Skip to content

Banglasahitya.net

Horizontal Ticker
বাঙালির গ্রন্থাগারে আপনাদের সকলকে জানাই স্বাগত
"আসুন শুরু করি সবাই মিলে একসাথে লেখা, যাতে সবার মনের মাঝে একটা নতুন দাগ কেটে যায় আজকের বাংলা"
কোনো লেখক বা লেখিকা যদি তাদের লেখা কোন গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ বা উপন্যাস আমাদের এই ওয়েবসাইট-এ আপলোড করতে চান তাহলে আমাদের মেইল করুন - banglasahitya10@gmail.com or, contact@banglasahitya.net অথবা সরাসরি আপনার লেখা আপলোড করার জন্য ওয়েবসাইটের "যোগাযোগ" পেজ টি ওপেন করুন।
Home » পিকুর ডায়রি || Pikur Dairy by Satyajit Ray

পিকুর ডায়রি || Pikur Dairy by Satyajit Ray

আমি ডাইরি লিখছি। আমি আমার নীল নতুন নীল খাতায় ডাইরি লিখছি। আমি আমার বিছানার উপর বসে লিখছি। দাদুও ডাইরি রোজ লেখে কিন্তু এখন না এখন অসুক করেছিল তাই। সেই অসুকটার নাম আমি জানি আর নামটা করোনানি থমবোসি। বাবা ডাইরি লেখে না। মাও ডাইরি লেখে না দাদাও না খালি আমি আর দাদু। দাদুর খাতারচে আমার খাতা বড়। ওনুকুল এনে দিয়েছে বল্লো কুড়ি পয়সা দাম মা আগেই পয়সা দিয়েছে। আমি রোজ ডাইরি লিখবো রোজ যেদিন ইসকুল থাকে না। আজ ইসকুল নেই কিন্তু রবিবার না কিন্তু খালি আজ স্ট্রাইকের জন্য ছুটি। প্রাই স্ট্রাইকের জন্য ছুটি বেশ মজা তাই জন্য। ভাগগিস লাইন টানা খাতা তাই লেখা বেকে যাচ্ছে না দাদা কিন্তু লাইন ছাড়াই সোজাই লেখে। আর বাবাতো লেখেই বাবার কিন্তু ছুটি নেই। দাদারো নেই। মারো নেই। মাতো কাজ করে না আপিসে বাড়িতে খালি কাজ। এখন মা নেই মা হিতেসকাকুর সঙ্গে গেছে আর বলেছে আমায় একটা জিনিস একটা দেবে নিউ মারকেট থেকে এনে দেবে। আজকাল মা খুব জিনিস দেয়। একটা পেনসিল কাটার। একটা রিসটাচ তাতে খালি তিনটেই বেজেছে একটা হকিস টিক আর একটা বল। ও আর একটা বই সেটা গৃম ফেয়ারি টেল তাতে অনেক ছবি। আজ কি আনবে তা সেটা ভগবান জানে হয়তো বোধয় এআরগানটান তাইতো বলেছি দেখা যাক। ধিংড়া একটা সালিখ মেরেছে এআরগান দিয়ে আমিও একটা চড়াই রোজ বসে রেলিংয়ে সেটাকে মারবো টিপ করে দম করে মরেই যাবে। কাল রাততিরে খুব জোরসে বম ফাটলো বাবা বল্লো বম মা বোল্ল না না গুলি বোধহয় পুলিস-টুলিস বাবা বল্লো না বম আজকাল প্রায়ই দুম দুম আওয়াজ হয় জালনা দিয়ে। ওই যে গাড়ির হ্রন এটা নিশ্চয় হিতেসকাকুর আমি জানি স্টেনডাড হেরাল তাহলে নিশ্চই মাই এলো।

কাল মা এআর গান দিলেন নিউ মারকেট থেকে সেটা হিতেসকাকু দিলো বল্ল পিকুবাবু আমি এটা দিলাম কিন্তু তোমার মা কিন্তু না। হিতেসকাকু ঘড়ির একটা ব্যান কিনেছে ঘড়ির নামটা আমি বল্লাম টিসট আর হিতেসকাকু বোল্ল উঁহু টিশো শেসের টিটা উচ্চারণ হয় না তাই। আমার এআর গানটা খুব ভালো আর খুব বড় একটা কৈটোতে ছররা আছে অনেক একসোটাররা বেসি৷ আমায় সিখিয়ে দিয়েছে হিতেসকাকু আমি মেরেছি এমনি আকাসে আর ওনুকুল চমকে গেলো। চড়াইটা কাল আসেইনি আজো আসেনি বদমাইস আছে কাল আসবেই আসবে আর আমিতো রেডি হয়ে থাকবো। বাবা আপিস থেকে বাবা এসে বল্লেন আবার বোনদুক কেন মা বল্লেন তাতে কি বাবা বল্লেন এমনিতেই দুমদাম লেগেই আছে আবার কেন বোনদুক বাড়িতে মা বোল্লেন তাতে কি হয়েছে বাবা বল্লেন তোমার কোনো সেনস নেই মা বল্লেন চেঁচামেচি আপিস থেকে এসেই কেন বাবা বল্লেন না বাবা হ্যাঁ বাবা বল্লেন ইংরিজিতে মাও ইংরিজিতে। মা খুব তাড়াতাড়ি ঠিক সিনেমার মত। আমি জেরি লুইস দেখেছি আর ক্লিনট ইসটুড আরেকটা একটা হিন্দি সেটা মিলুদিদের সঙ্গে সেটায় ফাইটিং নেই এই যা বোধহয় কলমে

আমার ফাউনটেন পেনে বাবার সবুজ কালিটা যেটা কুইং সেটা ভরেছি ড্রপা দিয়ে মার মিসটলের মার সরদি হয়েছিল সেটা দিয়ে! আজকে বাবার টেবিলে লিখছি বসে বসে ডাইরিটা। টেলিফোন একটু আগেই কিরিং কিরিং কিরিং হল আর আমি দৌড়ে এলাম আর এসে হ্যাল বল্লাম ওমা দেখি বাবা বাবা বল্লেন কে পিকু আমি বল্লাম হ্যাঁ আমি বাবা বল্লেন মা নেই আমি বল্লাম না মা নেই বাবা বল্লেন কোথায় মা আমি বল্লাম মা হিতেসকাকুর সংগে সিনেমা বড়দের যেটা সিনেমা সেটা দেখতে গেছে তাই মা নেই বাবা বল্লেন ও বলে কড়াক করে ফোনটা রেখে দিলেন আমি আওজ পেলাম। তারপর আমি একবার ডায়েল করলাম ওয়ান সেভেন ফোর আর তাতে টাইম বল্ল আমি টাইম মাঝে মাঝে সুনি কি যে বলে বোঝাই ছাই যায় না। আজ চড়াইটা এসেছিল। আমি জালনার ধারে এআরগান আর চড়াইটা ঠিক এলো। আমি দম করে মারলাম আর ছররাটা দেআলে ধিংড়ার বাড়ির দেআলে দেখলাম একটা ফুটো। চড়াইটা খুব ভিশন ভয়পে উড়ে পালিয়ে গেলো। দাদা কাল ছাতে টিপ দারুণ টিপ ট্যাংকের উপর দইএর একটা ভাড় ছোটো খুব সবচে ছোটটো ভাড় রাখলো আর অনেক দূর থেকে টিপ করে দম করে আর ভাড়টা টুকরো টুকরো কয়েকটা আবার টুকরো রাস্তায় গিয়ে পড়ল যদি কারো মাথায় টাথায় লাগে তাহলেই হয়েছে আমি বল্লাম। দাদা অনেক বড় আমারচে বারো বছর তাই দাদার টিপ। দাদা কলেজে পড়ে আর। আমি ইসকুলে। দাদা রোজ বাইরে বার আর আমিতো বাড়িতেই থাকি মাঝে মাঝে খালি সিনেমা দেখি আর সি এল টি একটা দেখেছি। দাদাতে কাল অনেক রাততিরে ফিরেছে আর তাই বাবাতো খুব বকলেন দাদাও খুব জোরসে বল্লো কথা আমার ঘুম ভেঙ্গে গেছে এত জোরসে একটা তাই খুব ভালো সপনো আর শেস হলই না। দেখলাম আমি দেখছিলাম টগবগ টগবগ খুব জোরসে যাচ্ছি ঘোড়ায় আর ধিংড়া আমাকে ধরতেই পারছে না আর হিতেসকাকু আমাকে নোতুন বোনদুক সেটা রিভলবার দিয়েই বল্ল এটার নাম ফিসো আর দাদু একটা কাউবয় বলছে দাদুভাই চল যাই ভিকটোরিয়া মেমোরিয়া আর তখনি সপনোটা ভেঙে গেল। এবার যাই একটু বাতরুমে।

কাল আমাদের বাড়িতে একটা পারটি ছিল। কিন্তু আমার জন্মদিন না কিন্তু এমনি পারটি। সবাই খালি বড়রা তাই আমি যাইনি খালি মাঝে মাঝে একটু খালি দেখছিলাম। খালি বাবার বন্ধু আর মার বন্ধু আর কিন্তু দাদারো বন্ধু না। দাদা নেই পরসু কিমবা তরসু থেকেই নেই তা জানি না কোথায়। দাদাতো পলিটিস করে তাই হোপলেস বাবা খালি খালি বলে আর মাও বলে। মাতো বারণ করে তাই আমি পারটিতে যাইনা কিন্তু কাল তিনটে সসেজ খেয়েছি আর একটা কোকাকোলা। একজন সাহেব ছিল সে খুব জোরে হাসে হো হো হো হা হা হো হো হা হা হা আর আরেকজন মেমসাহেব। আর মিষ্টার মেনান আর মিসেস মেনান আর সিখ একজন নিশ্চই আমি পাগড়িতেই বুঝে গেছি। একবার আমি ঘর থেকে শুনলাম খুব জোরে হাসল সবাই। একবার মা চলে এলো ঘরে আর এসে বাতরুমে গেল আর আয়নায় একবার দেখল আর একবার একজন আরেকজন মেয়ে বাতরুমে গেল আর মিসেস মেনান আর খুব জোরে তার সেনটের গন্ধে একটা নতুন সেনট কিন্তু মার সেটা নেই। আরেকবার মা এলো আর বল্ল একি সোনা জেগে আছো ঘুমো ঘুমো আর আমি বল্লাম একা একা ভয় আর মা বল্ল কিসের ভয় থোকা ছেলে ঘুমো এগারটা বাজে চোখ বোজ আপনি ঘুম আমি বল্লাম দাদা কোথায় মা বল্ল ঢের হয়েছে ঘুমো বলে চলে গেল। বাবা কিন্তু আসেনি ঘরে বাবা এখন বাবা মা এখন খুব ঝগড়া ইংরিজিতে করে আর মাঝে মাঝে বাংলা। কিন্তু পারটি তেতো ঝগড়াইনা তাই পারটি ভালো পারটিতে খালি ঢং আর একদিন একজন বমি করল মা বল্ল অসুক আমাকে কিন্তু ওনুকুল বলেছে মদ তাই। আমাদের কৃজের ভিতর আছে আর খালি হোলে জল রাখে ঠানডা আর যখন গন্ধো থাকে মাঝে মাঝে মা তখন বকে সুখদেওকে বল্ল আচ্ছা করকে তো নেই। আর সুখদেও বল্ল মেমসাব কেন বলে মাকে মা কি মেম নাকি আর মা। কি সাহেব নাকি খুব মজার বেপারটা। তারপর ঘুম এল কখন যে এসে যায় ঘুম কেউ জানেনা দাদু বলে মরে গেলেই নাকি লম্বা ঘুম আর খালি সপনো আর যা দেখতে চাই তাই সপনো খালি।

আমার ডাইরিটা একটা জায়গায় যেখানে লুকিয়ে রাখি কেউ জানে না কিন্তু। সেটা আমাদের পুরোন গ্রামোফোন সেটা হাত দিয়ে দম দেয় আর যেটা আর কেউ বাজায় না কারণ নোতুনটাতো ইলেকট্রিকে আর লং প্লেং বাজে তাই আর পুরোনটা বাজায় না সেই সেটার মধ্যেই ডাইরিটা আর তাই কেউ জানে না যে আমি ডাইরি লিখি। আমিতো অনেক লিখি তাই আমার আঙুলটায় একটু বেথা তাই মা যখন নোক কাটছে আমি বল্লাম আঃ আর মা বল্ল কি হয়েছে বেথা নাকি আমি বল্লাম না না তাহলে যে জেনেই যাবে মা আমি ডাইরি লিখি। ডাইরি দাদু বলেছে যে কেউ কাউকেই দেখাবে না খালি নিজে লেখে আর পড়ে খালি নিজেই আর কেউ না। আমার ছররা আর বাইসটা আছে আমি গুনেছি কিন্তু চড়াইটা খুব বদমাইস আসেইনি আর। আমি ছাতে খালি ট্যাংকে গুলি মারি টং টং আওয়াজ হয় আর ছোট ছোট ছোট গোল গোল গোল গোল দাগ হয়ে যায় তাই তাহলে ভাবছি পায়রাই মারব। পায়রারা চুপচাপ খুব বসে থাকে আর হাটে আর বেশি ওড়েনা। দাদা পাচদিনতো আসেনি দাদার তাই ঘরটাই খালি আর আলনায় একটা সাট সেটা সাদা আর একটা নিল প্যান্ট ঝুলছে খালি আর বইটই সব। কাল আমি যখন বুদবুদ করছিলাম খুব বড় একটা তখন ঠিক শুনলাম হ্রন পেলাম আর বল্লাম হিতেসকাকু আর মা বল্লেন ডারলিং তুমি ধিংড়ার বাড়ি যাওনা আজ ধিংড়ার তো ছুটি। আমি বল্লাম ধিংড়া আমার কানের পাশে যেটা ঝুলপি খালি উপরে টানে আর বেথা লাগে তাই যাবো না মা বোল্লেন তাহলে ছাতে এআর গানটা নিয়ে আমি বোল্লাম তাহলে পায়রা মারবো মা বল্লে ছি ছি ছি তা কেন এমনি মারো আকাসে যাও আমি বল্লাম ধেত আকাসে আবার কোথায় টিপ করব মা বোল্ল তাহলে ওনুকুলের কাছে যাওনা আমি বল্লাম ওনুকুলতো তাসই খেলে আর দারোআন আর সুখদেও আরেকটা লোক সব তাস খেলে আমি তাই কোথাও যাব না। আর মা তখখুনি ঠাস করে একটা মারলো জোরসে তাই আমি খাটের ডানডায় আমার ধাককাই লেগে গেল। আমি একটু কানলাম কিন্তু বেশি না একটু আর তারপর তো মা চলে গেলো আর আমি আরেকটু কানলাম বেশি কিন্তু না আর তারপর ভাবলাম কি তাহালে করি। তখন তারপর ভাবলাম ফুজে গিয়ে দেখা যাক কি আছে তাই দেখি দুটো লেডিকেনি আর একটা সেটা টুংকার কৃম রোল সেটা সব খেলাম তারপর তো বোতল থেকে ঢক ঢক ঢক একেবারে গেলাসেই ঢালিনি। তারপর একটা ইলাসটেট উকলি সেটা বাবার টেবিলে দেখলাম তাতে ভালো ছবিটবি নেই খালি একটা ডনেল ডাক। আর তারপর বারান্দায় দৌড়ালাম আর একটু হাইজাম একটা মোড়ার উপর দিয়ে একটা আগে ছোট সেটা খুব সহজ আর তারপর বড়টা সেটায় একবার খ্যাচ করে লাগল তাই দেখলাম ছোড়ে গেছে আর একটু একটু রক্ত তাই বাতরুমেতো ডেটোল ছিল ডেটোলে লাগে না কিন্তু টিনারাইডিনে লাগে তাই ডেটোলই দিলাম। আর তখখুনি দৌড়ে দেখলাম জেঠ প্লেনটা খুব জোরসে চলে গেল বাবা যখন গেল জেঠে তখন দমদমে আমি গেলাম আর বাবা লানডান থেকে একটা ইলেকটিক সেভা আনল সেটা নিজের আর আমার জন্যে যুতো দুটো আর একটা আসটোনট সেটা খেলার কিন্তু খুব বড় সেটা তো রনিদা খারাপি করে দিল। তারপর যাই আর কি একটু অংকটংক করি।

আমি আবার আজকে ডাইরি লিখছি। আমার ছররা ফুরিয়ে গেছে আর পায়রাটার গায়ে কেন লাগলো না নিশ্চই বোকটা বাজে তাহালে। আমি ভাবছি এটাকে ফেলেই দেবো তাহালে। দাদার ড্রআরে আজ একটা দেখলাম টেক্কা দেশলাই তাহালে দাদাতো সিগারেট খায় নিশ্চই নাহালে কেন দেশলাই। কিন্তু দাদা আসেনি কোথায় গেছে ভগবান জানে কি বোধয় ভগবানো জানে না। যদি এবার মা যদি যায় তাহালেই মুশকিল একবার কাল রাততিরে মা বল্লেন যে চলে যাবেন বাবাকে আমি তো দুপুরে ঘুমিয়েছিলাম একটু তাই জেগেছিলাম চোখটা জোরসে বন্ধো করে তাই মা জানে পিকুতো ঘুমোচ্ছে আর বাবাও ভাবছিলেন তাই তাই ওরা খুব জোরসে কথা বলছিলেন। এখন বাড়িতে আমি আর দাদু খালি আর ওনুকুল বোধয় নিশ্চয়ই তাস খেলছে আর তাই বাড়ির ভিতরে আর কেউ নেই খালি আমি আর দাদু। দাদু নিচে থাকে দাদু ডকটার বেনারজিতে বলেছিলেন সিঁড়ি দিয়ে ওঠা না দাদুরত কনোরারি থমবোসি তাই। দাদুর তাই একটা ঘণ্টা সেটা নিয়ে যদি টিং টিং টিং টিং টিং করলেই শোনা যায়। আজ একবার তাই শুনলাম দাদু বাজাচ্ছে তখন আমি জানলা দিয়ে থুতু ফেলছিলাম খুক খুক খুক যাতে অনেকদূর যায় আর তখখুনি টিং টিং টিং শুনলাম আর তখখুনি বুঝলাম যে এটা দাদু তখন আমি আরো চারটে থুথু ফেললাম একটা পাচিলের ওদিকে আর তারপর ভাবলাম যে যাই দাদু ডাকছে। আর গেলাম সিঁড়ি দিয়ে দুম দুম কাঠের তো সিঁড়ি তাই দুম দুম আওজ হয়। গিয়ে দেখি চুপচাপ দাদু শুয়ে আছে আর কিন্তু ঘুমোচ্ছে না তাই বল্লাম দাদু কি বেপার কিন্তু দাদু কিন্তু কিছু বল্লুনা খালি উপরের দিকেই দেখছে পাখাটার উসা ফ্যানটার দিকে দাদুর ঘরেই খালি উসা সবইতো জিইসি আর তখখুনি আবার টেলিফোনটা শুনলাম বাজলো তাই দৌড়ে এসে উপরে এলাম তখন অনেকবার বেজেছে বোল্লাম হ্যালো আর শুনলাম মিস্টার সারমা হায় আমি তখখুনি বল্লম সারমাটারমা নেই হ্যায় রং নাম্বার বলে কড়াক করে রেখে দিলাম আর তারপর দৌড়েতো খুব পিয়েছি তাই সোফায় গিয়ে শুলাম আর। পাটা তুলেই দিলাম মাতো নেই তাই পাটা তুলেই দেখলাম ময়লা কিন্তু মা তো নেই। আর এখন আবার আমার বিছানাতেই লিখছি ডাইরি আর পাতাই কিন্তু নেই এখন আর কেউ নেই খালি আমি আর দাদু আর একটা খালি মাছি আছে খালি খালি আসছে জালাতোন ভারি বদমাইস মাছিটা আর বাস এইবার পাতা শেস, খাতা শেস, বাস শেস।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *