কথামালা ছুঁয়ে ছুঁয়ে যায় সেই অনুভূতির স্তর,
যেখানে শুশুকরা মিশে খেলা করে গাছের পাতার সঙ্গে ,
নির্বাক উত্তরণ অধীনতার বিদ্রোহী , যদি মেনে নাও ।
শব্দের ঢেউভাঙা হিল্লোলে ঢাকা পরে নির্লিপ্ততার আয়না ,
মনখুশির পালকে রোদ চুমু খেয়ে জাগায় বিপ্লবী সত্ত্বার ঘুম।
একপশলা রোদআঁচল বিক্রি করে দাও ,
কেনার থেকে কুড়োনোর লোক বেশি।
তুমি জ্যোৎস্না ঢেলে দাও ভরদুপুরে ন্যাড়া ছাদে,
সে চুঁয়ে চুঁয়ে নেমে ভিজিয়ে দেবে জানলার কাঁচ।
অপলক দৃষ্টি ডানা মেলে দেয় ঝুমরি তিলাইয়ার পথের ধারের অভ্রকুঁচিকে সাথী করে।
উদ্দেশ্য দিকশূন্যপুর।
বহু অচেনা অজানা সাক্ষী থাকবে তোমার কালের যাত্রাপথে ,
যদি অনুভূতির স্তরটা অস্তিনের নীচেই রাখতে পার।