দোবাকির গল্পকথা “হরি দিন তো গেল সন্ধ্যা হলো পার করো

পৈড়ান…. সীমান্ত বাংলার হারিয়ে যাওয়া কৃষিভিত্তিক লোক উৎসব আমাদের সীমান্ত

প্রথমাষ্টমী বা পড়ুয়া পূজা বা প্রৌড়া অষ্টমী (উড়িষ্যা সংলগ্ন দক্ষিণবঙ্গের

রথযাত্রা সে এক প্রাচীন কালের কথা……….মালব দেশের অবন্তীনগরে এক রাজা

নব কলেবরে জগতের নাথ – জগন্নাথ যিনি শ্রীবিষ্ণু যিনি পুরুষোত্তম

রথযাত্রা – শ্রীভগবানের নরলীলা র অপূর্ব প্রকাশ রথযাত্রার নিয়ে কতই

রথযাত্রা – বিশ্ব সংহতি অপূর্ণতার মাঝে পূর্ণতার অনুভব ঐতিহাসিক মতে

জঙ্গলমহলের অচেনা লোক দেবী মা ভুঁই ধরণী রগড়ার ভুই ধরণী

মানবিক দৃষ্টিতে মেঘনাদবধ কাব্য কবি মধুসূদন দত্ত রচিত মেঘনাদবধ কাব্য

জঙ্গলমহলে বৃষ্টির প্রার্থনায় ন্যাংটা সিনির পূজা বৃষ্টির প্রার্থনায় পশ্চিমরাডের এর

পেরিয়ে এসেছি অনেকটা পথতবুও চলার আনন্দে এগোচ্ছি!গন্তব্য এখনও অনেক দূর,পিছু

মনভাসি এই সময় জুড়েখামখেয়ালী সময় নাচন,ভাঙা মনের ব্যথার ছোঁয়ায়মন কেমনের

শীতের পাঁচালী হিম কুয়াশার আবছায়া ওড়নায় ঢাকা শীতের ভোর! মাকড়সার

রাত নিদালির কথকতা নিশুতি রাত।নিদালির মন্ত্রে চরাচর সুপ্তিমগ্ন।কুয়াশার ওডনায় নিশিথিনীর

আমার নোটে গাছমুডানো জীবনে একমাত্র আশা তুই—-” আমার কবিতা”— তোকে

রাত নিঝুম! নিদালির মন্ত্রে চরাচর সুপ্তি মগ্ন।আঘুনি হিমের সোহাগে পাকা

থল কমলের পাতার ওপরশিশিরকণার আলপনা।শিউলি তলায় ফুলের হাসিযাচ্ছে দেখো ওই

আসিস না মা গর্ভে আমার ,ঘুমিয়ে থাকিস মনে।জন্ম দিতে পারবো

প্রকৃতির এই রঙ্গশালায় , নিতুই নব রঙ্গ।নটরাজের জপমালার মোতি…..ষড় ঋতু!জপমালা

আঘুনি মাঠের ডাকে মন উচাটন।পাকা ধানের সোনা রঙে নবান্নের ডাক।নিকোনো

নবরাত্রি, বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য আমাদের দেশে বার মাসে তেরো পার্বন।

সুদর্শন চক্রের জন্ম কথা চক্রবাণ , চক্রাস্ত্র , সুদর্শন চক্র

প্রিয় কবি কে প্রিয় কবি,আজ তোমার প্রয়ান দিবসে তোমারি কাব্য

চলতি পথের বাঁকে- লোকদেব বাবা বাঁশিরায় জিউ শালবনীর খসলা গ্রামের

জঙ্গলমহলের প্রাণের লোকদেবী- মা বামুন বুড়ি (সন্ন্যাসী মাতা) শাল মহুয়ার

গাজন – চড়ক পূজা পৌরাণিক মতে দ্বারকাধীশ কৃষ্ণের সঙ্গে শিবের

জঙ্গলমহলে বসন্ত পাতাঝরা শালের বনে ডাক দিয়ে যায় বসন্তবায়— শাল

আবনান্ত বনবীথি, আদিগন্ত নীলাকাশ—-মাঝে বয়ে চলা কিশোরী কাঁসাইয়ের দীঘল শরীরঘাট

সুবর্ণরেখার নীল জলে খেলা করে ভোরের সোনা আলো!ঢেউ ওঠে, কুয়াশারা

সীমান্ত বাংলার লোকদেবী মা বীর বাঁকুড়া বাবা রামেশ্বরের দেউল থেকে

মকর পরব ও পৌষ লক্ষ্মীর পরম্পরা জঙ্গলমহলের সবচেয়ে জনপ্রিয় উৎসব

দিনশেষের রক্তিম রবিরশ্মিগোধূলির কপোলে লাগায় লালিমা।চরাচর লাজে রাঙ্গা হয়ে ওঠে।বাতাসে

বিজয়া বিষাদ ও অন্য পূজা নীলকণ্ঠের পাখায় ভর করে আসে

জঙ্গলমহলের অচেনা অন্ত্যজ কংসাবতী ও সুবর্ণরেখার অববাহিকা ঝাড়গ্রামও মেদিনীপুর জেলার

বন্ধু মানে কানাইবাঁশি পদ্ম বীজের মালাশাপলা নালের সাতনরী হার রাজা

মন বাউলের নিশি জাগর আজ পূর্ণিমা—- ঝুলনও রাখি। নিশি কুসুমের

নবরাত্রি – বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য আমাদের দেশে বার মাসে তেরো

বিষন্ন দুপুর দুপুরের একটা আলাদা সৌন্দর্য আছে। একটা আদুরে সময়

অকালবোধন বোধন অর্থ উদ্বোধন, নিদ্রাভঙ্গকরণ বা জাগানো। “অকালবোধন” মানে মাকে