যেটুকু জানার ছিলো , বোঝা হয়ে গেলে
রিংটোন ঢুকে পড়ে ঘুমের খোলসে ।
সুদীর্ঘ আফোটা ক্ষেত পার হয়ে
আলুথালু দুপুরের দরজায় আছি ।
শেকড়ের স্মৃতিঘর আছে ,
ঝরে পড়া পাতাদের ছায়াবাড়ি খুঁজি ।
কান্ডের শিরা উপশিরা ইচ্ছের নদী হতে হতে
সাধ্যেরা পুড়ে হয় ছাই ।
এরপর কথারা ফুরায় ।
নীরবতার অন্ধকার খুলে এক পাখি এসে বসে ।
ডানায় বাতাস পেলে কথার জন্ম হতে পারে ।
কে দেবে বাতাস ? দশ দিকে টোকা মারি ।
প্রতিধ্বনি ভেসে যায় ভাসা ভাসা পরিচিত জলে ।
পাখি চোখে আকাশ উড়ান
পাখি ঠোঁটে বাবুইয়ের বাসা ।
খেই হারিয়ে ফেলা মঙ্গলযানের মতো
ঘুলিয়ে ফেলেছি যোগ যোগাযোগ সংযোগ মানে ।
কানে কানে বলে যায় পাখি
— তোমারই নিশ্বাসে নাচে পালের বাতাস ,
কথার জন্ম দিতে আফোটা ক্ষেতের তীর্থে
ফের ফিরে যাও ।