“র” বি ঠাকুর এক রবির কিরণ,শ্রেষ্ঠ কবিয়াল
“বী”না-সেতার,সুর ঝংকার রাখে সে খেয়াল।
“ন”ত মস্তকে আজও সব গাই বিশ্ব কবির সুর
“দ্র’বীভূত লবণ যেন মনের রন্ধ্রে খুশি ভরপুর।
“না”ম,যশ উপছে পড়ে, তোমার মহিমা সব-ই।
“থ”মকে যাই উজ্জ্বলতায়,আলোয় ফোটে”রবি”
আজো আমার মনঘোর,ছন্দ বাঁধি তোমায় নিয়ে,
স্মরণ করি তোমায় রবি, বৈশাখী প্রনাম দিয়ে।
শহর-গ্রাম দেশ বা বিদেশ আনাচে-কানাচে মনে
রবি মূর্ছনা রবি দ্যোতনা ,খুঁজে পাই প্রতি ক্ষনে
বাঙালির রবি,স্থায়ী জলছবি,নিরালায় ভাসে সুর
রাবীন্দ্রিক সৃজনী স্পর্শে জাদু,এ জীবন ভরপুর।
মেঘমুক্ত আকাশে বিশ্ব রবি,কবি শ্রেষ্ঠ রবি রাজ,
তপ্ত বোশেখ পঁচিশ জুড়ে,দেখি কত স্মরণ আজ।
তেত্রিশ কোটি দেবদেবী শুনি,সঙ্গে শত ঋষি মুনি
চিরভাস্বর হোক আসনখানি ,কবিশ্রেষ্ঠ,মহারাজ ।
রবির পরশে,চিত্ত হরষে বিশ্বকবির দৃপ্ত জয়গান ,
রবির আলোয় আঁধার ঘোচে উজ্জলতায় সব ম্লান।
সকাল সাঁঝে, ব্যস্ত কাজে ঘূর্ণাবর্তেই সময় পার ,
চেতনায় ঘোরে রবির সুর ,উৎফুল্লতায় ঝংকার।