ঐ দেখো মৃত্যু মিছিল, মহাকালের রোষে ।মূক ও বধিরের অভিনয়ে

অন্ত্যমিল ছন্দের দ্বারা সাদা কাগজে মনের ভাব পায় প্রকাশ,কবিতার প্রতিটি

মেঘ গুর-গুর ঢ্যাং কুরা-কুরবৃষ্টি হলো শুরু,খিচুড়ি, পাঁপড়,বেগুন ভাজায়জমবে খাওয়া গুরু

শেষ সম্বল গরমের ছুটিতে দাদুর কাছে শোনা প্রত্যন্ত গ্রামের সাথে

ব্যাঙের ছাতা, ন্যাড়া মাথা কোনটি বেশি বড়ো?ফিতে দিয়ে মাপবো এবার,

সব নিঝঝুম !রাত্রি গহীন আঁধারের চাদরে মোরা,ঘুমন্ত ঝিঁঝি, নিভু নিভু

ঝিরিঝিরি সারাদিন অক্লান্ত ঝরে চলেছে বৃষ্টি,মেঘলা আকাশ,অখেয়ালি মন,ভগ্ন হৃদয়ের অবনত

মারাত্মক আহত এই বুকের মাঝে জ্বলন্ত ফসফরাস,তাহার ওপর শরীরি কামনার

সর্বদা করো অশুভ, পাপ, পঙ্কিলতার বিরুদ্ধ,জীবনের ধারা অব্যাহত থাক ন্যায়,

ঝড়ের ছটায় আমের ঘটা আম কুড়াবো চল, সবাই মিলে আয়

হৃদয়ে স্বপ্নের অপব্যয়ের অনুশোচনার অপরাধ বয়ে হয়েছি আমি বিনিদ্রা রাতের

এক আকাশ জোছনার রাত নিয়ে সূর্যের ভালোবাসা করেছি গ্রহণ,পাহাড়সম কষ্টের

প্রতিনিয়ত বিশ্বাসের সীমান্তে তোমার অনুপস্থিতি,কাঁটাতারের আঘাতে ব্যাথাতুর হৃদয়ে রক্তের বিস্তৃতি,শান্ত

অন্তর আত্মার আহুতি ঘটছে প্রতি মুহূর্তে,নিঃস্পৃহ হচ্ছে অনুভূতির তীক্ষ্ণ কোষ

তাক ধিনা ধিন ধিনসাঁপুই বাজায় বিন,বিনের তালে নেচে নেচেকাটে সাপের

নির্জলা কোনো অপরাহ্নে মহাসাগরের বুকেবয়ে নিয়ে যাবো দুঃখগুলো,তুমি নিশ্চিন্তে নিঃশ্বাস

পৌষের আমন্ত্রণ রইলো সবার, সুদূর গাঁয়ে মোর বাড়ি,চাঁদনি রাতে লাগানো

ভেবেছিলাম !হাজার প্রজাপতি আঁকবো স্বপ্নকোলে lকতো রাত জেগে কল্পনায় বুনেছি

ঠক ঠক কাঁপছে মোদের নন্দদুলাল বাবু,হাড় কাঁপানি শীতের চোটে হয়েছে

আমার আবাদি রোদলন্ঠনপথ হারিয়েছে কালো মেঘের ভিড়ে,গৃহত্যাগী বাতাস ছুটে আসে

বিরহ ব্যথার গান,প্রণয় বাঁধন, জড়বস্তু হয়েও সজীব আশ্চর্য মুঠোফোন lঅসম্পূর্ণ

স্বল্পায়ত কিন্তু বৈচিত্র্যময় জীবনে কতই না স্মৃতির মুহূর্ত হৃদয়ের অ্যালবামে

ঢং ঢং বাজলো যেইস্কুলের ছুটির ঘন্টা,ছট ফটিয়ে উঠলো তেড়েরবির দুষ্টু

শেষ সাহারা নিরুবাবু আর তার গিন্নী মিলে কষ্ট করে দুই

আমার ক্লান্তি মাখা আঁখি শুধু দেখে তোমার স্বপ্ন,আদর খানি মেখে

বেমানান সন্তান গরীবের ঘরে তিন মেয়ের পর আবার সন্তান আসার

সর্বস্ব দানের বিনিময়ে এই সমাজে যদি করো আশা,প্রতিদানে তুমি ফিরে

প্রেমের অমৃতস্নানে আত্মভোলা বসন্তেরউন্মত্ত লগ্নে সেই চেনা অবয়ব lচলন্তিকা অসমাপ্ত

গেছো ভূতের কাঁধেপেত্নী বাসা বাঁধে l তাইতো রাগে ভূতগিন্নীসেজেছে আজ

এক পটে দুর্বিষহ নির্মমতা আবার অন্য পটে রোমান্টিকতার সাক্ষী হলো

কেউ বলে প্রথম বসন্ত,কেউ বলে পহেলা ফাগুন !আমি বলি দীর্ঘ

আমার কাঙ্খিত প্রেমের দীর্ঘনিঃশ্বাসে ঝরে পড়ছে আগুন,অবদমনের স্বরলিপিতে আবদ্ধ পহেলা

হৃদয়ে হৃদয় গাঁথি,চিরউজ্জ্বল মহামিলনের স্মৃতি l”কল্পনার আকাশে উড়ে যায় রামধনু,জীবনের

রকবাজ নির্বাচনের মুখে নেতারা যখন এদল হতে আর এক দলে

মুরগি ডাকে কুকরু কু কিচির মিচির পাখি,পূব আকাশে সূর্য বলে

চর্চিত আলেয়ার অন্ধকার পথে যুগপৎ বাসা বেঁধেছে চোরাবালি,চোরাবালির ধাঁধায়,মরীচিকার পাঁকে

প্রথম ভালোবাসার সুপ্ত কামনা স্পর্শ করা বারণ,কলঙ্কের আলতো আঁচড়ে প্রেমের

ঔদাসীন্যে চিন্তাবিদ্ধ হয়ে প্রবল যন্ত্রণায় আন্দোলিত হৃদয়,মরীচিকার নিত্য অবয়বে ভেসে

ধিঙ্গী মেয়ে গতর ফুলিয়ে সস্তার মেকআপ লেপেরোজ তিন মাথার মোড়ে

রাতের আকাশে সূর্য মামাদিনের আকাশে চাঁদ,জাদুর ছড়ি ঘুরিয়ে দিতেইসব দর্শক