জননী আমরা ভাইবোন মিলে মা-র পাঁচটি সন্তান। বাবা বলত, মার

শীতের মাঠ সারাটা দিন মাঠ মুখে করে বসে থাকা। গ্রীষ্ম

সে আজকাল আমি অনেক কিছুই আর অবিশ্বাস করতে পারি না।

সম্পর্ক দুধের কাপ টেবিলে নামিয়ে রেখে অনিলা সামনের চেয়ারটায় বসল।

র‍্যাটকিলার ক্যানটিন থেকে ফিরে এসে মুরারি দেখল, তার টেবিলের সামনে

বন্ধুর জন্য ভূমিকা আমার বন্ধু স্বৰ্গত বসুধা মুখোপাধ্যায় অখ্যাত ও

সুখ কাল নজরে পড়েনি; আজ পড়ল। কাল শুভেনদের পৌঁছতে পৌঁছতে

নিষাদ “You begin, by killing a cat and you end

পালকের পা সেই দুঃসহ দিনে, মধ্যবৈশাখে, যখন আকাশ গলানো-তামার মতন

শূন্য কার কথা দিয়ে শুরু করব বুঝে উঠতে পারছি না।

বাঘ শচী ভেলভেট পোকার টিপ পরতে খুব ভালবাসে। কিছু টিপ

হেমন্তের সাপ হেমলতাদি আমাদের নেমন্তন্ন করেছিলেন। কয়েক জনকে। সাধারণ নিমন্ত্রণ।

এরা ওরা কাল সকাল থেকেই শুরু হয়েছিল। প্রথমে এল একটা

অশ্বত্থ যতক্ষণ না অফিসে যায় নবনী—তারপর রেণু একা, এ বাড়িতে।

গগনের অসুখ “এই নে, ছবিটা দেখ। আলোর জন্যে মুখগুলো ফরসা

গুণেন একা গুণেন দোকান বন্ধ করে উঠে পড়বে ভাবছিল। রাত

ওরা টেলিফোনটা আবার বেজে উঠতে গোপীমোহন ফুলেশ্বরের দিকে তাকাল। ফুলেশ্বর

উদ্বেগ সারাটা দিন আকাশ ময়লা হয়ে ছিল। কখনও আধ-ফোটা রোদ

আয়োজন পশুপতি অফিস থেকে ফিরতেই মনোবীণা জিজ্ঞেস করল, “টিকিট পেয়েছ?”

নিগ্রহ আমার ঘরে মুখার্জি ছেলেটিকে পৌঁছে দিয়ে চলে গেল। আমি

হেমাঙ্গর ঘরবাড়ি রবিবার সকাল থেকেই হেমাঙ্গর দু হাত ভরে কাজ।

পার্ক রোডের সেই বাড়ি যদিও ঠিক তা নয়, তবু ও

দূরে বৃষ্টি আরে, নিন না। কী আশ্চর্য! লাইটারটা নেবেন তার

আঙুরলতা মনে হল না এইমাত্র অতিবড় একটা সর্বনাশ ঘটে গেল

পলাশ ওখানে পলাশ ফুটেছে। ফাল্গুনের এই গোড়াতেই গাছগুলোর গা-মাথা লাল

তুচ্ছ পাতলা করে সিগারেট পাকাচ্ছিলেন বরদা। পায়ের সাড়া পেলেন। বুঝলেন,

সুধাময় আমার বন্ধু সুধাময় আমায় শেষ চিঠি দিয়েছিল মাস পাঁচেক

নদীর জলে ধরা-ছোঁয়ার খেলা নদী এখানে তেমন চওড়া নয়। তবে

বকুলগন্ধ ঠিক কানামাছি খেলা নয়; তবে কানামাছির মতনই। কে যেন

সহচরী আমি সব সময় ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন দেখি। ছেলেবেলা থেকেই

আর-এক জন্ম অন্য মৃত্যু দেশলাইয়ের কাঠির মতন ওর হাসি ফস্

সত্যদাস সেই কোন ব্রাহ্মভোরে কচি রোদ উঠেছিল একটু। মুখ দেখিয়েই

বিচিত্র সেই রামধনু ঘাটশিলায় বেড়াতে গিয়ে ভদ্রলোকের সঙ্গে আমার আলাপ।

যযাতি বায়না করতে নয়, আগেভাগে একটা আঁচ নিতে এসেছিল ওরা।

সোপান প্রথম টাঙ্গায় বাবা, মা; পরেরটায় দিদি আর পুষ্প। শেষের

আমরা তিন প্রেমিক ও ভুবন নদীর চরায় শিবানীর চিতা জ্বলছিল।

জানোয়ার এস বি সোম। লোকে বলে শুয়ারের বাচ্চা সোম। পুরো

মানবপুত্র শালবনীর মেলায় আবার দেখা। ডাক শুনে মুখ ফেরাতেই কে

পিঙ্গলার প্রেম ভোরের ট্রেনে এসে পৌঁছল ওরা। তখনও ভাল করে

বসন্ত বিলাপ অতি তুচ্ছ ঘটনা থেকে অনেক বৃহৎ কাণ্ড ঘটে

অপহরণ মাত্র কয়েকদিন আগে উমাপ্রসাদ দত্ত-র মৃত্যুসংবাদ খবরের কাগজে ছাপা

বরফসাহেবের মেয়ে “তাহলে একটা গল্প বলি, শোনো—” পাঁচুদা বললেন, “গল্পটা