পিয়ালী পাড়ুয়া
লেখিকা পরিচিতি
—————————
নাম : পিয়ালী পাড়ুয়া
রেলকর্মী প্রকাশ চন্দ্র রায় এবং মালতী রায়ের ফুটফুটে কন্যা সন্তানের বড় হয়ে ওঠা রেলওয়ে কলোনিতে একদল নানান বয়সের তুতো ভাই বোনদের সঙ্গে। ক্লাশ থ্রি ‘তে বাবা ডেরা বাঁধলেন কলকাতার বেহালা চৌরাস্তায়। ভর্তি হলেন সারদা মায়ের নামাঙ্কিত স্কুলে। প্রথম দিনেই প্রধান শিক্ষিকা হাতে একটা লাল ডায়েরি তুলে দিয়ে বলেছিলেন ” সারাদিনের কথা ঘুমাতে যাওয়ার আগে লিখে রাখবে “। নিজের যাবতীয় কাজের বিচারক হবে তুমি নিজে। শিশুমন ছিল বড় অভিমানী। একটুতেই কেঁদে উঠত, আর ডায়েরিতে সেই অভিমানের কথা পাতা উপচে অক্ষরে সেজে উঠত। বাবা বলেছিলেন ” লিখে রাখলে মনের ব্যথার তীব্রতা কমে “। সেই ট্রাডিশন আজও চলেছে। অনেকেই বলেছেন ওই ডায়েরিগুলো যেন ছাপা অক্ষরের মুখ দেখে। তিনি পারেননি, মন সায় দেয় নি। লেখিকার কথায় – আমি রেখে দিয়েছি তোমার জন্য। তুমি দেখতো পড়ে, ভাল লাগে কি’না।
নিবন্ধ ও গবেষণাধর্মী লেখালিখি আজ তার প্রধান উপপাদ্য । সংসার, সন্তান , স্বামীর উৎসাহ তাকে ক্রমশ আরও বেশি লেখার দিকে এগিয়ে নিয়ে চলেছে ।

লেখিকার সৃষ্টি

সর্জন || Piyali Parua
সর্জন বংশ পরম্পরায় গোস্বামী গৃহের সকলেই কমবেশি ধর্মপ্রাণ। তাই, গৃহকর্ত্রী

জগদ্ধাত্রী পূজো || Piyali Parua
জগদ্ধাত্রী পূজো রাজসিক দেবী দুর্গা। তামসিক দেবী কালী। এরপরই আসেন

ভাতৃ-দ্বিতীয়া || Piyali Parua
ভাতৃ-দ্বিতীয়া সূর্যদেব ও দেবী সংজ্ঞার দুই পুত্র এবং এক কন্যা।

ভূত চতুর্দশী || Piyali Parua
ভূত চতুর্দশী নদীর ধারে রায়’দের মস্ত এক জাহাজ বাড়ি। চারতলা

মায়ের পূজা কালী রূপে || Piyali Parua
মায়ের পূজা কালী রূপে “কাল”—- অর্থ অনন্ত সময়। এই “কাল”এর