ব্যাঙ্গাচির জীবনচক্রের মত
ডোবা-পুকুর-নদী কিংবা সমুদ্রের
কোন জলজ জ্বলন্ত আত্মা ছেড়ে
আগুন আগুন কৃষ্ণচূড়ার মায়াজাল ছেড়ে
রুক্ষ-শুষ্ক বুকে মরুঝড় বয়ে নিয়ে
জীবনের আপন অস্তিত্ব খুঁজতে কিম্বা
বেঁচে থাকার তাগিদে বেছে নেয়
অন্ধকারের অদৃশ্য কারাগার,
আর গলাধঃকরণ করে
অবিরাম উষ্ণতা ও বিষন্ন উষ্ণতার ডায়েরি
ছেড়ে অকুণ্ঠ এক রিক্ত সাহারা,
অপূর্ণতার উদ্দ্যবনে আত্মহত্যায়
মেতে ওঠে অশক্ত শরীর
কোন এক বিষাদী জোছনার সংস্পর্শে।
আদতে রোদ্দুর হওয়া আর হয়ে ওঠে না।