গুপী সায়েব এই লোকটির নাম আপনাদের হয়তো জানা নেই। আমিও

গুলবুলিস্তান সম্প্রতি আরব্য উপন্যাসের একটি প্রাচীন পুথি উজবেকীস্তানে পাওয়া গেছে।

মাৎস্য ন্যায় বাজারের সামনে দিবাকরের সঙ্গে তার এককালের সহপাঠী গণপতির

কর্দম মেখলা পুষ্কর সরোবরের তীরে বিশ্বামিত্র আর মেনকা কাছাকাছি বসে

উৎকণ্ঠা স্তম্ভ বিলিতী খবরের কাগজে যাকে অ্যাগনি কলম বলা হয়

দাঁড়কাগ কাঞ্চন মজুমদার অনেক কাল পরে তার বন্ধু, যতীশ মিত্রের

যশোমতী মেজর পুরঞ্জয় ভঞ্জ এম. ডি, আই. এম. এস অনেক

জয়রাম-জয়ন্তী জয়রাম নন্দী কোনও অসাধারণ মহাপুরুষ নন, তিনি শুধু অসাধারণ

চমৎকুমারী বক্রেশ্বর দাস সরকারী গুণ্ডা দমন বিভাগের একজন বড় কর্মচারী।

যদু ডাক্তারের পেশেন্ট ক্যালকাটা ফিজিসার্জিক ক্লাবের সাপ্তাহিক সান্ধ্য বৈঠক বসেছে।

সাড়ে সাত লাখ হেমন্ত পাল চৌধুরীর বয়স ত্রিশের বেশী নয়,

প্রাচীন কথা [এই সব ঘটনার ৭০-৮০% সত্য, ২০-৩০% মিথ্যা, অর্থাৎ

ভূষণ পাল ভূষণ পাল তার এককালের অন্তরঙ্গ বন্ধু ও প্রতিবেশী

শ্রীশ্রী সিদ্ধেশ্বরী লিমিটেড মাঘ মাস ১৩২৬ সাল। এই মাত্র আরমানী

গনৎকার লোকটির নাম হয়তো আপনাদের মনে আছে। কয়েক বৎসর আগে

উৎকোচ তত্ত্ব লোকনাথ পাল জেলা জজ, অতি ধর্মভীরু, খুঁতখুঁতে লোক।

দীনেশের ভাগ্য জয়গোপাল সেন, জীবনকৃষ্ণ দত্ত, আর গোলোকবিহারী হালদার কাছাকাছি