মহল্লা ঘুরে ঘুরে এত যে তোয়াজ, উপঢৌকন-
মিঠে বুলির প্রলয়োচ্ছাস, বড় চিন্তার –
তবে কি সম্মোহনে কৌশল, দখল করার ?
কেউ কেউ বলেন এটাই এখন শ্রেষ্ঠ নাটক ।
কেউ কেউ ভোলে, পরে দেখে দুমড়ে –
দিয়েছে শিরদাঁড়া। স্বপ্নগুলো হয়েছে নির্বাপিত।
দুচোখ নির্ঘুম, দুশ্চিন্তায় কংঙ্কাল সার –
অহরহ গুতায় একে – অপরকে,কিছু শিংওয়ালা পশু।
প্রতিরোধ খুঁজি আজীবনের ছেড়া অভিধান ঢুরে ,
কেউ কেউ অবশ্য মরে বোকামিতে মাথা কুড়ে,কুড়ে
সব তখন রূপান্তরিত স্বভাবে মেরুদন্ডহীন কৃমি ও কেঁচো ।
এখনও বর্তমান আছে সুস্থ,সবল ,সতেজ কিছু মেরুদণ্ড।
যদি ভাব – সবকটা শিরদাঁড়াই দিয়েছ ভেঙ্গে ,
কিংবা সময়ের প্রলোভনের চাপে গেছে বেঁকে –
তাহলে তুমি “মূর্খের স্বর্গে বাস কর ” …।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে চলে না ও যাদুকরী সম্মোহন।