আটপৌরে বাতাস গায়ে মাখি বন্ধাত্ব সকালে,
শিশিরের ধ্যান ভাঙে শিউলির সুজাত সৌরভে,
খানাখন্দে ভরে আছে উন্নয়নের প্রান্তিক কালবেলা,
ব্যবচ্ছেদ বৃত্তান্তের ফাইল শুধুই মুক্তির প্রহর গোনে,
অপেক্ষায় আঁধার নামে পরিচিত রোজনামচায়।
হরফে লিখে রাখি দু’ চার কথা আনমনে,
উৎসুক চোখের উন্মুক্ত দেয়ালে আছড়ে পড়ে ঝড় ,
অনুযোগ নয়, নয় অনুনয়ের নিশপিশ হাত –
সমাধান হীন তত্ত্বে কি বা যায় আসে কুম্ভকর্ণের?
কিছু আলো পেতে রাখি মধ্যবিত্ত পথে,
সব নীল হয়ে যায় উদ্বাস্তু শোকের স্রোতে,
মায়াবী বিগত মুর্ছনায় বুঁদ হয়ে হয়ে থাকি অনিকেত তৃপ্তিতে,
ভুলের কাঠগড়ায় হোঁচট খেতে থাকি দিশাহীন পথচলায়,
এক বাঁধ ভাঙা চাঁদের আলোয় প্রাণ খুঁজি নাগরিক সুখে ,
কক্ষচ্যুত সমান্তরাল পথ আগলে রাখি শূন্যতা বরাবর,
বোধিসুখের প্রলোভনে হেঁটে চলি জোনাকির খোঁজে……