নির্লিপ্তই থাকে দায়হীন নির্বিকার সময়,
কুন্ডুলীর ধুম্রজালে সৃষ্ট ঘূর্ণাবর্ত এখন লেলিহান শিখা,
বাতাসের আপেক্ষিক আবর্তে ঘুরপাক খায় অবান্তর প্রশ্ন,
এগিয়ে আসে ছায়াঘন গভীর আঁধার,
চুপিসারে আলো স্তিমিত হতে হতে নেমে আসে ফাঁকা প্রান্তরে।
সমান্তরাল রেখায় ভর করে জটিল মনস্তত্ত্ব,
মস্তিষ্কের প্রখর উৎকর্ষতার রোদ্দুর শুষে নেয় গহ্বর,
আবছায়া শরীর ছুঁয়ে হতে থাকে দীর্ঘ,
ঢেউ এর আস্তিনে রাখা আছে নিমগ্ন কল্পতরু,
শুষে নেবে নিমেষেই ধূসর বালিরাশি।
ছড়িয়ে পড়ে দিগ্বিদিক শিকড়ের শাখাপ্রশাখা,
সময়ের বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠের ইশারায় মাটি হয়ে আসে ঝুরঝুরে,
ক্ষীণ হয়ে আসে গোধূলির দীঘল আলো,
আঁকিবুঁকি লিখে চলে অদৃষ্টের স্বরলিপি।