কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ হেরে দ্বৈপায়ন হ্রদে অনাহারে দুর্যোধন
সব জেনে ছুটে এসে ভীম করে আস্ফালন
অবশেষে যুদ্ধ বাধে দুর্যোধন ওভীমে
গদা যুদ্ধ দুই মহাবীর পাহাড় বন জেগে ওঠে কম্পনে
না পেরে ভীম অন্যায়ে শর্ত ভেঙে উরু তে আঘাত করে।দুর্যোধনে
একরাশ কালি মেতে ওঠে ভীমের চরিত্র হননে
কে বড় বীর ? ভীমের সবকিছুই পড়ে মনে
কর্ণের রথের চাকা মাটিতে গেথে গেলে
সময় তো দেয়নি অর্জুন কৃষ্ণের কথায় কর্ণের মুন্ডু কেটে ফেলে
কৃষ্ণ সুর্দশণ চক্রে সূর্য কে ঢেকে না দিলে
পারতে অর্জুন জয়দ্রোথ কে হত্যা করতে
শিখন্ডী কে না পেলে পারতে অর্জুন শর সজ্জা ভীষ্ম কে পেতে দিতে ?
রাবন বধে শক্তির পূজায়
রাবন ছাড়া কে বসেছিল পূজায়
মনে পড়ে লক্ষ্মন তুমি কি সময় দিয়েছিলে মেঘনাদ কে
নিকুম্ভিলা যজ্ঞ শেষ করতে?
ইতিহাসে সব লেখা আছে
দুর্যোধন থেকে মেঘনাদ সব বড় বীর একত্রে জড়ো হয়ে
সব শক্তি জড়ো করে
গুজে দেয় রানুর কলমে
রানু তাই ছুটে যায় কৃষকের আন্দোলনে
স্ট্যান স্বামীর মৃত্যু তে কেঁদে ফেলে
ছুটে যায় দলিতদের কাছে
ভরা জ্যোৎস্নায় বনের গভীরে গিয়ে অনু এবং ইন্দ্র
উচ্চ কন্ঠে পড়ুক বিভূতিভূষণ
রানু ছুটে গিয়ে পড়ে মানিকের ক্ষিধে
অসহায় কমলকুমার মজুমদার ।
মাঝরাতে বাঁশি বাজলে রানু ছুটে যায় নদীর মোহনায়
সে খোঁজে তার ঋদ্ধ পুরুষ
আকন্ঠ শরীরি প্রেমে ডুবে যেতে চায় ।
সে ফুল দেখে আবার নদীকে গান শোনায়
সে তাই লেখা য় তার সোনা ঝরায়।