রংবাহারি বেলোয়ারি
ঝারলণ্ঠন হায়
রক্তচোষা সাতমহলা
শুধুই যে কাঁদায়।
ও সজনী দেখ রজনী
বিষাক্ত রজনীগন্ধা
কিশোরী দেহে আতর গুঁজে
মেহেফিলের সন্ধ্যা।
আমি যে দেখছি করুন মুখে
বুভুক্ষায় ভাঙছে বুক
ভগবান চিরে স্বার্থ নিবিড়ে
রাজনীতি করে আহাম্মুখ।
আমি যে দেখছি চলছে মিছিল
ফিরে পেতে অধিকার
মায়ের বুকে কাঁদছে শিশু
দেখেছি নিরন্ন হাহাকার।
অভাবের দেহ পুড়ছে দেখি
কামনার লেলিহান শিখায়
নষ্টদূপুরে , ভাতের অভাবে
সোনাগাছীতে ইজ্জৎ বিকায়।
করো বিকলাঙ্গ,হিংস্র যৌনাঙ্গ
যত ধর্ষণে আসক্ত জ্ঞানী মহাপাপি
সবক শেখার পাঠশালা হোক
কিল,চড়, ঘুষির ঝাঁপি ।
সুখের পায়রা উড়িয়ে যারা
দিনান্তে করে মৌতাৎ,মৌজ
যত ” ঘর জ্বলনী,পর ভুলানি” –
সেই শালাদের সব খোঁজ।
বললে না শোনে,মানেনা ন্যায়-অন্যায়
সর্বনাশা,অভিশপ্ত জিন
নিকেশ হোক মাতৃগর্ভের কলঙ্ক
পৃথিবীটা হোক গর্ভস্রাব বিলীন।