নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের গল্পসমূহ

দোসর || Narayan Gangopadhyay
দোসর (Dosor) দুনিয়ার সবচেয়ে তাজ্জব চিজ, বুঝেছ–এই শুয়োর। রেল ইষ্টিশনের

শয়তানের সাঁকো || Narayan Gangopadhyay
শয়তানের সাঁকো একদিকে একটি ভারি সুন্দর শহর, আর একদিকে গ্রাম,

টোপ || Narayan Gangopadhyay
টোপ (Tope) সকালে একটা পার্সেল এসে পৌঁছেছে। খুলে দেখি এক

পুরুষ || Narayan Gangopadhyay
পুরুষ (Purush) ছোটকাকা বার বার করে বোঝাচ্ছিলেন খোকনকে। –চুপ করে

ধানশ্রী || Narayan Gangopadhyay
ধানশ্রী (Dhanashri) বন্দরের ঘাট থেকে এক্সপ্রেস স্টিমার ছেড়ে চলে গেল।

ওস্তাদের মার || Narayan Gangopadhyay
ওস্তাদের মার (Ostader Maar) রেলগাড়ির সঙ্গে কুঁড়ির যে এমন আড়াআড়ি

জগন্নাথের ঠ্যাঙা || Narayan Gangopadhyay
জগন্নাথের ঠ্যাঙা দুখীরাম গরিব ভিখিরি। বয়েস বেশি নয়, জোয়ানই বলা

আলুকাবলি || Narayan Gangopadhyay
আলুকাবলি (Alukabli) সকালবেলায় বেড়াতে বেরিয়ে প্রোফেসার গড়গড়ি দেখতে পেলেন, সামনের

ইজ্জত || Narayan Gangopadhyay
ইজ্জত (Ijjat) সমুদ্র অনেক দূরে। সেখানে ঝড়, সেখানে সাইক্লোন, আর

উন্মেষ || Narayan Gangopadhyay
উন্মেষ (Unmesh) বড়ো রাস্তার মোড়ের কাছে একটা শোরগোল উঠল। দু-চার

খাঁড়ামশাই || Narayan Gangopadhyay
খাঁড়ামশাই (Kharamoshai) বংশীবদন খাঁড়ার ছেলে হংসবদন–যার ডাকনাম চিচিঙ্গে–সে ভ্যাঁ ভ্যাঁ

ফার্সী গল্পের এক টুকরো || Narayan Gangopadhyay
ফার্সী গল্পের এক টুকরো –সেকালে নবাব বাদশাহেরা খুশি হলেই কবিদের

আলু খলিফার শেষ খুন || Narayan Gagopadhyay
আলু খলিফার শেষ খুন আগে নাম ছিল আলাউদ্দিন, সংক্ষেপে দাঁড়াল

তিন আনার আমের জন্যে || Narayan Gangopadhyay
তিন আনার আমের জন্যে আমি চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছি আর হারুবাবু

ধন্বন্তরি || Narayan Gangopadhyay
ধন্বন্তরি (Dhanwantari) চ্যারিটেবল ডিসপেন্সারি। দাতব্য চিকিৎসালয় বলেই দাতার হস্ত অকৃপণ

দাদা হওয়ার দাম || Narayan Gangopadhyay
দাদা হওয়ার দাম যদি কোনও অচেনা পাড়ায়, কেউ হঠাৎ এসে,

তীর্থযাত্রা || Narayan Gangopadhyay
তীর্থযাত্রা (Tirthayatra) মেঘনার জল কালীদহের মতো কালো। কালো কালো ঘূর্ণি

কালাবদর || Narayan Gangopadhyay
কালাবদর (Kalabodor) উত্তরে বলে মেঘনা। তারও উত্তরে ব্রহ্মপুত্র, আরও উত্তরে

ভূত মানে ভূত || Narayan Gangopadhyay
ভূত মানে ভূত আয়, একটা ভীষণ ভূতের গল্প বলি। আমি

খড়গ || Narayan Gangopadhyay
খড়গ পাঁচ সের চুনের বায়না। ভোমরার হাতখানা একটু বেশি পরিমাণে

দুপুরবেলার লোকটা || Narayan Gangopadhyay
দুপুরবেলার লোকটা যখন ব্যাপারটা ঘটেছিল, তখন একথাগুলো আমি কাউকে বলতে

বন্দুক || Narayan Gangopadhyay
বন্দুক (Banduk) অধৈর্যভাবে ঘরের ভেতরে পায়চারি করছে লোকনাথ সাহা। ক্ষুব্ধ

রোমাঞ্চকর বন্দুক || Narayan Gangopadhyay
রোমাঞ্চকর বন্দুক হলধরদা নাক-টাক কুঁচকে আমাকে বলল, কেন পেছনে ঘুরঘুর

প্যাঁচা ও পাঁচুগোপাল || Narayan Gangopadhyay
প্যাঁচা ও পাঁচুগোপাল ছেলেবেলা থেকেই পাঁচুগোপালের দুর্দান্ত বৈজ্ঞানিক কৌতূহল। না

সাহেবের উপহার || Narayan Gangopadhyay
সাহেবের উপহার ভজকেষ্টবাবু দাওয়ায় বসে আমাকে বোঝাচ্ছিলেন যে, আজকালকার ইস্কুলমাস্টারদের

তৃণ || Narayan Gangopadhyay
তৃণ (Trino) পর পর তিনখানা নৌকা সন্ধ্যার অন্ধকারে ঘাটে এসে

ব্যাধি || Narayan Gangopadhyay
ব্যাধি (Byadhi) বাবুদের বাড়িতে জন্মাষ্টমীর মেলা, তারসঙ্গে উৎসবের আয়োজন তো

ঘোড়া-টোড়ার ব্যাপার || Narayan Gangopadhyay
ঘোড়া-টোড়ার ব্যাপার বলটুদা বললে, এই যে ঘোড়াটা দেখছিস, এর পূর্বপুরুষ

ভোগবতী || Narayan Gangopadhyay
ভোগবতী (Bhogbati) এপারে বাংলা, ওপারে মানভূম। পাথর-মেশানো রাঢ়ের অনুর্বর কঠিন

তালিয়াৎ || Narayan Gangopadhyay
তালিয়াৎ (Taliyaat) বর্ধমান থেকে ফিরে আসছিলুম। আমি আর হাবুল সেন।

মৃত্যুবাণ || Narayan Gangopadhyay
মৃত্যুবাণ (Mrityuban) গুণিনের ওপর শীতলার ভর হল। গাঁয়ের বারোয়ারি অশথতলা।

স্বয়ং তিনিই || Narayan Gangopadhyay
স্বয়ং তিনিই –এ লালগোলা লাইন মশাই, ডেঞ্জারাস চোরের জায়গা-বলতে বলতে

টিকেট || Narayan Gangopadhyay
টিকেট (Ticket) গোপেশ্বরবাবু পাগল হয়ে গেলেন। পাগল হওয়ার পাত্র তিনি

পিসেমশায়ের মামার গল্প || Narayan Gangopadhyay
পিসেমশায়ের মামার গল্প জানিস, আমার পিসেমশাইয়ের মামা ছিলেন বনেদি জমিদার।

থলে রহস্য || Narayan Gangopadhyay
থলে রহস্য (Thole Rahasya) পটলডাঙার বিরিঞ্চি কখনও পাড়াগাঁ দেখেনি। তার

গজকেষ্টবাবুর হাসি || Narayan Gangopadhyay
গজকেষ্টবাবুর হাসি আমাদের পাড়ার গজকেষ্টবাবুকে নিয়ে ভারি মুশকিলেই পড়া গেছে।

সীমান্ত || Narayan Gangopadhyay
সীমান্ত (Simanto) দাওয়ায় বসে চিন্তিত মুখে হুকো টানছিল ফজলে রব্বি।

অন্যমনস্ক চোর || Narayan Gangopadhyay
অন্যমনস্ক চোর তোমরা কখনও অন্যমনস্ক চোর দেখেছ? আমি একবার দেখেছিলুম।

পুষ্করা || Narayan Gangopadhyay
পুষ্করা (Pushkara) তর্করত্ন কালী পুজোয় বসেছিলেন। শুক্লা চতুর্দশীর রাত। আশ্বিনের

দুরন্ত নৌকা-ভ্রমণ || Narayan Gangopadhyay
দুরন্ত নৌকা-ভ্রমণ কতগুলো কসাই মরলে একটা মাসিকপত্রের সম্পাদক হয়ে জন্মায়

গিলটি || Narayan Gangopadhyay
গিলটি গলির মুখ থেকেই হিমাংশু ঘোষালের গলার আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছিল।

উত্তমপুরুষ || Narayan Gangopadhyay
উত্তমপুরুষ (Uttampurush) সামনে আরও পুরো দু-ক্রোশ রাস্তা। মানিক সর্দারের পা

টুটুনের প্রতিজ্ঞা || Narayan Gangopadhyay
টুটুনের প্রতিজ্ঞা এখন হয়েছে কী, ক্লাসে মাস্টারমশায় যেই ঠাট্টা করে

ভুতুড়ে || Narayan Gangopadhyay
ভুতুড়ে (Bhuture) আমি যতই বলি ভূত নেই, ওসব স্রেফ গাঁজার

দুর্যোধনের প্রতিহিংসা || Narayan Gangopadhyay
দুর্যোধনের প্রতিহিংসা দুর্যোধন মণ্ডল খালিশপুরের হাটে গোরু বিক্রি করতে যাচ্ছিল।

একটি জানালা খুলতে || Narayan Gangopadhyay
একটি জানালা খুলতে ঘুম থেকে উঠে ঘনশ্যাম ঘোড়ুই আবিষ্কার করল,

হারপুন || Narayan Gangopadhyay
হারপুন (Haarpun) সাহিত্যিক রামগতিবাবু কলকাতার বাইরে বেড়াতে এলেন। কলকাতার গণ্ডগোলে

সদা হাস্যমুখে থাকিবে || Narayan Gangopadhyay
সদা হাস্যমুখে থাকিবে পর পর দুবার আই-এ ফেল করলে কার

বল্টুদার উৎসাহলাভ || Narayan Gangopadhyay
বল্টুদার উৎসাহলাভ আমি বরাবর দেখেছি, আমাদের বল্টুদার যখন তেজ এসে

তিন মিনিটের গল্প || Narayan Gangopadhyay
তিন মিনিটের গল্প বুঝলি, আজ একটা দুসেরী রুই ধরেছি।–আঃ–যা আরামে

সোনালি বাঘ || Narayan Gangopadhyay
সোনালি বাঘ (Sonali Bagh) আগে ছিল শুধু কালো পাহাড় আর

জান্তব || Narayan Gangopadhyay
জান্তব (Jantob) পাইন আর দেওদারের ছায়াকুঞ্জের নীচে পাহাড়িদের গ্রাম। নগাধিরাজের

বিসর্জন || Narayan Gangopadhyay
বিসর্জন (Bisarjan) এমন যদি হত, মুখ থুবড়ে পড়ে থাকত ঘরের

তমস্বিনী || Narayan Gangopadhyay
তমস্বিনী (Tamaswini) কালীঘাটের মন্দিরে যেতে হয়েছিল। দুর্বল গলায় বলেছিলুম, দ্যাখো

জার্নি বাই কার || Narayan Gangopadhyay
জার্নি বাই কার আমি, নেড়া, গজা, ভজা আর ন্যাদা– এই

দৈত্য-সঙ্গীত || Narayan Gangopadhyay
দৈত্য-সঙ্গীত গোরু, ছাগল, ভেড়া–সবাই কান নাড়াতে পারে। কান নাড়ানোর সুবিধে

সেই বইটি || Narayan Gangopadhyay
সেই বইটি (Sei Boita) প্রকাশকের দোকানে বসেছিলাম। সামনে কাউন্টারের ওপর

ভজরামের প্রতিশোধ || Narayan Gangopadhyay
ভজরামের প্রতিশোধ এক আকাশে দুই সূর্য কখনও শোভা পায়? উহুঁ!

ঘাসবন || Narayan Gangopadhyay
ঘাসবন (Ghasbon) হাতের লম্বা লাঠিটার ওপর ভর দিয়ে শরীরটাকে ঝুঁকিয়ে