এবার নীরব করে দাও হে তোমার মুখর কবিরে।
তার হৃদয়-বাঁশি আপনি কেড়ে বাজাও গভীরে॥
নিশীথরাতের নিবিড় সুরে বাঁশিতে তান দাও হে পুরে
যে তান দিয়ে অবাক কর’ গ্রহশশীরে॥
যা-কিছু মোর ছড়িয়ে আছে জীবন-মরণে,
গানের টানে মিলুক এসে তোমার চরণে।
বহুদিনের বাক্যরাশি এক নিমেষে যাবে ভাসি–
একলা বসে শুনব বাঁশি অকূল তিমিরে॥