গরুর ছানা বাছুর সোনাওরে পালাস কেন ছুটে,খাচ্ছিস দেখি কলা পাতাপ্রতিবেশীর

সবুজ সবুজ জলরাশিশ্যাওলা ভেসে থাকে,সারস পাখি হঠাৎ যেনমাথা তোলে ফাঁকে।

কেষ্টপুরের রাজাবাবুরহলো যমজ ছেলে,একটি সাদা একটি কালোডাকে বিলে কেলে। ওদের

কখনো তুমি রুদ্রতাপস কখনো জটাধারী –কখনো নীলাম্বর দূরে থাকো তুমি।গগনের

কে যেন বলত!!আরে গরীবের ঘরে রূপবতী কন্যা!বড় হলে ভাতের অভাব

সেই ঝুল বারান্দা, সেই হেলান দেওয়া চেয়ার সব আছে!কিন্তু সেই

লালকুঠিতে কান্নার শব্দপেত্নীর খিলখিল হাসি শুনি,গাত্র ছমছম আঁধার রাতেভয়ে শুধু

ও রামধনু হাসছ তুমি!মন বাগিচায় এসো,সাতটি রঙের সমাহারেআমায় ভালো বেসো।

শৈশব আন্নু আর বাপ্পা দুই ভাই বোন।দে পরিবারে এই দুই

মনের ঘরে একটি আয়না আছে–আয়নাটা ছেলের জন্মদিনে উপহার দিলাম,বললাম– আয়নাটা

পাহাড়, তুমি কত সুন্দর!থাকো মাথা উঁচু করে,চারিদিকে গিরিশ শৃঙ্গথাকে না

বিচিত্র এই পৃথিবীতে বিচিত্র ধরনের মানুষকেউ খুনি, মস্তান,কলম,বন্দুক নিয়ে জন্মায়

ফুলে ভরা শিউলি গাছেভোরের পাখি গাইতাকে দেখে খোকা নাচেবলে কাছে

পরিত্যক্ত নবজাতকটি একা সবুজ মাঠে শুয়েচেয়ে চেয়ে নীল কালো ধূসর

আয় সকলে সবাই মিলেরথের মেলায় যাবিপাঁপড় ভাজা আলু কাবলিইচ্ছেমতো খাবি।

ভেদ ও অভেদ কয়েনের পিঠসব মানবের সৃষ্টি,স্বার্থে আঘাত লাগলে পরেতখন

খুকুমণির শখ জেগেছেবিরিয়ানি খাবে,সেরেল্যাকটার পচা গন্ধরেস্টুরেন্টে যাবে। মুখেভাতের পায়েস দেখোরোজই

চমক পুরাতন বাপের বাড়ি ভেঙে নতুন ফ্ল্যাট হবে।মায়ের তলব তোমার

কেকদাদু (Cake Dadu) – গল্পের মাধ্যমে চিঠি প্রিয় কেকদাদু তোমার

কে যেন বলত!!আরে গরীবের ঘরে রূপবতী কন্যা!বড় হলে ভাতের অভাব

ভূত (Bhoot) হঠাৎ লোডসেডিং। ঘুটঘুটে অন্ধকার। মামার বাড়িতে গিয়েছিলাম উচ্চ

অপারেশন সাকসেসফুল বেশ কিছুদিন ধরে সোমা উপলব্ধি করছে ও কানে

আসলের চেয়ে সুদ বেশি সম্পর্কের গভীরতা বুঝতে পারে তমাল এক

আত্মার ক্ষিদে হঠাৎ শুনলাম রায় মশায়ের ছেলে সৌমেন্দু বিয়ে করতে

বলীর পাঁঠাকে বলি দেবার আগে নেড়েচেড়ে নিঁখুত দেখার পর মনোনীত

কাব্য সুধায় লিখব বলেভাবছি একটা পদ্য,অনেক ভেবে কিছুতেই যেআসছে নাকো

সারাটা জীবন সোজা রাস্তায়চলতে যদি গো পারো,জীবন হবেই ফুলের মতনবাড়বে

ঘুটঘুটে অন্ধকার কবিতা হেঁটে চলেছে নানা পাণ্ডুলিপিতে,আজ যেন পাণ্ডুলিপিতে মাতঙ্গ

কান পেতে ওই শোনো ফুটিফাটা মৃত্তিকার রোদন–প্রখর তাপে কোথাও উড়ছে

রিপুটা কেমন ছুটেই চলেছে দেখোজীবনের প্রতি বাঁকে জীবন্ত লোভষড়রিপু নিয়ে

ফুল বাগিচায় সেই লুকোচুরিআড়ি আড়ি ভাব খেলাখুনসুটিতে তো সমান সমানখেলায়

তুই সেদিন চুপিচুপি অন্ধকারেএসেছিলি বলতে গোপন কথাকোথায় যে তুই নিরুদ্দেশে

ভুল কে ভুল বলার অধিকার তোমার তো নেই!প্রতিবাদের সুর না

বিষাক্ত সমাজ আজ আমার নাতির জন্মদিন।বেশ ঘটা করে পার্টি চলছে,

মানুষ তুমি সভ্য কেন হলেহলে যখন তোমার মান ও হুঁশ

ঝরা পাতাটা আজ বিবর্ণ হয়ে গড়াগড়ি খাচ্ছে কেমন!মাঝে মাঝে শোনা

আমাদের ছোটো নদী এঁকে বেঁকে চলেযেতে যেতে নদী যেন কত

কত ডাকি আয় না রে চুপিচুপি–আমার হৃদয় জুড়ে কুয়াশা খুব!পুরানো

ছেড়ে দে রে আমাকেতোরা যে খুন…আমি কিছু দেখি নিতোদের হাতে

দাবানলে জ্বলে গেছেশত শত তরুচারিদিকে দৃষ্টি দিলেমনে হবে মরু। পাতাগুলো