বেহুলার ভেলা অমিয়া বলল, পয়সা কি কামড়াচ্ছিল। কয়লাওয়ালার কাছে এখন

ছাদ রােদ্দুরের ঝাঁঝ কমে আসার সঙ্গে সঙ্গেই রেখার মন আনচান

রাস্তা দীপু, তাের বাবা এখনও আসছে না যে রে। একবার

বৃষ্টির মতো বৃহস্পতিবার মাঝরাতে জোলো হাওয়ার ঝাপটায় নন্দার ঘুম ভেঙে

তাপের শীর্ষে নাড়ু, তোর মা মরে গেছে। সন্তোষ একটু নুয়ে

গলিত সুখ আমি এখন করব কী তুই বল। কথাটা দ্বিতীয়

এবং তারা ফিরে এল কারখানায় নাইট ডিউটি সেরে এখন বাসে

ঘর চারটি ভাই এবং তাদের বউ-ছেলে-মেয়েরা থাকতেও অমলা জানে পৃথিবীতে

নায়কের প্রবেশ ও প্রস্থান ধূসর অ্যাম্বাসাডারটা ফ্যালাকে লক্ষ করেই যোলো

গুণ্ডাদ্বয় ভোররাতে সুমিত্রার গর্ভপাত ঘটল। পান-বসন্তে ছ-দিন ধরে ভুগছে। জ্বর

ফুলদানি শৈলেনের একবার কিছুদিনের জন্য ইচ্ছে হয়েছিল ডায়রি লেখার। সে

টুপু কখন আসবে টুপু, টুপু, ওই শোনো লুলা আবার ডাকছে।

চতুর্থ সীমানা “তাকিয়ে দেখ, সমুদ্র তাই না? মনে হচ্ছে যেন

জলের ঘূর্ণি ও বকবক শব্দ বিয়ের পর ঘরের অকুলান এবং

জালি ভোর থেকেই বাড়িতে উদবিগ্ন ব্যস্ততা। ফিসফাস কথা, বিষণ্ণ চাহনি,

সুখীজীবন লাভের উপায় ক-দিন খটাং খটাং করে অবশেষে পাখাটা মাঝরাতে

যুক্তফ্রন্ট তখন ভরদুপুর। খুকি দু-হাতে জানলার গরাদ ধরে, শরীরকে আলগা

বৃষ্টিতে সত্যেন বাঁড়ুজ্জের বড়োছেলে বাবুলকে কুকুরে কামড়াচ্ছিল, অল্পের জন্য বেঁচে

একটি মহাদেশের জন্য আগামীকাল মধ্যরাত্রে ট্রেনে এই মফস্সল শহর থেকে

কপিল নাচছে আমি তো একা নই। হাজার হাজার লোকের…কারুর পাঁচ,

উৎসবের ছায়ায় (Utsaver Chayay) সানাই বসেছে, আবার লাউডস্পিকারও। গোটা পাড়াটাই

বুড়ো এবং ফুচা ভাড়া নিয়ে বসবাস শুরু করার প্রথম কয়েকটা

মুক্তো গাড়িটা যে এইভাবে পথে বসাবে, চন্দন মিত্র তা ভাবতে

শবাগার মুকুন্দ খবরকাগজের প্রথম পাতায় চারটি মৃত্যুসংবাদ দেখল, বাসিমুখেই। দুজন

একটি পিকনিকের অপমৃত্যু (Ekti Picnicer Apamrityu) কথায় কথায় চিত্রা বলেছিল,