মাপ এ কী! হাতল দুটো এরকম করলেন? আঁজ্ঞে? কী যে

আমাদের সময়ে পাটাদার বড়ো ছেলে বিলুর বউভাতে বহু বহু বছর

পহেলি পেয়ার হাঁটা পথে মাইল তিনেক পড়ত। পঁয়তাল্লিশ মিনিট থেকে

একজন ইডিয়টের গল্প বহুদিন পরে পুরীতে এলাম। এসে পুরী এক্সপ্রেস

গন্ধী একটু আগেই এক পশলা জোর বৃষ্টি হয়ে গেছে। কাক

ধোঁকার ডালনা ড্রাইভার শিউশরণ গাড়ি আন্ডারগ্রাউন্ড গ্যারাজে পার্ক করে এসে

টাকার গাছ ভোর হয়ে গেছে। আকাশ পরিষ্কার থাকলে এতক্ষণে রোদে

আলঝাইমার এ কী! তপেনদা! হঠাৎ এদিকে কী মনে করে? লিফট-এর

কুকুর-মেকুরের গল্প মামা। অ মামা! দেকিচো, এরা ক্যানাল বানানও জানে

ফটকে ফটকে সারারাত আলা পাহারা দিয়েছিল। এই আলায়, এই ভেড়িতে,

বুলির পা রাসবিহারী অ্যাভিনিউ আর ল্যান্সডাউন রোডের মোড়ে লাল আলোতে

মুন্নির বন্ধুদের জন্য এমনিতেই কয়েকদিন হল এক চাপা টেনশনে ভুগছি।

গানের সামুকাকা বাইরে বিকেল হয়ে এল। জীবনেও বিকেল হব হব।

উড়ান অফিস থেকে ফিরতে বড়োই দেরি হল মীর। ক-দিন ধরে

দুঃসময় রাত তখন সাড়ে এগারোটা। ফোনটা বেজে উঠল। রিসিভারটা তুলে

অন্য রকম সুমিত্রা ফোন করেছিল। বলল, নির্মলদা, অলকাদি এসেছে। কবে?

সাইকেল তুমুল বর্ষা। চারা রুইবার সময় আসতে-না-আসতেই যেন ভাদ্রর শেষের

বানপ্রস্থ লাইমুকরা থেকে বাসে চেপে এসে বসন্তবাবু পুলিশ বাজার আর

স্বামী হওয়া মহুয়া মিলন থেকে আসা ট্রেনটা টোরী স্টেশনে ঢুকছিল।

কাঁচপোকার দিন বৈশাখের দুপুরের একটা নিজস্ব গায়ের গন্ধ আছে। সে

বাইয়ানী একটা তিনছক আছে। বালিয়াড়ি আর ঝাউবনের ভিতর দিয়ে দীর্ঘ

হাটগামারিয়ার আয়না বাসটা ধুলো উড়িয়ে চলে গেল। ওরা তিন জনে

সন্তোষ এবং একটি সেদ্ধ ডিম এবারে কোথাওই বৃষ্টি নেই। শান্তিনিকেতনেও

ম্যাথস বাঁদরের তৈলাক্ত বাঁশে চড়ার অঙ্কই হোক, কী চৌবাচ্চার জল

সারগুনা পাখি ও ঝিঞ্চিটি মাতাজী ছোটোনাগপুরের যে অখ্যাত শহরে লেখার

পুতলি বাই কী গোলি রমিতা খাটে বসে ছিল। জোড়াসনে। কোলের

তা প্রথম দিন অফিস থেকে ফিরে প্রমীলাকে দেখেই চমকে উঠেছিলাম।

ঝুমরি-তিলাইয়ায় অনিকেতকে ট্রেনটা কোডারমা স্টেশনে নামিয়ে দিয়ে চলে গেল গয়ার

বাদাম পাহাড়ের যাত্রী বাংরিপোসির বাংলোর অন্ধকার বারান্দাতে পাশাপাশি ওরা দুজনে

ঝুলা বোম্বে শহরের এই দিকটি বেশ নিরিবিলি। দোকান-পাটও কম। কাফ-প্যারেডের

চারজন উটওয়ালা ও ক্যামাক স্ট্রিটের ফ্ল্যাট নতুন অফিস নিয়েছি হেস্টিংস-এ।

নাশা সারা দিন কাজে একেবারেই মন বসছিল না নিমেষের। বড়োবাবু

বাখরাবাদের ভুবন বউদিরা সকলেই ভুবনকে ভালোবাসতেন। ওর মাথার একটু গোলমাল

কিরণকাকুর শ্রাদ্ধ অফিস থেকে ফিরতেই বাবা বললেন, রতন এসেছিল কিরণবাবুর

ব্রন্টি দিনের কাজ প্রায় শেষ, এবার উঠব অফিস থেকে। ঘড়িতেও

কম্পাস কুকু-র সঙ্গে হঠাৎ দেখা হয়ে গেল সেদিন আমার এক

লেখক হওয়া কলকাতা থেকে শ্যামল এসেছিল। আজই ফিরে গেল। ওকে

সগর রাজা দিদি, জামাইবাবু গেলেন কোথায়? এখনও এলেন না তো।

ভগবানের ভাগনে স্কুল ছুটি হতে আর দু-দিন বাকি। সুকোমল মা-বাবার

ইঁদুর -1 একটা ইঁদুর খাটের তলা থেকে দৌড়ে বেরিয়ে সোজা

দ্বীপান্তর একটু আগে ঝড় উঠেছিল। ভীষণ ঝড়। এত বড়ো বড়ো

শান্তুকে পাওয়া যাচ্ছে না আজ অফিসে খুব খাটুনি গেছে। বাড়ি

ডিড ইউ ডু ইট? অশেষেরও বিয়ে হয়েছিল মুঙ্গেরে। যদিও অনেক

স্বর দূর থেকে সমুদ্র দেখা যাচ্ছিল। যুবক সকালের চোখ ঝলসানো

আইনানুগ ষাটের দশকের মাঝামাঝি সময়ের কথা। ভারতের সব রাজ্যেই শিকারের

পারিজাত পারিং আপনাদের এই মণিপুর এবং তার রাজধানী ইম্ফল থেকে

ছানি আজ মহাষ্টমী। এবারে রবিবার পড়ে গিয়ে সপ্তমীর ছুটিটাই মারা

সামিল পার্ক স্ট্রিট আর সার্কুলার রোডের মোড়ে এসে বাসটা হঠাৎ

নবীন মুহুরি সামনে খেরোর খাতাটা খোলা ছিল। খতিয়ান। জাবদা থেকে

দূরবীনের দুদিক মেঘের এইমাত্র ঘুম ভাঙল। সারা রাত টাপুর-টুপুর করে

শেষ-বিকেলের প্যাসেঞ্জার চৌপান প্যাসেঞ্জারের গতি কমে এল। জানলা দিয়ে মুখ

ওয়ার্ল্ড-কাপ, এবং… একটু আগেই বৃষ্টি হয়ে গেছে এক পশলা। আজাদ

কাজিরাঙা ক্যালকাটা ক্লাবে গত শনিবার হঠাৎ মণীসদার সঙ্গে দেখা সুব্রতর।

ভি সি আর রুরু কোথায় গেছে? সীমা বারান্দায় এলে সৌম্য

আপাত শুভ্র আমার সঙ্গে পতুবাবুর, মানে পতুমেসোর আলাপ, বলতে গেলে

খেলনা শেষের বাসটি চলে গেল। ইম্ফলের দিকে। চৈতি বারান্দায় দাঁড়িয়ে

টিটিচিকোরি ভবানীপুরের গঙ্গাপাড়ের একটি জরাজীর্ণ ভাড়াবাড়িতে রায়পরিবার থাকতেন আজ থেকে

লিখন এখনও রওয়ানাই হওয়া গেল না। কখন যে কী হবে

মিছিমিছি ভাইফোঁটার পরে স্কুল খুলেছে বেশ কিছুদিন হল। মডার্ন স্কুল

চিন্টুদের বাড়ি আজ অফিস যাইনি। ছুটি জমে গেছিল অনেক। বাইরে