কতোশতো বিনিন্দ্র রজনী,
কতো অপেক্ষার পর আসে প্রতীক্ষা।
কতো সময় পার করে,
কতোটা প্রসব যন্ত্রণায় কাটিয়ে,
শব্দ শ্রমিকের মতো অক্ষর সাজিয়ে,
রামকিঙ্কর মতো পাথরের বুক খোদাই করে সৃষ্টি হয় কবিতা।
সেকথা কবির কবিতা ছাড়া
কে আর বোঝে বলো?
কবিতার গভীরতা!
সৃষ্টির উল্লাসে নেশাতুর তুমি,
তখন কবিতার মতো গভীর জলে, পানকৌড়ি ডুবে নিমজ্জিত পাখি!
আর আমি অণুরাগীনি পাঠিকা,
তোমার কবিতায় নিজে কে খুঁজে চলি জল ছবির ছবিতায়।