যতোই আমরা ভাবতে যাই ,
ভয়ঙ্কর এই বিষয় নিয়ে
সুরাহা তো পাইনে খুঁজে
চিন্তাঘূর্ণী চলে মগজে
বিশ্বজুড়ে ত্রাহি ত্রাহি
জ্বলছে আমাজন! ওই দ্যাখো
ধ্বংসের পদধ্বনি কান পেতে শোনো
মানুষ আমরা বুদ্ধির সব ঢেঁকি
খবর শুনি আর,টি,ভি দেখি
আমরা সবাইখবর শুনি ত্রাসে
রেইনফরেস্ট যা করে তৈরী
সবটুকুই– আমাজনের গ্রাসে!
বিস্মিত রহস্য জাগে মনে প্রাণে
পুরো অক্সিজেন নেয় আমাজনে
মানুষের ইকোসিস্টেমের কারনে
তাহলে? আমাদের তো বিপন্ন সময়!
আফ্রিকান ধূলোঝড়ে আমাজন ভরাট
,ক্রমশঃ গাছ পালা মাটি হতে জলশুষে,
বৃষ্টির ধারা স্রোতে বয়ে চলা
খনিজ পাথর মেশে সাগরের বুকে
ধূলোঝড় আছে তাই আছে আমাজন
নাহলে,কি হবে পৃথিবীর ভবিষ্যৎ তখন?
সেই আমাজন আজ প্রকৃতির দুর্বোধ্য
রোষানলে জ্বলে হচ্ছে খাক্
সমস্ত বিশ্ব তাই,আতঙ্কে হতবাক
যদি অক্সিজেন নাইবা থাকে
বাঁচবে কি পৃথিবী? প্রশ্ন টা জাগে
আমাদের বনজঙ্গল পৃথিবীর ফুসফুস
আমাজন বিনে তবে বাঁচে কি মানুষ?
অক্সিজেন তো মানুষের জীবন
জীবনের প্রয়োজনেই আমাজন
আজ সেখানে পুড়ছে বৃক্ষরাজি
ভয়ঙ্করী বহ্নিশিখায় পুড়ছেপশুপাখি
মানুষ যখন দানব রূপে সংহারেতে ওঠে মেতে
সুবিবেচক ,সুমানবিক মানুষেরাই
হোক আগুয়ান প্রতিবাদের তূণীরেতে
ধ্বংসযজ্ঞের নিঠুর খেলা বন্ধ করা চাই
ওঠো,জাগো,হও আগুয়ান সকল বিশ্ববাসী ভাই।