পাঠশালাটি বেশ জমজমাট
কচিকাঁচায় ভরা,
ছোট্ট ছোট্ট শিশু সকল
পাঠশালাতেই পড়া।
চুপটি করে শোনে পড়া
হাসি মুখটি ধরে,
পড়া ধরলে বলবে জোরে
তাড়াতাড়ি করে।
মীরা দিদি পড়ছে দুলে
রামায়ণের কথা,
চৌদ্দ বৎসর রাম বনবাস
ছোটোরা পায় ব্যথা।
চোখের কোণে জলের ফোঁটা
গড়িয়ে যায় গালে,
দিদিমণি চুমো দিলো
ছোট্ট সোনার ভালে।
প্রতিদিনে বীরের গাঁথা
পড়া শোনায় জোরে,
পঞ্চ পাণ্ডব রামায়ণের
গল্প মাথায় ঘোরে।
বাড়ি গিয়ে খুদের দলে
শোনায় বীর গাঁথা,
ঠাক্ মা শোনে শুয়ে শুয়ে
গায়ে নকশি কাঁথা।