বেল বাজার পরআমি আচমকা দরজা খুললাম—তুই অবাক

বৃষ্টির অনুভূতি ধনী ও দরিদ্রের একদম আলাদা―কত কবি আবার বৃষ্টির

যদি কিছু খেতে দাও কবিতার জন্ম দিতে পারি—ক্ষিদের জ্বালাতে অক্ষরে

মালীর আজ আশ্রয়স্হল এই মহীরুহ বটবৃক্ষ–যার তলে তার জীবনের স্মৃতিচারণ,জানেন

গুল দিস না আর সুরেন্দ্রনাথ কলেজে বি কম ফাস্ট ইয়ারের

ভূতদের মজলিস কোলকাতার গড়ের মাঠে ভূত ও পেত্নীদের সভা বসেছে।নানান

মনোবল মেয়েটির নাম আলো।এখন ওর বয়স ঊনত্রিশ। একটা ফুটফুটে ছয়

অবাস্তব কল্পনা ছুইটবেল্লায় মুনিয়া বইলতক ও মাই মু কব্বে বড়্ড়ো

গর্ভধারিণী মামী তেতাল্লিশ বছর বয়সে এসে আমি আবার কনসিভ করলাম।খবরটা

দাদা আমি বাঁচতে চাই মৌসুমীর বিয়ে হয়েছে বড় পরিবারে।যদিও মৌ

কচ থেকে নিকচ একবার আন্নু ওরফে সমর্পিতা আর মিঠু ওরফে

এই তো জীবন সোহম কোচবিহারের ছেলে। পড়াশুনাতে খুব ভালো। মাধ্যমিকে

প্রশ্নের উত্তর মা বাবার মনোনিত পাত্রীকে সুরঞ্জন বিবাহ করে খুব

এক মাঘে শীত যায় না মৌ ও রবির বিবাহিত জীবন

উন্মুখ এক ঝড় উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পর সোমা নিজেকে বেশ বড়

মাতৃভাষা মা আমাকে দেবে !কি দেব রে বাপ?ওই কিছু না।ইম্মন

রথের মেলায় দেখা পাড়ার বন্ধুরা মিলে হৈহৈ করে রথের মেলা

ক্ষণিকের পরিচয় পার্কে বাচ্চারা কেমন হুটোপুটি করে খেলছে দেখুন।হ‍্যাঁ,ওরা তিতলির

অভিমান বিকেলে বাড়ি ফিরে দেবদত্ত জানতে পারে সুচরিতা পাশের বাড়ির

প্রতিশোধ হাসপাতালে তুহীন ভর্তি ,ভেন্টিলেশনে আছে। মায়ার চোখে একবিন্দু জল

হলো আবার দেখা সায়ন্তনীর সাথে প্রেম শুরু অমলের সেই কলেজ

আশুমনির পিতৃপরিচয় পুরুলিয়া কলেজে লেকচারার হিসেবে আশুতোষ বেশ কয়েক বছর

অবিশ্বাস্য রাজু,অমল,অভি আর বনানী চার বন্ধু।বন্ধু বলতে হরিহর -আত্মা। ওরা

বসন্তের ভিন্ন রঙ বাবা ??“জলখাবার খাওনি “?ও- হো একদম ভুলে

মমতাময়ী নারী আনন্দবাজারে পাত্রী চাই বিজ্ঞাপন দেখে রিনির বাবা সোমের

গল্পের খোঁজে আমি যখনই সময় পাই অণু কবিতা,পদ‍্য,গদ‍্য কবিতা,আঞ্চলিক কবিতা,অণুগল্প

নয়নতারা মা ও বাবার একমাত্র কন্যা তারা—যেমন দেখতে — নাচ

অপত্য স্নেহ রতনবাবু আর রিনিদির একমাত্র ছেলে বসন্ত ।বসন্ত বিদেশে

মায়ের আর্তনাদ আকাশে ঘনঘটা —–সুনসান রাস্তা—–সব বাড়ির দরজা জানালা বন্ধ—-কোনো

কী ভয়াবহ কান্ড সনৎ চলেছে শ্বশুরবাড়ি সেই বেহেরামপুরে। যখন সনৎ

পণবলি উমার বাবা কাঠের দোকানে কাজ করত—-একদিন কাজ থেকে ফেরার

মৃন্ময়ী শালবনী গ্রামের ছোট জমিদার হঠাৎ সাত দিনের জ্বরে মারা