আমার একটা বিশুদ্ধ ‘তুমি’ চাই…আড়মোড়া ভাঙা ভোরে মায়ের ঠেলানিতে“চল উঠে

একটু খারাপ হওয়া খুব দরকারচারিদিকে জটিলতা মাঝে সহজাত সরলতা নিয়ে,বেঁচেছো

ঘুমের মাঝে পোড়া কটু গন্ধ…আচম্বিতে ভাঙা ঘুম আতঁকে ওঠে ধোঁয়া

আত্মগ্লানি ” তুমি যে ভুল টা করেছো আমি শুভাকাঙ্খি হিসাবে

ঠাম্মা ‘তোমায় কোত্থাও যেতে হবে না ,এই দাওয়ায় চুপ দিয়ে

এ শোকের সান্ত্বনা নেই কোনো…,সুখের ঘরে লেগেছে আগুন,জীবন হঠাৎই ঝরে

মুঠো ভরে মেঘ পুষেছি দেখো,তোমার তুমিকে যদি উজ্জীবিত রাখা যায়।

কথা ছিলো কথা থাকে তবু কথারা পথ হারায়,না বলা কথার

বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদে “না দিদি দোহাই তোমায়, আমার খোকাকে

ভালো থেকো বাবা বাবাকে গাড়িতে চাপিয়ে মনটা কেমন যেন বিষণ্নতায়

মাধ্যাকর্ষণ “না করি না, করি না ,করি না ,আমি একবিন্দু

অঙ্কুরোদগম সবে চালের বস্তাটা সাইকেলের ক্যারিয়ারে বাঁধছিল রমজান অমনি মোবাইলে

অসুর “..হুম ধাপে ধাপে তোর কেমন মুখোশ খুলি দেখ, এভাবেই

সমাজ দর্পণ ‘..আবার এদিক-ওদিক তাকায়..!” বলে চোখ পাকিয়ে গলা খাঁকারি

লাভ ইউ ঠাম্মা ” এ ভাই একবার ওই দুতলার বারান্দায়

অবক্ষয় “মার শালাকে, ঘাড় ধাক্কায় পিটিয়ে বের কর বুড়ো ভামটাকে,শালা

কেউ নিরাপদ নয় অতি কামুকতা এমন জঘন্য পর্যায়ে পৌঁছেছে যে

বেঁচে থাক ভালোবাসা কিগো ভালো আছো, বাব্বা কতদিন পর দেখছি

আলতার দাগ “এই শুনছো ওঠো ওঠো ।কি করেছো ওঘরে রাতে?কাল

অশ্লীলতার মোড়কে নাও পড়ো সোনা এটা কি বলোতো ,এটা হাতি।কি

নিরপেক্ষ হওয়া বাঞ্ছনীয় “একদিন আফসোস করতে হবে দেখবি “প্রায়শই বাবার

“র” বি ঠাকুর এক রবির কিরণ,শ্রেষ্ঠ কবিয়াল“বী”না-সেতার,সুর ঝংকার রাখে সে

মেয়েদের সুরক্ষার জন্যপৃথিবীর সবথেকে দুটো নিরাপদ স্থানের                 একটা হল

ফুরিয়ে যাচ্ছি এই ভাবনা আসার আগে ,নিজের সঙ্গে সময় দেওয়া,একান্তে

আপস করতে আর ইচ্ছে করে না,সত্যিই ইচ্ছে করে না একদম

ক্ষত বিক্ষত হয়েছি বহুবার…কাঠের পাটাতনে  গাঁথা পেরেক খোঁচা শব্দ বাণসময়ে

অনেক তো হলো কবিতা,সাহিত্য আলাপ..!কবিতাকে আঁকড়ে ধরে সাহিত্য সহবাসে শুদ্ধ

সময় পেলেই শহরের বুক চিরে হাঁটতে থাকিএই দোকান বাজার জনপদ

অনেক ভালো কথার ভিড়ে,আজ একটু অশ্লীল সৃষ্টি হলে মন্দ কি!!সৃষ্টি

তুমি এক হাত দূরে বললে আমি শত হাত দূরে সরতেও

তোমায় যারা ভুল চিনবে চিনুক না ,রটনা রটিয়ে খুশি তো 

অদ্ভুত রয়ায়ন “…এই যে মশাই বলি কি হচ্ছে এটা….!??”বেশ কিছুক্ষন

ঈশ্বর তো মহান সৃষ্টিকর্তা সেইসঙ্গে নিমিত্ত মাত্র …এই পৃথিবীর যা কিছু

ভয়ে ভয়ে থাকা আর কতকাল!দূরে দূরে থেকে হই নাজেহাল !তুমি

সচল জীবন “বলি চাল নেই চুলো নেই তোর অভি, বিয়ে

যেখানেই পদচিহ্ন হুঙ্কার ধ্বনি!প্রবল ভাবে স্বরূপ চিনে মুখ ঘোরানো জনতা।

ক্লোরোফিল অভাবে ক্ষয়ে যাওয়া ব্যক্তিত্ব,         আরো হলদেটে,বিবর্ণ হয়ে ধরা দিলে,দাঁত,

ওরে বৃষ্টি মাখা মিষ্টি মেয়ে,    কেমন আছিস বল?তোর উঠোন জুড়ে

ভালো বন্ধুরা হারিয়ে যায় না….,সন্দেহের ঝাপটায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় সম্পর্কের সাঁকো,

রাতভর হোক তুমুল আলোড়ন করা বৃষ্টি,শুনতে পাচ্ছি দেওয়াল জুড়ে ঝুলন্ত