শিবানী গুপ্ত
লেখিকা পরিচিতি
—————————
নাম : শিবানী গুপ্ত
পেশায় প্রধান শিক্ষিকা,নেশা ও ভালোবাসা বলতে সাহিত্যের প্রতি গভীর অনুরাগ।শিশুবেলা থেকেই মায়ের প্রেরণাতে ছড়া লেখাতে হাতেখড়ি।তারপর থেকে ক্রমান্বয়ে ছড়া,গল্প,কবিতা, অনুগল্প,রম্যরচনা অজস্র ম্যাগাজিন ও পত্রিকাতে ছাপা হয়েছে।বহু পুরস্কার প্রাপ্তিও ঘটেছে বাংলাদেশ,কলকাতা সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে। গল্পকার হিসেবে কলকাতা বাংলা সাহিত্য একাডেমী থেকে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত। সুদীর্ঘকালের সাহিত্য চর্চায় আটটি কাব্যগ্রন্থ ,তিনটি গল্পগ্রন্থ , প্রকাশিত হয়েছে। ছড়াগ্রন্থ – “ফুলকুঁড়ি” র উন্মোচন ছিলেন প্রয়াতা স্বনামখ্যাত কবি মল্লিকা সেনগুপ্ত।সম্প্রতি উপন্যাস প্রকাশিত হতে চলেছে। বিভিন্ন সাহিত্য সংস্থার সাথে জড়িত,বিগত একুশ বছর থেকেই ” একসঙ্গে” ত্রৈমাসিক ম্যাগাজিনের সহ সম্পাদক হিসেবে নিয়োজিত থেকে নিয়মিত সাহিত্য সাধনায় নিমগ্ন।
শিবানী গুপ্ত-র কবিতা || শিবানী গুপ্ত-র গল্প || শিবানী গুপ্ত-র প্রবন্ধ
লেখিকার সৃষ্টি
বৃষ্টি মেয়ের কথা || Sibani Gupta
কাজল মেঘে সজল বায়েধূসর ওড়না দিয়ে গায়েবৃষ্টি মেয়ে আসে,রিমিঝিমি ছন্দ
ধ্রুবতারা || Sibani Gupta
পিতা মাতা জীবনেতেধ্রুবতারা হয়ে,আলোর পথটি দেখান সবেস্নেহধারা লয়ে। বাঁধা বিঘ্ন
শরৎ শোভা || Sibani Gupta
শিশির বিন্দু ঘাসের বুকেমুক্তো হয়ে ঝরছে ওই,মেঘের ভেলা নীলাকাশেদেখবি যদি
প্রলয়রূপী বন্যা || Sibani Gupta
বন্যা জলে ভাসে বাড়ি লোকে কাঁপে ত্রাসে,খুব বেশি বারি ধারা
মা ও সন্তান || Sibani Gupta
মায়ের কাছে ছেলেমেয়েসমান আদর পায়,অসুখ হলে রাত্রি জেগেসেবা করেন ঠাঁয়।
তৃষ্ণার ভৃঙ্গার || Sibani Gupta
আষাঢ় আকাশে সজল ঘন বরিষণবিরহিনী প্রিয়া উচাটনে আছে চাহিয়া,প্রাণপ্রিয় যক্ষের
সোহেলী || Sibani Gupta
সোহেলী রথের মেলায় জমজমাট ভিড়।মেলার চোখ ধাঁধানো জৌলুসে সোহেলীর চোখে
সত্য জ্যোতির্ময় || Sibani Gupta
সত্যবাদী মানুষ সদা সত্য বলে,সত্য পথে মনটা রেখে জীবন চলে।মিথ্যেবাদী
বাবাই আমার বটবৃক্ষ || Sibani Gupta
বুকের ভেতর ব্যথার পাথরচোখের জলে ভাসি,যেদিকে চাই দেখতে যে পাইবাবার
মন-ভোমরা || Sibani Gupta
চটুল চোখের মুচকি হাসি আমার পানে,রসরঙ্গে পরাণ কাতর প্রিয়ার বাণে।হৃদ-
বিবেকে উঠুক জেগে || Sibani Gupta
জগত প্রভুর অশেষ কৃপায়জনম নিলে ভবে,পিতামাতা শিক্ষা দানেলালন করে সবে।
কাঁদিস কেন || Sibani Gupta
ও আকাশ !সোনা মেয়ে ,কাঁদিস কেন তুই?এতো কিসের দুঃখ বাপুভেজাচ্ছিস
মিনতি তোমারে || Sibani Gupta
কায়মনে আজ এই মিনতিরাখছি তোমার পায়ে,জীবন পথে চালাও মোরেধর্ম পথের
তোমায় বড্ড মনে পড়ে || Sibani Gupta
দিবারাতি জীবন সাথীতোমায় মনে পড়ে,তোমায় ছাড়া ছন্দহারাঅশ্রু শুধু ঝরে। প্রাণের
ভালোবাসার কথা || Sibani Gupta
আবছায়া অনুমান ছিল জানো!ভালবাসা নাকি পারিজাত যথানির্যাসে ছেয়ে যায় সুরভিত
লা-জবাব স্কোয়াশ || Sibani Gupta
স্কোয়াশ যদি খেতে চাওআমার সাথে চলো,মেঘে ঢাকা মেঘালয় পাহাড়েকতো চাই
রূপসী বাংলা || Sibani Gupta
দোয়েল কোয়েল ময়না নাচে দেখতে লাগে বেশ,স্বপন ভরা বাংলা মায়ের
দেশ স্বাধীনে || Sibani Gupta
নয়ন মনি আমার খোকনযুদ্ধ করতে যায়,পাক সেনাদের নাশ করে দেশস্বাধীন
যদিদং হৃদয়ং মম || Sibani Gupta
মেঘলা মনের আকাশে এ কিসের সঙ্কেত!সঙ্কেতের বার্তা এলো কিনা মেঘদূতের
সম্প্রীতির ঈদ || Sibani Gupta
সম্প্রীতির যে মেলবন্ধন টাঈদটা এলে গড়ে,প্রীতির ভাবে সবাই চলেভালোবাসায় ভরে।
পাঠশালা || Sibani Gupta
পাঠশালাতে ছাত্রেরা সব করছে-লেখাপড়াযোগ – বিয়োগের নামতা আর —সুকুমারের ছড়া
জীবন-আধার || Sibani Gupta
জল যে সবার জীবন- আধারবাঁচায় সবে জল,জলেই বাঁচে গাছপালারাপেয়ে আয়ুর
উতল হাওয়া || Sibani Gupta
উতল হাওয়া দিল দরিয়া মনের মাঝে,মেঘের ভেলায় চলছে ছুটে নীলাকাশে।হাত
প্রতীক্ষা || Sibani Gupta
মেঘলা আকাশে উতলা বাতাসেহৃদয় ব্যাকুল করে,শ্রাবণের ধারা করে দিশাহারাউচাটনে মন
ঈদের আনন্দ || Sibani Gupta
চারিদিকে খুশি ঝরে জিলহজ্ব মাসে,নতুন জামা পোশাক পেয়ে মন ভরে;মহানন্দে
যানজট ও দুর্ঘটনা || Sibani Gupta
মানুষ যতো গাড়ি ততোবেড়েই চলছে নিত্য,খানাখন্দে ভরা রাস্তাশঙ্কায় ভরে চিত্ত।
প্রভুর লীলা || Sibani Gupta
সৃষ্টি জুড়ে যা কিছু ভাইপ্রভুর লীলা জেনো,গ্রহপুঞ্জ রবি শশীতাঁরই গড়া
বর্ষা এলে || Sibani Gupta
টাপুর টুপুর বৃষ্টি ঝরেটিনের চালে মধুর স্বরেদারুণ রকম ছন্দ,নালা ডোবায়
জীবন পদ্মপাতায় জল || Sibani Gupta
জীবন যে হায় পদ্মপাতায়টলোমলে জল,সময় বায়ু কাড়ে আয়ুবিধি করে ছল।
বানভাসিদের বাঁচাও প্রাণ || Sibani Gupta
সিলেটবাসী কাঁদে যে হায়ডুবছে জলে বাড়ি ঘর,সহায় সম্বল যাচ্ছে ভেসেমরছে
বর্তমানের চালচিত্র || Sibani Gupta
আন্তর্জালের মোহে পড়েমানুষ ব্যস্ত থাকে,চারপাশে কি ঘটছে তাতেখবরটা না রাখে।
বর্ষার বরিষণে || Sibani Gupta
কৃষ্ণ কালো আকাশেতে মেঘেদের ভেলাঢেকে নিয়ে নীলিমায় খুশিতে মগন ;