লেগে আছে অগোছালো কিছু কথার নমুনা, প্ল্যাটোনিক
প্রেমের ঘর্মাক্ত আদিরস আর নোটবন্দী মৃত্তিকার
অরগ্যানিক অনুশোচনা। এই ছিল গীতগোবিন্দের নবধারাপাত।
থিয়েটার হলের অন্ধ সীটে বসে বাদামের কথোপনিষদ
চৌখুপি ফ্রেমের পশ্চিম দিগন্তে সাতরঙা হত্যাকাণ্ড।
গ্রীণরুমে শেষ দৃশ্যে আবহমানের ওকালতনামা।
নায়িকার ভ্রূ-প্লাক করার অপেক্ষায় দ্বন্দ্বমূলক দর্শকের
চুল ছেঁড়া বস্তুবাদ। সবটাই অনিচ্ছাধীন প্রত্যঙ্গের ড্রপসীন।
নদী স্রোতে ক্ষুব্ধ প্যাপিরাসে ফুটে ওঠে নন্দনতত্ত্বের আত্মজীবিনী।
যা এখন বিপননযোগ্য সমকামী দম্পতির নৈতিক পদাবলী।